শাহীন রহমান, পাবনা
পাইকগাছার কপিলমুনি মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্সের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করা হয় গত বছরের ৯ ডিসেম্বর। এ কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তবে এই ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন পর্যন্তই শেষ। মন্ত্রীর উদ্বোধনের ১০ মাস অতিবাহিত হলেও এখনো শুরু হয়নি নির্মাণকাজ। জমির জটিলতায় কাজ শুরু করা যায়নি বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা যায়, ২০২০ সালের ৯ ডিসেম্বর পাইকগাছায় কপিলমুনি মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনের কয়েক দিন পর অমিত সাধু নামে একজন নিজের জায়গা দাবি করে জায়গাটি দখল করে নেন। সে থেকেই মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ ঝুলে যায়।
এদিকে গত শনিবার দুপুরে পাইকগাছা কয়রার সাংসদ মো. আক্তারুজ্জামান বাবু ও উপজেলা প্রশাসনের মধ্যস্থতায় জমি সংক্রান্ত বিরোধ নিরসন হয়েছে। এ সময় মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত কপিলমুনি কপোতাক্ষ বাইপাস সড়ক সংলগ্ন কমপ্লেক্স ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন স্থলে জরিপকাজের জায়গা নির্ধারণ করা হয়। এ সময় সাংসদ আক্তারুজ্জামান বাবু বলেন, জাতির জনকের নামে এখানে মুক্তিযুদ্ধ কমপ্লেক্স হবে। এখানে কারও কোনো অজুহাত ও সুপারিশ চলবে না।
এ সময় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন পাইকগাছা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার ইকবাল মন্টু, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মমতাজ বেগম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহরিয়ার হক, কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যান কওছার আলী জোয়ার্দ্দার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সমীরণ সাধু, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আনন্দ মোহন বিশ্বাস, লতা ইউপির চেয়ারম্যান কাজল কান্তি বিশ্বাস, উপ-পুলিশ পরিদর্শক এফএম মোস্তাফিজুর রহমান ও কপিলমুনি কলেজ অধ্যক্ষ হাবিবুল্ল্যাহ বাহার।
জরিপের জায়গা নির্ধারণ কাজে আরও উপস্থিত ছিলেন কপিলমুনি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি যুগোল কিশোর দে, জি এম হেদায়েত আলী টুকু, রাজ্জাক রাজু, মুন্সী রেজাউল করিম মহব্বত, শেখ আব্দুস সালাম, এস এম আব্দুর রহমান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শিহাব উদ্দীন বুলু, ইউনিয়ন সাধারণ সম্পাদক শেখ ইকবাল হোসেন খোকন, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সাবেক সদস্য এম এম আজিজুল হাকিম, মুক্তিযোদ্ধা শেখ জামাল হোসেন, সৈয়দ সালাম উল্লাহ, কপিলমুনি ফাঁড়ি পুলিশের এসআই আব্দুল আলীম, কপিলমুনি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের তহশীলদার আব্দুস সবুর, অফিস সহকারী নাজমুল হোসেন লিটু প্রমুখ। এ বিষয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মমতাজ বেগম বলেন, আপাতত জমি নিয়ে মীমাংসা হয়েছে। যারা এ জমি দাবি করছিল তারা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে।
পাইকগাছার কপিলমুনি মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্সের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করা হয় গত বছরের ৯ ডিসেম্বর। এ কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তবে এই ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন পর্যন্তই শেষ। মন্ত্রীর উদ্বোধনের ১০ মাস অতিবাহিত হলেও এখনো শুরু হয়নি নির্মাণকাজ। জমির জটিলতায় কাজ শুরু করা যায়নি বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা যায়, ২০২০ সালের ৯ ডিসেম্বর পাইকগাছায় কপিলমুনি মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনের কয়েক দিন পর অমিত সাধু নামে একজন নিজের জায়গা দাবি করে জায়গাটি দখল করে নেন। সে থেকেই মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ ঝুলে যায়।
এদিকে গত শনিবার দুপুরে পাইকগাছা কয়রার সাংসদ মো. আক্তারুজ্জামান বাবু ও উপজেলা প্রশাসনের মধ্যস্থতায় জমি সংক্রান্ত বিরোধ নিরসন হয়েছে। এ সময় মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত কপিলমুনি কপোতাক্ষ বাইপাস সড়ক সংলগ্ন কমপ্লেক্স ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন স্থলে জরিপকাজের জায়গা নির্ধারণ করা হয়। এ সময় সাংসদ আক্তারুজ্জামান বাবু বলেন, জাতির জনকের নামে এখানে মুক্তিযুদ্ধ কমপ্লেক্স হবে। এখানে কারও কোনো অজুহাত ও সুপারিশ চলবে না।
এ সময় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন পাইকগাছা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার ইকবাল মন্টু, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মমতাজ বেগম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহরিয়ার হক, কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যান কওছার আলী জোয়ার্দ্দার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সমীরণ সাধু, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আনন্দ মোহন বিশ্বাস, লতা ইউপির চেয়ারম্যান কাজল কান্তি বিশ্বাস, উপ-পুলিশ পরিদর্শক এফএম মোস্তাফিজুর রহমান ও কপিলমুনি কলেজ অধ্যক্ষ হাবিবুল্ল্যাহ বাহার।
জরিপের জায়গা নির্ধারণ কাজে আরও উপস্থিত ছিলেন কপিলমুনি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি যুগোল কিশোর দে, জি এম হেদায়েত আলী টুকু, রাজ্জাক রাজু, মুন্সী রেজাউল করিম মহব্বত, শেখ আব্দুস সালাম, এস এম আব্দুর রহমান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শিহাব উদ্দীন বুলু, ইউনিয়ন সাধারণ সম্পাদক শেখ ইকবাল হোসেন খোকন, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সাবেক সদস্য এম এম আজিজুল হাকিম, মুক্তিযোদ্ধা শেখ জামাল হোসেন, সৈয়দ সালাম উল্লাহ, কপিলমুনি ফাঁড়ি পুলিশের এসআই আব্দুল আলীম, কপিলমুনি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের তহশীলদার আব্দুস সবুর, অফিস সহকারী নাজমুল হোসেন লিটু প্রমুখ। এ বিষয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মমতাজ বেগম বলেন, আপাতত জমি নিয়ে মীমাংসা হয়েছে। যারা এ জমি দাবি করছিল তারা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১০ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪