ইফতিয়াজ নুর নিশান, উখিয়া (কক্সবাজার)
‘আমার ছেলে কাজে যাইতে চাইছিল না, আমি জোর করে তাকে গাড়ি ভাড়া করে পাঠিয়েছি। সকালে এক মাঝি (রোহিঙ্গা নেতা) খবর দেয় দুর্ঘটনার। ছেলেকে কাজে পাঠিয়ে আমার বুক আমিই খালি করলাম।’ কথাগুলো বলেন কক্সবাজারের উখিয়ায় পাহাড় কাটতে গিয়ে মাটি চাপা পড়ে নিহত রোহিঙ্গা শ্রমিক ছৈয়দ আকবরের (২০) মা রাবেয়া বসরী। আজ বুধবার ভোরে
উখিয়ায় পাহাড় কাটতে গিয়ে মাটি চাপায় ১ নম্বর/ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা মোহাম্মদ ওয়ারেস-রাবেয়া দম্পতির ছেলে আকবর ছাড়া আরও দুই রোহিঙ্গা শ্রমিক নিহত হয়েছেন। অন্য নিহতরা হলেন ডব্লিউ/ ১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি/ ১৪ ব্লকের মৃত আবদুল মতলবের ছেলে জাহিদ হোসেন (২৪) ও ১৭ নম্বর ক্যাম্পের এইচ/ ১০৭ নম্বর ব্লকের সুলতান আহাম্মদের ছেলে নুর কবির (২৭)।
আকবরের মা রাবেয়া বলেন, ‘আমার ছেলে তিন মাস আগে বিয়ে করেছে। পুত্রবধূ অন্তঃসত্ত্বা, এখন কী করব বুঝতেছি না? পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম সন্তানকে হারিয়ে দিশেহারা আমি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েক ব্যক্তি জানান, মুহুরীপাড়া এলাকার নেছার আহমদের বাড়ির পাহাড় কেটে সমতল করার কাজ করছিল একদল রোহিঙ্গা শ্রমিক। এ সময় পাহাড়ের ওপর ওই বাড়ির আঙিনার একটা অংশ ধসে পড়লে তিন শ্রমিক মাটি চাপা পড়ে মারা যান। এই ঘটনার পর থেকে নেছার আহমদের পরিবারের লোকজন আত্মগোপনে আছেন।
উখিয়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন ইনচার্জ এমদাদুল হক বলেন, ‘দুজনের লাশ আজ সকাল ৯টার দিকে উদ্ধার করা হয়। পরে দুপুর ১২টার দিকে যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে আকবরের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।’
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন সজীব বলেন, ‘পাহাড় কাটায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, প্রশাসন এ বিষয়ে তৎপর।’
নিহতদের লাশ সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানোর কথা জানান উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ আলী। তিনি বলেন, ‘এই ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
‘আমার ছেলে কাজে যাইতে চাইছিল না, আমি জোর করে তাকে গাড়ি ভাড়া করে পাঠিয়েছি। সকালে এক মাঝি (রোহিঙ্গা নেতা) খবর দেয় দুর্ঘটনার। ছেলেকে কাজে পাঠিয়ে আমার বুক আমিই খালি করলাম।’ কথাগুলো বলেন কক্সবাজারের উখিয়ায় পাহাড় কাটতে গিয়ে মাটি চাপা পড়ে নিহত রোহিঙ্গা শ্রমিক ছৈয়দ আকবরের (২০) মা রাবেয়া বসরী। আজ বুধবার ভোরে
উখিয়ায় পাহাড় কাটতে গিয়ে মাটি চাপায় ১ নম্বর/ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা মোহাম্মদ ওয়ারেস-রাবেয়া দম্পতির ছেলে আকবর ছাড়া আরও দুই রোহিঙ্গা শ্রমিক নিহত হয়েছেন। অন্য নিহতরা হলেন ডব্লিউ/ ১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি/ ১৪ ব্লকের মৃত আবদুল মতলবের ছেলে জাহিদ হোসেন (২৪) ও ১৭ নম্বর ক্যাম্পের এইচ/ ১০৭ নম্বর ব্লকের সুলতান আহাম্মদের ছেলে নুর কবির (২৭)।
আকবরের মা রাবেয়া বলেন, ‘আমার ছেলে তিন মাস আগে বিয়ে করেছে। পুত্রবধূ অন্তঃসত্ত্বা, এখন কী করব বুঝতেছি না? পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম সন্তানকে হারিয়ে দিশেহারা আমি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েক ব্যক্তি জানান, মুহুরীপাড়া এলাকার নেছার আহমদের বাড়ির পাহাড় কেটে সমতল করার কাজ করছিল একদল রোহিঙ্গা শ্রমিক। এ সময় পাহাড়ের ওপর ওই বাড়ির আঙিনার একটা অংশ ধসে পড়লে তিন শ্রমিক মাটি চাপা পড়ে মারা যান। এই ঘটনার পর থেকে নেছার আহমদের পরিবারের লোকজন আত্মগোপনে আছেন।
উখিয়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন ইনচার্জ এমদাদুল হক বলেন, ‘দুজনের লাশ আজ সকাল ৯টার দিকে উদ্ধার করা হয়। পরে দুপুর ১২টার দিকে যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে আকবরের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।’
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন সজীব বলেন, ‘পাহাড় কাটায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, প্রশাসন এ বিষয়ে তৎপর।’
নিহতদের লাশ সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানোর কথা জানান উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ আলী। তিনি বলেন, ‘এই ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
৫ ঘণ্টা আগে