কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) কাউন্সিলরদের অপসারণ প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে নগরীর মনোহরপুর একটি পার্টি সেন্টারে এই সংবাদ সম্মেলন করেন অপসারিত কাউন্সিলরা।
জনপ্রতিনিধিদের অপসারণ জনভোগান্তির মূল কারণ উল্লেখ্য করে সংবাদ সম্মেলনে কাউন্সিলররা বলেন, ‘বিগত সিটি নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর আওয়ামী লীগের শত শত মামলা ও হামলার কারণে ঠিকমতো কাজ করতে পারিনি। আওয়ামী লীগ বিতাড়িত হলেও আমরা অপসারণের শিকার হয়েছি, আন্দোলনে যোগ দিয়েও বৈষম্যর শিকার হয়েছি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আমাদের পুনর্বহালের দাবি জানাই।’
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ১ নম্বর ওয়ার্ডের অপসারিত কাউন্সিলর কাজী গোলাম কিবরিয়া, ২১ নম্বর ওয়ার্ডের কাজী মাহবুবুর রহমান, সংরক্ষিত আসনের অপসারিত কাউন্সিলর তাহমিনা আক্তার লিন্ডা প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অপসারিত কাউন্সিলর ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাজী জিয়াউল হক মুন্না, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের মো. রেজাউল করিম, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের রাজিউর রহমান রাজিব, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের মহিবুর রহমান তুহিন, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের জাহাঙ্গীর আলম বাবুল, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের একরাম হোসেন বাবু, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আব্দুর রহমান এবং ১০, ১১ ও ১২ সংরক্ষিত আসনের অপসারিত কাউন্সিলর রুমা আক্তার সাথী।
কাউন্সিলররা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘২০২২ সালের ১৫ জুনে কুসিক নির্বাচনে আমরা বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী সমর্থিত এবং নির্দলীয় প্রার্থী হিসেবে কাউন্সিলর পদে নির্বাচন করে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের দ্বারা হামলা-মামলা ও বিভিন্নভাবে হয়রানির শিকার হয়েও নির্বাচিত হয়েছি। আমরা একটি রাতও শান্তিতে ঘুমাতে পারিনি। জুলুম-নির্যাতনের শিকার হয়ে আমরা দুঃসহ জীবন যাপন করছি। শুধু তা–ই নয়, তৎকালীন সরকারের সময়ে বিএনপি-জামায়াত ও নির্দলীয় কাউন্সিলররা বৈষম্যমূলক উন্নয়ন বরাদ্দ ও বঞ্চনার কারণে এলাকার কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন করতে পারিনি।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে কাউন্সিলররা বলেন, ‘দেশ সংস্কারের অংশ হিসেবে আওয়ামী লীগ–সমর্থিত কাউন্সিলরদের অপসারণ করতে গিয়ে আমরা যারা বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত ও নির্দলীয় কাউন্সিলর ছিলাম, আমাদেরও অপসারণ করা হয়েছে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক এবং সম্পূর্ণরূপে বৈষম্যমূলক বলে আমরা মনে করি। এতে কাউন্সিলরদের কাছ থেকে স্থানীয় ওয়ার্ডের জনগণ কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আমাদের পুনর্বহালের দাবি জানাই।’
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) কাউন্সিলরদের অপসারণ প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে নগরীর মনোহরপুর একটি পার্টি সেন্টারে এই সংবাদ সম্মেলন করেন অপসারিত কাউন্সিলরা।
জনপ্রতিনিধিদের অপসারণ জনভোগান্তির মূল কারণ উল্লেখ্য করে সংবাদ সম্মেলনে কাউন্সিলররা বলেন, ‘বিগত সিটি নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর আওয়ামী লীগের শত শত মামলা ও হামলার কারণে ঠিকমতো কাজ করতে পারিনি। আওয়ামী লীগ বিতাড়িত হলেও আমরা অপসারণের শিকার হয়েছি, আন্দোলনে যোগ দিয়েও বৈষম্যর শিকার হয়েছি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আমাদের পুনর্বহালের দাবি জানাই।’
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ১ নম্বর ওয়ার্ডের অপসারিত কাউন্সিলর কাজী গোলাম কিবরিয়া, ২১ নম্বর ওয়ার্ডের কাজী মাহবুবুর রহমান, সংরক্ষিত আসনের অপসারিত কাউন্সিলর তাহমিনা আক্তার লিন্ডা প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অপসারিত কাউন্সিলর ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাজী জিয়াউল হক মুন্না, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের মো. রেজাউল করিম, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের রাজিউর রহমান রাজিব, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের মহিবুর রহমান তুহিন, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের জাহাঙ্গীর আলম বাবুল, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের একরাম হোসেন বাবু, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আব্দুর রহমান এবং ১০, ১১ ও ১২ সংরক্ষিত আসনের অপসারিত কাউন্সিলর রুমা আক্তার সাথী।
কাউন্সিলররা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘২০২২ সালের ১৫ জুনে কুসিক নির্বাচনে আমরা বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী সমর্থিত এবং নির্দলীয় প্রার্থী হিসেবে কাউন্সিলর পদে নির্বাচন করে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের দ্বারা হামলা-মামলা ও বিভিন্নভাবে হয়রানির শিকার হয়েও নির্বাচিত হয়েছি। আমরা একটি রাতও শান্তিতে ঘুমাতে পারিনি। জুলুম-নির্যাতনের শিকার হয়ে আমরা দুঃসহ জীবন যাপন করছি। শুধু তা–ই নয়, তৎকালীন সরকারের সময়ে বিএনপি-জামায়াত ও নির্দলীয় কাউন্সিলররা বৈষম্যমূলক উন্নয়ন বরাদ্দ ও বঞ্চনার কারণে এলাকার কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন করতে পারিনি।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে কাউন্সিলররা বলেন, ‘দেশ সংস্কারের অংশ হিসেবে আওয়ামী লীগ–সমর্থিত কাউন্সিলরদের অপসারণ করতে গিয়ে আমরা যারা বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত ও নির্দলীয় কাউন্সিলর ছিলাম, আমাদেরও অপসারণ করা হয়েছে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক এবং সম্পূর্ণরূপে বৈষম্যমূলক বলে আমরা মনে করি। এতে কাউন্সিলরদের কাছ থেকে স্থানীয় ওয়ার্ডের জনগণ কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আমাদের পুনর্বহালের দাবি জানাই।’
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে গত দুই দিনে বেওয়ারিশ কুকুর ও খাবারের সন্ধানে এলাকায় দাপিয়ে বেড়ানো বানরের কামড়ে ১৬ জন আহত হয়েছে। গত শনিবার ও গতকাল রোববার (১৮ ও ১৯ অক্টোবর) উপজেলার বিভিন্ন স্থানে এ ঘটনা ঘটে। আহতরা সবাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগ এই
১৫ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদে মো. মাহবুব হোসেন নামে এক জামায়াত নেতার কাছে এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি ও রাজনীতি ছাড়তে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগকারী মাহবুব হোসেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নেছারাবাদ উপজেলার সমুদয়কাঠি ইউনিয়নের সেক্রেটারি। চাঁদা না দিলে তাঁকে হত্যা করে লাশ খালে ফেলে দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয়
২৪ মিনিট আগেবিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক পাওয়ার ভেঞ্চার লিমিটেড ২০০৯ সালে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মালিকানাধীন দুই একর জমিতে কেন্দ্রটি স্থাপন করে। এই কেন্দ্রটি চালু হওয়ার পর থেকে হবিগঞ্জ শহরসহ আশপাশের গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহে স্বস্তি ফিরে আসে।
২ ঘণ্টা আগেআবু তাহের বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের পর থেকে সোহরাব রাঢ়ী, বনি আমিন, জাকির রাঢ়ী, জাকির হাওলাদার, বাবুল মুন্সী ও ইসমাইল সিকদারসহ স্থানীয় যুবদলের নেতা-কর্মীরা ঘরটি দখল করে বিএনপির রাজনৈতিক কার্যক্রম চালাচ্ছেন। যেহেতু এটি একটি মক্তব ঘর, সেই কারণে তাঁদের নিষেধ করেছিলাম।
২ ঘণ্টা আগে