নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব ও বিএনপির সাবেক নেতা হারিছ চৌধুরীর মৃত্যু নিয়ে গণমাধ্যমে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে, তা নিয়ে তদন্তে নেমেছে পুলিশ। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডি বলছে, তাদের তদন্তে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে পুলিশ সদর দপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, তদন্তে হারিছ চৌধুরীর মৃত্যু নিশ্চিত হলে আইনি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে মরদেহ তুলে ডিএনএ পরীক্ষা করা হবে।
পুলিশের তালিকায় পলাতক হারিছ চৌধুরী মারা গেছেন বলে দৈনিক মানবজমিন খবর প্রকাশ করে। এরপর একটি অনলাইন জানায়, তিনি ঢাকায় মারা গেছেন। সেসব খবরের ব্যাপারে নিশ্চিত হতে তদন্তে নামে পুলিশ। তবে গতকাল পর্যন্ত পুলিশ সে ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারেনি।
এর মধ্যে গতকাল রোববার ওই দৈনিকে প্রকাশিত আরেকটি খবরে বলা হয়, হারিছ চৌধুরীকে ‘মাহমুদুর রহমান’ পরিচয়ে ঢাকার সাভারের জালালাবাদে একটি মাদ্রাসার কবরস্থানে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসের ৪ তারিখ দাফন করা হয়েছে। ওই খবরে হারিছ চৌধুরীর মেয়ে ব্যারিস্টার সামিরা চৌধুরী জানান, তাঁর বাবা গত ১১ বছর রাজধানীর পান্থপথের একটি বাড়িতে আত্মগোপন করে ছিলেন। সে বাড়িতে থাকার সময় তিনি করোনায় আক্রান্ত হন। এরপর গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর তাঁকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন থাকার সময় সেখানেই তিনি মারা যান।
ওই দৈনিকের প্রতিবেদনে বলা হয়, গোয়েন্দাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে গত ১৪ বছর ঢাকাতেই ছিলেন হারিছ চৌধুরী। ওয়ান-ইলেভেনের পরপরই কিছুদিন তিনি সিলেটে অবস্থান করেন। ঢাকায় আসার পর নিজের নাম বদল করে রাখেন অধ্যাপক মাহমুদুর রহমান। মৃত্যুর আগপর্যন্ত তিনি সে নামেই পরিচিত ছিলেন। শুধু তাই নয়, মাহমুদুর রহমান নামে তিনি পাসপোর্টও করেন। এতে ঠিকানা দেওয়া হয় শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার। বাবার নাম আবদুল হাফিজ। ২০১৮ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকা থেকে এই পাসপোর্ট ইস্যু হয়।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্র বলছে, হারিছ চৌধুরীর মৃত্যু ও তাঁর দাফনের বিষয়টি সামনে আসায় নতুন করে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।
গতকাল ওই অনলাইনের খবরে বলা হয়, ঢাকার সাভারের জালালাবাদ এলাকায় ওই মাদ্রাসার কবরস্থানে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছরের ৪ সেপ্টেম্বর আসরের নামাজের পর ‘মাহমুদুর রহমান’ নামের একজনকে দাফন করা হয়। এই মরদেহ সামিরা নামের এক নারী নিয়ে যান। সামিরা নিজেকে মৃত ব্যক্তির মেয়ে বলে পরিচয় দেন। পাঁচ লাখ টাকা অনুদান দিয়ে তিনি তাঁর বাবাকে দাফন করাতে রাজি করান।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় হারিছ চৌধুরীর যাবজ্জীবন সাজা হয়। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় তাঁকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া হত্যা ও বিস্ফোরক মামলারও আসামি ছিলেন হারিছ চৌধুরী। গত ১৪ বছর ধরে তাঁকে হন্যে হয়ে খুঁজেছিল পুলিশ ও গোয়েন্দারা।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব ও বিএনপির সাবেক নেতা হারিছ চৌধুরীর মৃত্যু নিয়ে গণমাধ্যমে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে, তা নিয়ে তদন্তে নেমেছে পুলিশ। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডি বলছে, তাদের তদন্তে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে পুলিশ সদর দপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, তদন্তে হারিছ চৌধুরীর মৃত্যু নিশ্চিত হলে আইনি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে মরদেহ তুলে ডিএনএ পরীক্ষা করা হবে।
পুলিশের তালিকায় পলাতক হারিছ চৌধুরী মারা গেছেন বলে দৈনিক মানবজমিন খবর প্রকাশ করে। এরপর একটি অনলাইন জানায়, তিনি ঢাকায় মারা গেছেন। সেসব খবরের ব্যাপারে নিশ্চিত হতে তদন্তে নামে পুলিশ। তবে গতকাল পর্যন্ত পুলিশ সে ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারেনি।
এর মধ্যে গতকাল রোববার ওই দৈনিকে প্রকাশিত আরেকটি খবরে বলা হয়, হারিছ চৌধুরীকে ‘মাহমুদুর রহমান’ পরিচয়ে ঢাকার সাভারের জালালাবাদে একটি মাদ্রাসার কবরস্থানে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসের ৪ তারিখ দাফন করা হয়েছে। ওই খবরে হারিছ চৌধুরীর মেয়ে ব্যারিস্টার সামিরা চৌধুরী জানান, তাঁর বাবা গত ১১ বছর রাজধানীর পান্থপথের একটি বাড়িতে আত্মগোপন করে ছিলেন। সে বাড়িতে থাকার সময় তিনি করোনায় আক্রান্ত হন। এরপর গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর তাঁকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন থাকার সময় সেখানেই তিনি মারা যান।
ওই দৈনিকের প্রতিবেদনে বলা হয়, গোয়েন্দাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে গত ১৪ বছর ঢাকাতেই ছিলেন হারিছ চৌধুরী। ওয়ান-ইলেভেনের পরপরই কিছুদিন তিনি সিলেটে অবস্থান করেন। ঢাকায় আসার পর নিজের নাম বদল করে রাখেন অধ্যাপক মাহমুদুর রহমান। মৃত্যুর আগপর্যন্ত তিনি সে নামেই পরিচিত ছিলেন। শুধু তাই নয়, মাহমুদুর রহমান নামে তিনি পাসপোর্টও করেন। এতে ঠিকানা দেওয়া হয় শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার। বাবার নাম আবদুল হাফিজ। ২০১৮ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকা থেকে এই পাসপোর্ট ইস্যু হয়।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্র বলছে, হারিছ চৌধুরীর মৃত্যু ও তাঁর দাফনের বিষয়টি সামনে আসায় নতুন করে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।
গতকাল ওই অনলাইনের খবরে বলা হয়, ঢাকার সাভারের জালালাবাদ এলাকায় ওই মাদ্রাসার কবরস্থানে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছরের ৪ সেপ্টেম্বর আসরের নামাজের পর ‘মাহমুদুর রহমান’ নামের একজনকে দাফন করা হয়। এই মরদেহ সামিরা নামের এক নারী নিয়ে যান। সামিরা নিজেকে মৃত ব্যক্তির মেয়ে বলে পরিচয় দেন। পাঁচ লাখ টাকা অনুদান দিয়ে তিনি তাঁর বাবাকে দাফন করাতে রাজি করান।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় হারিছ চৌধুরীর যাবজ্জীবন সাজা হয়। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় তাঁকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া হত্যা ও বিস্ফোরক মামলারও আসামি ছিলেন হারিছ চৌধুরী। গত ১৪ বছর ধরে তাঁকে হন্যে হয়ে খুঁজেছিল পুলিশ ও গোয়েন্দারা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪