কাজী ফারহান হোসেন পূর্ব
‘হ্যারি পটার’ নামটা শুনলেই সবার চোখে ভেসে ওঠে চশমা পরা জাদুকর সেই ছেলেটির অবয়ব। জে কে রাউলিংয়ের অনবদ্য এ চরিত্রটিকে চেনে না এমন খুব কম শিক্ষার্থীই পাওয়া যাবে। হ্যারির ক্যাম্পাসজীবন ছিল ঘটনাবহুল এবং মজার। তার হগওয়ার্টস স্কুল অব উইচক্রাফট অ্যান্ড উইজার্ড্রিতে আবর্তিত হওয়া শিক্ষাজীবনে প্রতিবছরই কোনো না কোনো সমস্যা বেঁধে যেত আর সেটা সমাধান করতে হতো হ্যারি এবং তার বন্ধুদের। আজ হ্যারির কাছ থেকে উৎসাহিত হয়ে কীভাবে তোমার শিক্ষাজীবন আরও রঙিন করে তোলা যায় তা নিয়েই কথা বলব।
অজানাকে জানার আগ্রহ
হ্যারির একটা অনবদ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, অজানাকে জানার আগ্রহ। সে রহস্য ভেদ করার জন্য নিঃসংকোচে নেমে যেতে পারে দুঃসাহসী অভিযানে। সেটা হতে পারে রাতের বেলা এক হাতে মারাউডার্স ম্যাপ, আরেক হাতে গোল্ডেন এগ এবং গায়ে ইনভিজিবিলিটি ক্লোক পরে রহস্য উদঘাটনে বেরিয়ে পরা অথবা ট্রাইউইজার্ড টুর্নামেন্টে পানির নিচে অধিক সময় কাটানোর মন্ত্র খোঁজার আশায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা পাঠাগারে কাটানো। হ্যারি কখনো বইয়ের পড়াতেই আবদ্ধ থাকত না; বরং সে তার অনুসন্ধিৎসু মন নিয়ে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে কাজে লাগাত ক্লাসের প্রায় সব ধরনের শিক্ষা। হ্যারির অজানাকে জানার সব অনুসন্ধান সফল না হলেও, সেগুলো থেকে বেরিয়ে আসত নতুন পথের পাথেয়। তাই তুমিও তোমার ক্যাম্পাসজীবনটা কাটাতে পারো অনুসন্ধিৎসু মন নিয়ে। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বেড়াতে পারো তোমার পাঠাগারে, ইন্টারনেটে কিংবা অভিযান চালাতে পারো বাস্তব জগতে।
নিজের পছন্দকে লালন করা
জাদুকরদের এক বিশেষ খেলা কুইডিচ হয়ে ওঠে হ্যারির সবচেয়ে প্রিয় খেলা। ঘটনাক্রমে হ্যারি হয়ে ওঠে শতবর্ষের সর্বকনিষ্ঠ কুইডিচ সিকার। সেই থেকে হ্যারি এই খেলাটায় নিজের মন-প্রাণ দিয়ে উন্নতি করতে থাকে, তার হাউসকে এনে দেয় জয় এবং পড়ালেখার পাশাপাশি নিজের অবসর সময়টাকে করে তোলে রোমাঞ্চকর ও আনন্দময়। সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য খেলোয়াড় হওয়ায় সে হয়ে ওঠে সবার প্রিয়পাত্র। ক্যাম্পাসজীবনে তুমিও খুঁজে নিতে পারো তোমার পছন্দের কাজ। সেটা হতে পারে ছবি আঁকা, গান গাওয়া, ক্রিকেট, ফুটবল খেলা অথবা প্রোগ্রামিং করা। তোমার পছন্দের কাজটাকে পড়ালেখার পাশাপাশি চালিয়ে যাও নির্মল আনন্দে এবং তোমার নিষ্ঠা ও দক্ষতার সঙ্গে হয়ে ওঠো ক্যাম্পাসের প্রিয় মুখ।
ভয়কে জয় করা
হ্যারি তার হগওয়ার্টস জীবনের শুরু থেকেই সাহসের পরিচয় দিয়ে এসেছে। প্রথম বর্ষেই ভয়ংকর ট্রলকে পরাজিত করে হার্মিওনিকে বাঁচানো, প্রফেসর কোয়ারেলকে পরাজিত করে লর্ড ভলডেমর্টের ফিলোসফার্স স্টোন হাতিয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা রুখে দেওয়া, দ্বিতীয় বর্ষে জিনি উইজলিকে লর্ড ভলডেমর্টের স্মৃতি এবং দৈত্য থেকে বাঁচানো ইত্যাদি নানা ঘটনায় হ্যারির অসীম সাহস চোখে পড়ে। হ্যারি পটার সিরিজে হ্যারির সাহস এত গুরুত্বপূর্ণ একটা উপাদান যে হ্যারি যদি সাহস না করত, তাহলে গল্পই এগোত না। তাই তুমিও ক্যাম্পাসজীবনে সাহসের সঙ্গে এগিয়ে যাবে। নতুন কিছু শিখতে কখনো ভয়ে পিছপা হবে না। মনে রাখবে, ভাগ্য সব সময়ই সাহসীদের পক্ষে।
অধ্যবসায়
হ্যারির লেগে থাকার প্রচেষ্টা অতুলনীয়। সে একটা কিছু না শেখা পর্যন্ত হাল ছাড়তে নারাজ। হ্যারি যখন বারবার ভয়ংকর ডিমেন্টরদের দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছিল, তখন সে ভয়ে চুপচাপ বসে না থেকে তার প্রফেসর লুপিনের কাছে ‘প্যাট্রোনাস চার্ম’ নামের একটা জাদু শিখতে উঠেপড়ে লাগে। এটা একটা কঠিন জাদু হলেও মাত্র তৃতীয় বর্ষের হ্যারি সেটা রপ্ত করে ডিমেন্টরদের পরাজিত করেই তবে ক্ষান্ত হয়। তুমিও কোনো অনুশীলনীতে ব্যর্থ হলে দমে যাবে না; বরং হাল না ছেড়ে তা সমাধানের রাস্তা খুঁজবে। ধীরে ধীরে দেখবে সবকিছু কত সহজ এবং আনন্দদায়ক হবে।
বন্ধুর ভালো-মন্দে নজর রাখা
হ্যারি সর্বদাই বন্ধুবৎসল। সে কখনোই তার বন্ধুদের বিপদে পড়তে দিতে চায় না। এ জন্য সে নিজের জীবন দিয়ে দিতেও প্রস্তুত। এই যেমন প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষে ভয়ানক ট্রলের কাছ থেকে হার্মিওনিকে এবং ভলডেমর্টের হাত থেকে রনের ছোট বোন জিনিকে নির্ভীকচিত্তে উদ্ধার করা—এসবই তার সাহস এবং বন্ধুবাৎসল্যের প্রকাশ। তুমিও ক্যাম্পাসজীবনে সমমনা বন্ধু তৈরি করবে। তাদের ভালোবাসবে এবং সুখে-দুঃখে পাশে থাকবে। তাদের সঙ্গে গ্রুপ স্টাডি করবে, মাঝেমধ্যে দর্শনীয় এবং শিক্ষণীয় স্থানে ঘুরতে যাবে। দেখবে তোমার ক্যাম্পাসজীবনটা এক নিমেষেই কত রঙিন হয়ে উঠেছে।
শিক্ষাগুরুর সঙ্গে সুসম্পর্ক
হ্যারি তার মেন্টরদের শ্রদ্ধা করত এবং তাদের স্নেহ-ভালোবাসায় সিক্ত ছিল। একদম শুরু থেকেই হ্যারি হাগ্রিডের কাছে পরামর্শের জন্য যেত। তার আরেকজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মেন্টর এবং হগওয়ার্টসের প্রধান শিক্ষক আলবাস ডাম্বলডোরকে সে খুবি ভালোবাসত। এ ছাড়া তার বাবার বন্ধু প্রফেসর রেমাস লুপিন এবং সিরিয়াস ব্ল্যাকের উপদেশ সে মাথা পেতে নিত। এই সম্পর্কগুলো যেমন হ্যারিকে ভালোবাসা-সাহস জুগিয়েছে, ঠিক তেমনিভাবে নানা সময়ে দিয়েছে অপরিমেয় প্রতিদান। তুমিও শ্রদ্ধা করবে তোমার শিক্ষক-গুরুজনদের। তাঁদের কথা মেনে চলার চেষ্টা করবে, প্রশ্ন করবে, পরামর্শ নেবে। তাঁরা তোমাকে উৎসাহ দেবেন এবং বিভিন্ন কাজে তোমাকেই সবার আগে ডাকবেন। এভাবে তোমার শিক্ষাজীবন হয়ে উঠবে চমৎকার, মধুর এবং ক্যাম্পাসজীবন শেষে তোমার স্মৃতিপটে জমা থাকবে হ্যারির মতো মজার গল্পের ঝুলি।
‘হ্যারি পটার’ নামটা শুনলেই সবার চোখে ভেসে ওঠে চশমা পরা জাদুকর সেই ছেলেটির অবয়ব। জে কে রাউলিংয়ের অনবদ্য এ চরিত্রটিকে চেনে না এমন খুব কম শিক্ষার্থীই পাওয়া যাবে। হ্যারির ক্যাম্পাসজীবন ছিল ঘটনাবহুল এবং মজার। তার হগওয়ার্টস স্কুল অব উইচক্রাফট অ্যান্ড উইজার্ড্রিতে আবর্তিত হওয়া শিক্ষাজীবনে প্রতিবছরই কোনো না কোনো সমস্যা বেঁধে যেত আর সেটা সমাধান করতে হতো হ্যারি এবং তার বন্ধুদের। আজ হ্যারির কাছ থেকে উৎসাহিত হয়ে কীভাবে তোমার শিক্ষাজীবন আরও রঙিন করে তোলা যায় তা নিয়েই কথা বলব।
অজানাকে জানার আগ্রহ
হ্যারির একটা অনবদ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, অজানাকে জানার আগ্রহ। সে রহস্য ভেদ করার জন্য নিঃসংকোচে নেমে যেতে পারে দুঃসাহসী অভিযানে। সেটা হতে পারে রাতের বেলা এক হাতে মারাউডার্স ম্যাপ, আরেক হাতে গোল্ডেন এগ এবং গায়ে ইনভিজিবিলিটি ক্লোক পরে রহস্য উদঘাটনে বেরিয়ে পরা অথবা ট্রাইউইজার্ড টুর্নামেন্টে পানির নিচে অধিক সময় কাটানোর মন্ত্র খোঁজার আশায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা পাঠাগারে কাটানো। হ্যারি কখনো বইয়ের পড়াতেই আবদ্ধ থাকত না; বরং সে তার অনুসন্ধিৎসু মন নিয়ে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে কাজে লাগাত ক্লাসের প্রায় সব ধরনের শিক্ষা। হ্যারির অজানাকে জানার সব অনুসন্ধান সফল না হলেও, সেগুলো থেকে বেরিয়ে আসত নতুন পথের পাথেয়। তাই তুমিও তোমার ক্যাম্পাসজীবনটা কাটাতে পারো অনুসন্ধিৎসু মন নিয়ে। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বেড়াতে পারো তোমার পাঠাগারে, ইন্টারনেটে কিংবা অভিযান চালাতে পারো বাস্তব জগতে।
নিজের পছন্দকে লালন করা
জাদুকরদের এক বিশেষ খেলা কুইডিচ হয়ে ওঠে হ্যারির সবচেয়ে প্রিয় খেলা। ঘটনাক্রমে হ্যারি হয়ে ওঠে শতবর্ষের সর্বকনিষ্ঠ কুইডিচ সিকার। সেই থেকে হ্যারি এই খেলাটায় নিজের মন-প্রাণ দিয়ে উন্নতি করতে থাকে, তার হাউসকে এনে দেয় জয় এবং পড়ালেখার পাশাপাশি নিজের অবসর সময়টাকে করে তোলে রোমাঞ্চকর ও আনন্দময়। সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য খেলোয়াড় হওয়ায় সে হয়ে ওঠে সবার প্রিয়পাত্র। ক্যাম্পাসজীবনে তুমিও খুঁজে নিতে পারো তোমার পছন্দের কাজ। সেটা হতে পারে ছবি আঁকা, গান গাওয়া, ক্রিকেট, ফুটবল খেলা অথবা প্রোগ্রামিং করা। তোমার পছন্দের কাজটাকে পড়ালেখার পাশাপাশি চালিয়ে যাও নির্মল আনন্দে এবং তোমার নিষ্ঠা ও দক্ষতার সঙ্গে হয়ে ওঠো ক্যাম্পাসের প্রিয় মুখ।
ভয়কে জয় করা
হ্যারি তার হগওয়ার্টস জীবনের শুরু থেকেই সাহসের পরিচয় দিয়ে এসেছে। প্রথম বর্ষেই ভয়ংকর ট্রলকে পরাজিত করে হার্মিওনিকে বাঁচানো, প্রফেসর কোয়ারেলকে পরাজিত করে লর্ড ভলডেমর্টের ফিলোসফার্স স্টোন হাতিয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা রুখে দেওয়া, দ্বিতীয় বর্ষে জিনি উইজলিকে লর্ড ভলডেমর্টের স্মৃতি এবং দৈত্য থেকে বাঁচানো ইত্যাদি নানা ঘটনায় হ্যারির অসীম সাহস চোখে পড়ে। হ্যারি পটার সিরিজে হ্যারির সাহস এত গুরুত্বপূর্ণ একটা উপাদান যে হ্যারি যদি সাহস না করত, তাহলে গল্পই এগোত না। তাই তুমিও ক্যাম্পাসজীবনে সাহসের সঙ্গে এগিয়ে যাবে। নতুন কিছু শিখতে কখনো ভয়ে পিছপা হবে না। মনে রাখবে, ভাগ্য সব সময়ই সাহসীদের পক্ষে।
অধ্যবসায়
হ্যারির লেগে থাকার প্রচেষ্টা অতুলনীয়। সে একটা কিছু না শেখা পর্যন্ত হাল ছাড়তে নারাজ। হ্যারি যখন বারবার ভয়ংকর ডিমেন্টরদের দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছিল, তখন সে ভয়ে চুপচাপ বসে না থেকে তার প্রফেসর লুপিনের কাছে ‘প্যাট্রোনাস চার্ম’ নামের একটা জাদু শিখতে উঠেপড়ে লাগে। এটা একটা কঠিন জাদু হলেও মাত্র তৃতীয় বর্ষের হ্যারি সেটা রপ্ত করে ডিমেন্টরদের পরাজিত করেই তবে ক্ষান্ত হয়। তুমিও কোনো অনুশীলনীতে ব্যর্থ হলে দমে যাবে না; বরং হাল না ছেড়ে তা সমাধানের রাস্তা খুঁজবে। ধীরে ধীরে দেখবে সবকিছু কত সহজ এবং আনন্দদায়ক হবে।
বন্ধুর ভালো-মন্দে নজর রাখা
হ্যারি সর্বদাই বন্ধুবৎসল। সে কখনোই তার বন্ধুদের বিপদে পড়তে দিতে চায় না। এ জন্য সে নিজের জীবন দিয়ে দিতেও প্রস্তুত। এই যেমন প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষে ভয়ানক ট্রলের কাছ থেকে হার্মিওনিকে এবং ভলডেমর্টের হাত থেকে রনের ছোট বোন জিনিকে নির্ভীকচিত্তে উদ্ধার করা—এসবই তার সাহস এবং বন্ধুবাৎসল্যের প্রকাশ। তুমিও ক্যাম্পাসজীবনে সমমনা বন্ধু তৈরি করবে। তাদের ভালোবাসবে এবং সুখে-দুঃখে পাশে থাকবে। তাদের সঙ্গে গ্রুপ স্টাডি করবে, মাঝেমধ্যে দর্শনীয় এবং শিক্ষণীয় স্থানে ঘুরতে যাবে। দেখবে তোমার ক্যাম্পাসজীবনটা এক নিমেষেই কত রঙিন হয়ে উঠেছে।
শিক্ষাগুরুর সঙ্গে সুসম্পর্ক
হ্যারি তার মেন্টরদের শ্রদ্ধা করত এবং তাদের স্নেহ-ভালোবাসায় সিক্ত ছিল। একদম শুরু থেকেই হ্যারি হাগ্রিডের কাছে পরামর্শের জন্য যেত। তার আরেকজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মেন্টর এবং হগওয়ার্টসের প্রধান শিক্ষক আলবাস ডাম্বলডোরকে সে খুবি ভালোবাসত। এ ছাড়া তার বাবার বন্ধু প্রফেসর রেমাস লুপিন এবং সিরিয়াস ব্ল্যাকের উপদেশ সে মাথা পেতে নিত। এই সম্পর্কগুলো যেমন হ্যারিকে ভালোবাসা-সাহস জুগিয়েছে, ঠিক তেমনিভাবে নানা সময়ে দিয়েছে অপরিমেয় প্রতিদান। তুমিও শ্রদ্ধা করবে তোমার শিক্ষক-গুরুজনদের। তাঁদের কথা মেনে চলার চেষ্টা করবে, প্রশ্ন করবে, পরামর্শ নেবে। তাঁরা তোমাকে উৎসাহ দেবেন এবং বিভিন্ন কাজে তোমাকেই সবার আগে ডাকবেন। এভাবে তোমার শিক্ষাজীবন হয়ে উঠবে চমৎকার, মধুর এবং ক্যাম্পাসজীবন শেষে তোমার স্মৃতিপটে জমা থাকবে হ্যারির মতো মজার গল্পের ঝুলি।
নাভাল রবিকান্তের মতে, সম্পদ শুধু টাকা বা সামাজিক মর্যাদা নয়। সত্যিকারের সম্পদ এমন কিছু, যা ঘুমানোর সময়ও উপার্জিত হতে থাকে। এটি মানুষকে আর্থিক ও মানসিক স্বাধীনতা দেয়। তিনি বিশ্বাস করেন, টাকা বানানো একটি দক্ষতা, যা শেখা যায়। শুধু কঠোর পরিশ্রম নয়, বুদ্ধিমত্তা ও দক্ষতা প্রয়োগের মাধ্যমে অর্থ উপার্জ
৪ ঘণ্টা আগেস্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলো থেকে পরিচালনা পর্ষদ বা গভর্নিং বডির সদস্যরা কোনো আর্থিক সুবিধা বা সম্মানী নিতে পারবেন না বলে জানিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। সেই সঙ্গে এ কলেজগুলোর গভর্নিং বডি ও অ্যাডহক বা অস্থায়ী কমিটির সভাপতি বা বিদ্যোৎসাহী সদস্য...
৯ ঘণ্টা আগেবিশেষ ছাড়ে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে সামার সেমিস্টার ২০২৫-এর ভর্তি শুরু হয়েছে। আগামী ২৫ মার্চ পর্যন্ত এই বিশেষ ছাড় চলবে। এ সময়ে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ওয়েভার ছাড়াও অতিরিক্ত ছাড়ে (সর্বোচ্চ ৫৮ হাজার টাকা) ভর্তি হতে পারবেন...
১২ ঘণ্টা আগেবিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি) আয়োজন করেছে ব্যতিক্রমধর্মী ফ্যাশন প্রদর্শনী ‘শৈল্পিক অভিজাত্য’।
১৪ ঘণ্টা আগে