কামরুজ্জামান রাজু, কেশবপুর
কেশবপুরে ২৭ বিলের পানি নিষ্কাশনের দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। গতকাল শনিবার দুপুরে ২৭ বিল বাঁচাও সংগ্রাম কমিটির উদ্যোগে উপজেলার পাঁজিয়া ইউনিয়নের বাগডাঙ্গা এলাকার মানুষের বাড়িঘরে উঠে আসা পানির মধ্যে দাঁড়িয়ে এ মানববন্ধন হয়। এ সময় মানববন্ধনে জলাবদ্ধ মানুষের পক্ষ থেকে ১৩টি দাবি উত্থাপন করা হয়। এসব বিল এলাকার সর্বস্তরের মানুষ মানববন্ধনে অংশ নেন।
জানা গেছে, শ্রীহরি নদীর অববাহিকায় অবস্থিত ২৭ বিল। একে পূর্ব ও পশ্চিম বিল খুকশিয়াও বলা হয়। শ্রীহরি নদীতে পলি পড়ায় সৃষ্টি হয়েছে এ জলাবদ্ধতার। এ বিলে ৪০ হাজার বিঘার ওপরে জমি রয়েছে। বিলের চারপাশে ৬ ইউনিয়নে ৬৮টি গ্রামে মানুষের বসবাস। এর মধ্যে কেশবপুরের মাদারডাঙ্গা, মনোহরনগর, বাগডাঙ্গা ও ডোঙ্গাঘাটা গ্রামের প্রায় ৭০০ শত পরিবার এখন পানিবন্দী। এ ছাড়া মনিরামপুরের অনেক গ্রামেও পানি ঢুকে পড়েছে।
মানববন্ধনে ২৭ বিল বাঁচাও সংগ্রাম কমিটির ১৩টি দাবির মধ্যে অন্যতম হলো জরুরি ভিত্তিতে শ্রীহরি নদী খনন করা, খালের প্রতিবন্ধকতাসমূহ অপসারণ করা, গেটের জলকপাট সংস্কার করা, বিল কপালিয়ায় জোয়ারধার (টিআরএম) প্রকল্প চালু করা ও জলাবদ্ধতা সমাধানে লোকজ জ্ঞানের সমন্বয় ঘটানো।
২৭ বিল বাঁচাও সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক বাবুর আলী গোলদারের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন সংগঠনের উপদেষ্টা ও উপজেলা নাগরিক কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবু বকর সিদ্দিকী। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক সনজিৎ বিশ্বাস, ইউপি মেম্বার বৈদ্যনাথ সরকার প্রমুখ।
এ সময় বাগডাঙ্গা গ্রামের সুশান্ত সরকারের স্ত্রী চায়না সরকার বলেন, ‘বাঁশের সাঁকো দিয়ে ছেলেমেয়েদের স্কুলে যেতে হচ্ছে। আমরা আর ত্রাণ নয়, পানিবন্দী থেকে মুক্তি চাই।’
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মুনশি আছাদুল্লাহ বলেন, ‘গত বছর অক্টোবরে ৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ডায়ের খাল পুনঃখনন করা হয়েছিল। বিল কমিটির পক্ষ থেকে এবার পলি অপসারণের একটা ব্যবস্থা করা হচ্ছে। শ্রীহরি নদী খননের বিষয়ে ভবদহ প্রকল্পের একটি প্লানিং জমা দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওই এলাকা সম্প্রতি পরিদর্শন করে দেখেছি নদীর ভয়াবহ অবস্থা। শ্রীহরি নদী পুনঃখনন জরুরি হয়ে পড়েছে। নয়তো এ জলাবদ্ধতার হাত থেকে বাঁচা যাবে না।’
কেশবপুরে ২৭ বিলের পানি নিষ্কাশনের দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। গতকাল শনিবার দুপুরে ২৭ বিল বাঁচাও সংগ্রাম কমিটির উদ্যোগে উপজেলার পাঁজিয়া ইউনিয়নের বাগডাঙ্গা এলাকার মানুষের বাড়িঘরে উঠে আসা পানির মধ্যে দাঁড়িয়ে এ মানববন্ধন হয়। এ সময় মানববন্ধনে জলাবদ্ধ মানুষের পক্ষ থেকে ১৩টি দাবি উত্থাপন করা হয়। এসব বিল এলাকার সর্বস্তরের মানুষ মানববন্ধনে অংশ নেন।
জানা গেছে, শ্রীহরি নদীর অববাহিকায় অবস্থিত ২৭ বিল। একে পূর্ব ও পশ্চিম বিল খুকশিয়াও বলা হয়। শ্রীহরি নদীতে পলি পড়ায় সৃষ্টি হয়েছে এ জলাবদ্ধতার। এ বিলে ৪০ হাজার বিঘার ওপরে জমি রয়েছে। বিলের চারপাশে ৬ ইউনিয়নে ৬৮টি গ্রামে মানুষের বসবাস। এর মধ্যে কেশবপুরের মাদারডাঙ্গা, মনোহরনগর, বাগডাঙ্গা ও ডোঙ্গাঘাটা গ্রামের প্রায় ৭০০ শত পরিবার এখন পানিবন্দী। এ ছাড়া মনিরামপুরের অনেক গ্রামেও পানি ঢুকে পড়েছে।
মানববন্ধনে ২৭ বিল বাঁচাও সংগ্রাম কমিটির ১৩টি দাবির মধ্যে অন্যতম হলো জরুরি ভিত্তিতে শ্রীহরি নদী খনন করা, খালের প্রতিবন্ধকতাসমূহ অপসারণ করা, গেটের জলকপাট সংস্কার করা, বিল কপালিয়ায় জোয়ারধার (টিআরএম) প্রকল্প চালু করা ও জলাবদ্ধতা সমাধানে লোকজ জ্ঞানের সমন্বয় ঘটানো।
২৭ বিল বাঁচাও সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক বাবুর আলী গোলদারের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন সংগঠনের উপদেষ্টা ও উপজেলা নাগরিক কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবু বকর সিদ্দিকী। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক সনজিৎ বিশ্বাস, ইউপি মেম্বার বৈদ্যনাথ সরকার প্রমুখ।
এ সময় বাগডাঙ্গা গ্রামের সুশান্ত সরকারের স্ত্রী চায়না সরকার বলেন, ‘বাঁশের সাঁকো দিয়ে ছেলেমেয়েদের স্কুলে যেতে হচ্ছে। আমরা আর ত্রাণ নয়, পানিবন্দী থেকে মুক্তি চাই।’
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মুনশি আছাদুল্লাহ বলেন, ‘গত বছর অক্টোবরে ৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ডায়ের খাল পুনঃখনন করা হয়েছিল। বিল কমিটির পক্ষ থেকে এবার পলি অপসারণের একটা ব্যবস্থা করা হচ্ছে। শ্রীহরি নদী খননের বিষয়ে ভবদহ প্রকল্পের একটি প্লানিং জমা দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওই এলাকা সম্প্রতি পরিদর্শন করে দেখেছি নদীর ভয়াবহ অবস্থা। শ্রীহরি নদী পুনঃখনন জরুরি হয়ে পড়েছে। নয়তো এ জলাবদ্ধতার হাত থেকে বাঁচা যাবে না।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১৩ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪