তালতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার তালতলী উপজেলার ফকিরহাট মৎস্যঘাটে নারী শ্রমিকদের কদর বেড়েছে। নদীতে ইলিশ না থাকলেও রুপচাঁদা, পোয়া, ফ্যাহা, রামসোস, জাবা, ছুরি, ডাডি, ট্যাংরা, লটিয়া, সোনাপাতা, কাওইন ও চিংড়িসহ বিভিন্ন প্রজাতি মাছ ধরা পড়ছে জেলেদের জালে। এই মাছ বাছাই করার জন্য প্রয়োজন হয় নারী শ্রমিকের।
জানা যায়, উপজেলার একমাত্র মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ফকিরহাট মৎস্যঘাট। ইতিমধ্যে ফকিরহাট মৎস্যঘাটে মৎস্য অবতরণ উপকেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন (বিএফডিসি)।
একটি ড্রামের ভেতর রুপচাঁদা, পোয়া, ফ্যাহা, রামসোস, জাবা, ছুরি, ডাডি, ট্যাংরা, লটিয়া, সোনাপাতা, কাওইন ও চিংড়িসহ বিভিন্ন ধরনের মাছ থাকে। এসব মাছ বাজারজাত করার জন্য মাছগুলো আলাদা করতে হয়। প্রতি ড্রাম ২০০ টাকা চুক্তিতে নারী শ্রমিকদের দেওয়া হয়। দৈনিক একজন নারী শ্রমিক ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টায় ২–৩টি ড্রামের মাছ আলাদা করে বাজারজাত করার জন্য প্রস্তুত করতে পারেন। এ জন্য ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা মজুরি পেয়ে থাকেন তাঁরা।
নারী শ্রমিক আলেয়া বেগম বলেন, ‘এত অভাবে থাকি তবুও কারও কাছে হাত পাতি না। ভোর রাতে এ মৎস্যঘাটে কাজ করতে আসছি। আমাদের ঘর আছে কিন্তু ঘরের চাল নেই। আমার পরিবারের রোজগারের একমাত্র উপায় এটাই। তাই আমি কাজ না করলে পেটে ভাত দেওয়ার লোক নেই।’
আরেক নারী শ্রমিক চান ভানু বলেন, ‘এ ঘাটে কাজ করতে এলে অনেক সময় মানুষ নানা রকম বাজে কথা বলে। তখন খুব কষ্ট হয়। কিন্তু তখন নিজের মনকে বুঝ দিই যে, অসুস্থ স্বামী ও পরিবারের কথা চিন্তা করে এখানে কাজ করতে আসি।’
আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান ফরাজী বলেন, ‘এই শীত মৌসুমে নারী শ্রমিকদের একটু চাহিদা বেশি থাকে। এই সময় নদী থেকে বিভিন্ন জাতের মাছ শিকার করা হয়। এগুলো দেশের অনেক স্থানে সরবরাহ করা হয়। শুঁটকি করার কাজে এসব মাছ ব্যবহার করা হয়। এই মাছ বাছাই করার জন্য নারী শ্রমিক দরকার হয়।’
বরগুনার তালতলী উপজেলার ফকিরহাট মৎস্যঘাটে নারী শ্রমিকদের কদর বেড়েছে। নদীতে ইলিশ না থাকলেও রুপচাঁদা, পোয়া, ফ্যাহা, রামসোস, জাবা, ছুরি, ডাডি, ট্যাংরা, লটিয়া, সোনাপাতা, কাওইন ও চিংড়িসহ বিভিন্ন প্রজাতি মাছ ধরা পড়ছে জেলেদের জালে। এই মাছ বাছাই করার জন্য প্রয়োজন হয় নারী শ্রমিকের।
জানা যায়, উপজেলার একমাত্র মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ফকিরহাট মৎস্যঘাট। ইতিমধ্যে ফকিরহাট মৎস্যঘাটে মৎস্য অবতরণ উপকেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন (বিএফডিসি)।
একটি ড্রামের ভেতর রুপচাঁদা, পোয়া, ফ্যাহা, রামসোস, জাবা, ছুরি, ডাডি, ট্যাংরা, লটিয়া, সোনাপাতা, কাওইন ও চিংড়িসহ বিভিন্ন ধরনের মাছ থাকে। এসব মাছ বাজারজাত করার জন্য মাছগুলো আলাদা করতে হয়। প্রতি ড্রাম ২০০ টাকা চুক্তিতে নারী শ্রমিকদের দেওয়া হয়। দৈনিক একজন নারী শ্রমিক ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টায় ২–৩টি ড্রামের মাছ আলাদা করে বাজারজাত করার জন্য প্রস্তুত করতে পারেন। এ জন্য ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা মজুরি পেয়ে থাকেন তাঁরা।
নারী শ্রমিক আলেয়া বেগম বলেন, ‘এত অভাবে থাকি তবুও কারও কাছে হাত পাতি না। ভোর রাতে এ মৎস্যঘাটে কাজ করতে আসছি। আমাদের ঘর আছে কিন্তু ঘরের চাল নেই। আমার পরিবারের রোজগারের একমাত্র উপায় এটাই। তাই আমি কাজ না করলে পেটে ভাত দেওয়ার লোক নেই।’
আরেক নারী শ্রমিক চান ভানু বলেন, ‘এ ঘাটে কাজ করতে এলে অনেক সময় মানুষ নানা রকম বাজে কথা বলে। তখন খুব কষ্ট হয়। কিন্তু তখন নিজের মনকে বুঝ দিই যে, অসুস্থ স্বামী ও পরিবারের কথা চিন্তা করে এখানে কাজ করতে আসি।’
আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান ফরাজী বলেন, ‘এই শীত মৌসুমে নারী শ্রমিকদের একটু চাহিদা বেশি থাকে। এই সময় নদী থেকে বিভিন্ন জাতের মাছ শিকার করা হয়। এগুলো দেশের অনেক স্থানে সরবরাহ করা হয়। শুঁটকি করার কাজে এসব মাছ ব্যবহার করা হয়। এই মাছ বাছাই করার জন্য নারী শ্রমিক দরকার হয়।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪