ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মালবাহী ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সদর উপজেলার ছোটহরণ এলাকায় ঢাকাগামী লাইনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
তবে ডাউন লাইনে ঢাকার সঙ্গে সিলেট-চট্টগ্রামের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশনের ভারপ্রাপ্ত স্টেশনমাস্টার জসিম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা কনটেইনারবাহী একটি ট্রেন ঢাকায় যাচ্ছিল। পথে ছোটহরণ এলাকায় একটি বগি লাইনচ্যুত হয়। তাতে ঢাকাগামী লাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। মেরামত করার আগপর্যন্ত ডাউনে লাইনে ট্রেন চলাচল করবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মালবাহী ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সদর উপজেলার ছোটহরণ এলাকায় ঢাকাগামী লাইনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
তবে ডাউন লাইনে ঢাকার সঙ্গে সিলেট-চট্টগ্রামের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশনের ভারপ্রাপ্ত স্টেশনমাস্টার জসিম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা কনটেইনারবাহী একটি ট্রেন ঢাকায় যাচ্ছিল। পথে ছোটহরণ এলাকায় একটি বগি লাইনচ্যুত হয়। তাতে ঢাকাগামী লাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। মেরামত করার আগপর্যন্ত ডাউনে লাইনে ট্রেন চলাচল করবে।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তে গুরুতর দগ্ধ সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী মাহতাব রহমান ভূঁইয়া (১৫) মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে। রাজধানীর জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে অচেতন হয়ে পড়ে আছে সে। হাসপাতালের বাইরে দাঁড়িয়ে অসহায় বাবা মিনহাজুর রহমান ভূঁইয়া বারবার ছেলের নাম ধরে
২ মিনিট আগেপ্রায় ৫ ঘণ্টা অবরুদ্ধের পর আইন উপদেষ্টা ও শিক্ষা উপদেষ্টা পুলিশ পাহারায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে থেকে বের হন। তবে প্রধান সড়কে তাঁদের গাড়িবহর উঠতেই বাইরে থাকা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ফের তাঁদের আটকে দেওয়া হয়। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে ক্যাম্পাস থেকে বের হন তাঁরা।
৮ মিনিট আগেমাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তের পর শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ হারানো শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী তাঁর নিজ গ্রামে শিক্ষানুরাগী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আজ মঙ্গলবার নীলফামারীর ডিমলায় ওই শিক্ষকের গ্রামের লোকজনের কাছে এ কথা জানা যায়।
৯ মিনিট আগেগয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘সবাই আমরা শোকাহত, কোনো ভাষা নাই। এই ক্ষতি পূরণ হওয়ার নয়। মৃত্যু মনে হয় ২৭ ছাড়িয়েছে। যারা বেঁচে থাকবে, তারাও সুস্থ জীবন যাপন করতে পারবে না। যে শিশুরা মরে গেল, তাদের মা-বাবার চোখের জল কী দিয়ে পূরণ করব?’
২৮ মিনিট আগে