উজিরপুর (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের উজিরপুরে হারতা নাথারকান্দি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে টাকা ছাড়া মিলছে না সনদপত্র, মার্কশিট ও প্রত্যয়নপত্র বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রত্যয়নপত্র দেওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ৫০০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। টাকা না দিলে প্রত্যয়নপত্র দিচ্ছে না বিদ্যালয়পর কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুলাল বিশ্বাসের নির্দেশে সদ্য এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকল শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ৫০০ টাকা না দিলে প্রত্যয়নপত্র দিচ্ছে না বিদ্যালয়পর কর্তৃপক্ষ। এতে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের বিপাকে পড়তে হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা খলিল তালুকদারের ছেলে সাকিব তালুকদার এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য বিদ্যালয়ে প্রত্যয়নপত্র আনতে যায়। তখন ৫০০ টাকা দাবি করে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এ সময় ২০০ টাকা দিলেও তা নেয়নি। পরে ৪-৫ দিন ঘুরেও মেলেনি প্রত্যয়নপত্র।
সাকিব তালুকদার জানান, প্রধান শিক্ষক দুলাল স্যারের কাছে গিয়ে ৫০০ টাকা দিতে পারব না বললে সাফ জানিয়ে দেয় টাকা না দিলে প্রত্যয়নপত্র ও মার্কশিট দেওয়া হবে না। গত বৃহস্পতিবার আমার বাবা খলিল তালুকদার কোনো উপায়ন্তর না পেয়ে বিদ্যালয়ে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে টাকা চাওয়ার কারণ এবং এর যৌক্তিকতা কতটুকু তা জানতে চান। ওই সময় প্রধান শিক্ষক খারাপ ব্যবহার করলে উভয়ের মধ্যে ঝগড়ার সৃষ্টি হয়।
এ বিষয়ে খলিল তালুকদার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, প্রতিষ্ঠানের স্বার্থে স্থানীয়দের সহায়তায় বিষয়টি মীমাংসা করা হয়। তবে আজকে প্রত্যয়নপত্র না পেলে আমার ছেলে কলেজে ভর্তি হতে পারতো না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শিক্ষার্থীরা জানান, গত বছর ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের কথা বলে আমাদের কাছ থেকে অনেক টাকা নিয়েছেন প্রধান শিক্ষক। কিন্তু অনুষ্ঠান না হলেও শিক্ষার্থীদের টাকা ফেরত দেয়নি।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুলাল বিশ্বাস বলেন, বিদ্যালয়ের খরচ ও করোনার মধ্যে তেমন আয়-উপার্জন না হওয়ায় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে।
বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ওপেন সমাদ্দার বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোনো অজুহাতে টাকা নেওয়া আইন সম্মত নয়।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এবি. এম জাহিদুল ইসলাম বলেন, কোনোক্রমেই শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সার্টিফিকেট, প্রত্যয়নপত্র, মার্কশিটসহ কোনো অজুহাতে টাকা নেওয়ার বিধান নেই। অভিযোগের সত্যতা মিললে তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বরিশালের উজিরপুরে হারতা নাথারকান্দি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে টাকা ছাড়া মিলছে না সনদপত্র, মার্কশিট ও প্রত্যয়নপত্র বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রত্যয়নপত্র দেওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ৫০০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। টাকা না দিলে প্রত্যয়নপত্র দিচ্ছে না বিদ্যালয়পর কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুলাল বিশ্বাসের নির্দেশে সদ্য এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকল শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ৫০০ টাকা না দিলে প্রত্যয়নপত্র দিচ্ছে না বিদ্যালয়পর কর্তৃপক্ষ। এতে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের বিপাকে পড়তে হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা খলিল তালুকদারের ছেলে সাকিব তালুকদার এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য বিদ্যালয়ে প্রত্যয়নপত্র আনতে যায়। তখন ৫০০ টাকা দাবি করে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এ সময় ২০০ টাকা দিলেও তা নেয়নি। পরে ৪-৫ দিন ঘুরেও মেলেনি প্রত্যয়নপত্র।
সাকিব তালুকদার জানান, প্রধান শিক্ষক দুলাল স্যারের কাছে গিয়ে ৫০০ টাকা দিতে পারব না বললে সাফ জানিয়ে দেয় টাকা না দিলে প্রত্যয়নপত্র ও মার্কশিট দেওয়া হবে না। গত বৃহস্পতিবার আমার বাবা খলিল তালুকদার কোনো উপায়ন্তর না পেয়ে বিদ্যালয়ে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে টাকা চাওয়ার কারণ এবং এর যৌক্তিকতা কতটুকু তা জানতে চান। ওই সময় প্রধান শিক্ষক খারাপ ব্যবহার করলে উভয়ের মধ্যে ঝগড়ার সৃষ্টি হয়।
এ বিষয়ে খলিল তালুকদার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, প্রতিষ্ঠানের স্বার্থে স্থানীয়দের সহায়তায় বিষয়টি মীমাংসা করা হয়। তবে আজকে প্রত্যয়নপত্র না পেলে আমার ছেলে কলেজে ভর্তি হতে পারতো না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শিক্ষার্থীরা জানান, গত বছর ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের কথা বলে আমাদের কাছ থেকে অনেক টাকা নিয়েছেন প্রধান শিক্ষক। কিন্তু অনুষ্ঠান না হলেও শিক্ষার্থীদের টাকা ফেরত দেয়নি।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুলাল বিশ্বাস বলেন, বিদ্যালয়ের খরচ ও করোনার মধ্যে তেমন আয়-উপার্জন না হওয়ায় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে।
বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ওপেন সমাদ্দার বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোনো অজুহাতে টাকা নেওয়া আইন সম্মত নয়।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এবি. এম জাহিদুল ইসলাম বলেন, কোনোক্রমেই শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সার্টিফিকেট, প্রত্যয়নপত্র, মার্কশিটসহ কোনো অজুহাতে টাকা নেওয়ার বিধান নেই। অভিযোগের সত্যতা মিললে তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক পাওয়ার ভেঞ্চার লিমিটেড ২০০৯ সালে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মালিকানাধীন দুই একর জমিতে কেন্দ্রটি স্থাপন করে। এই কেন্দ্রটি চালু হওয়ার পর থেকে হবিগঞ্জ শহরসহ আশপাশের গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহে স্বস্তি ফিরে আসে।
৩৬ মিনিট আগেআবু তাহের বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের পর থেকে সোহরাব রাঢ়ী, বনি আমিন, জাকির রাঢ়ী, জাকির হাওলাদার, বাবুল মুন্সী ও ইসমাইল সিকদারসহ স্থানীয় যুবদলের নেতা-কর্মীরা ঘরটি দখল করে বিএনপির রাজনৈতিক কার্যক্রম চালাচ্ছেন। যেহেতু এটি একটি মক্তব ঘর, সেই কারণে তাঁদের নিষেধ করেছিলাম।
৪৪ মিনিট আগেঋণের বোঝা সামলাতে না পেরে আত্মগোপনে চলে যাওয়া নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার সাহতা ইউনিয়ন কৃষক দলের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাককে ১৭ দিন পর উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিখোঁজের ঘটনায় তাঁর পরিবারের করা সাধারণ ডায়েরির (জিডি) সূত্র ধরে মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার বাড়ৈখালী বাজার থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবরিশালে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠনে কাউন্সিলের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য প্রায় ২ হাজার ৭০০ শিক্ষার্থীকে সদস্যপদ দিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে।
৬ ঘণ্টা আগে