নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের রামুতে বার্মিজ চোরাই গরু নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে বাবা-ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল রোববার মধ্যরাতে উপজেলার গর্জনিয়া ইউনিয়নের থোয়াইংগাকাটা এলাকার ঘোনারপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
হত্যার শিকার দুজন হলেন গর্জনিয়া ইউনিয়নের থোয়াইগ্যাকাটা এলাকার জাফর আলম (৫৫) ও তাঁর ছেলে মো. সেলিম (৩৩)।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, গতকাল রোববার রাত ১টার দিকে বার্মিজ অবৈধ গরু পাচারকে কেন্দ্র করে এই ঘটনা ঘটে। ওরা ছিল ৪০-৪৫ জন। সবার হাতে ছিল আগ্নেয়াস্ত্র, দা বা ছুরি। তারা প্রথমে কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে। পরে সেলিমকে দা দিয়ে কোপাতে থাকে। ছেলের চিৎকার শুনে তাঁর বাবা এগিয়ে গেলে সন্ত্রাসীরা তাঁকে গুলি করে। খবর পেয়ে গর্জনিয়া ফাঁড়ির পুলিশ গিয়ে গুরুতর অবস্থায় দুজনকে উদ্ধার করে নাইক্ষ্যংছড়ি হাসপাতালে পাঠায়।
এ বিষয়ে স্থানীয় গর্জনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান চৌধুরী বাবুল বলেন, একদিকে সীমান্তে চোরাচালান বেড়ে গেছে, অপরদিকে পুলিশ রাতে টহল দিচ্ছে না। এ কারণে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বেড়ে যাওয়ায় বারবার খুন-খারাবি হচ্ছে।
নাইক্ষ্যংছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গতকাল রাতে দায়িত্বরত চিকিৎসক সাইফুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, রাত ২টার দিকে রক্তাক্ত দুজনকে হাসপাতালে আনা হলেও
তাঁরা ছিলেন মৃত। তাঁদের একজনের শরীরের বিভিন্ন অংশে দায়ের কোপ ছিল আর অপরজনের গায়ে ছিল গুলির চিহ্ন। দুজনই অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা গেছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু তাহের দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য দুজনের লাশ কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। হামলায় জড়িতদের আটক করার চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি রামুতে আরও দুটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। একাধিক হামলার ঘটনায় শতাধিক নিরীহ লোক আহত হয়েছেন।
কক্সবাজারের রামুতে বার্মিজ চোরাই গরু নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে বাবা-ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল রোববার মধ্যরাতে উপজেলার গর্জনিয়া ইউনিয়নের থোয়াইংগাকাটা এলাকার ঘোনারপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
হত্যার শিকার দুজন হলেন গর্জনিয়া ইউনিয়নের থোয়াইগ্যাকাটা এলাকার জাফর আলম (৫৫) ও তাঁর ছেলে মো. সেলিম (৩৩)।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, গতকাল রোববার রাত ১টার দিকে বার্মিজ অবৈধ গরু পাচারকে কেন্দ্র করে এই ঘটনা ঘটে। ওরা ছিল ৪০-৪৫ জন। সবার হাতে ছিল আগ্নেয়াস্ত্র, দা বা ছুরি। তারা প্রথমে কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে। পরে সেলিমকে দা দিয়ে কোপাতে থাকে। ছেলের চিৎকার শুনে তাঁর বাবা এগিয়ে গেলে সন্ত্রাসীরা তাঁকে গুলি করে। খবর পেয়ে গর্জনিয়া ফাঁড়ির পুলিশ গিয়ে গুরুতর অবস্থায় দুজনকে উদ্ধার করে নাইক্ষ্যংছড়ি হাসপাতালে পাঠায়।
এ বিষয়ে স্থানীয় গর্জনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান চৌধুরী বাবুল বলেন, একদিকে সীমান্তে চোরাচালান বেড়ে গেছে, অপরদিকে পুলিশ রাতে টহল দিচ্ছে না। এ কারণে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বেড়ে যাওয়ায় বারবার খুন-খারাবি হচ্ছে।
নাইক্ষ্যংছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গতকাল রাতে দায়িত্বরত চিকিৎসক সাইফুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, রাত ২টার দিকে রক্তাক্ত দুজনকে হাসপাতালে আনা হলেও
তাঁরা ছিলেন মৃত। তাঁদের একজনের শরীরের বিভিন্ন অংশে দায়ের কোপ ছিল আর অপরজনের গায়ে ছিল গুলির চিহ্ন। দুজনই অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা গেছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু তাহের দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য দুজনের লাশ কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। হামলায় জড়িতদের আটক করার চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি রামুতে আরও দুটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। একাধিক হামলার ঘটনায় শতাধিক নিরীহ লোক আহত হয়েছেন।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৫ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৫ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৬ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৬ ঘণ্টা আগে