নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর আদাবর থানার বেশ কয়েকটি এলাকায় কয়েক হাজার গ্রাহকের ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার অভিযোগ উঠেছে থানা যুবলীগের এক নেতার বিরুদ্ধে। স্থানীয়রা বলছেন, গত সোমবার থেকে তাঁদের এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ নেই।
স্থানীয় কয়েকজন ইন্টারনেট ব্যবসায়ী জানিয়েছেন, আদাবর থানা যুবলীগের আহ্বায়ক আরিফুর রহমান তুহিন ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছেন। তুহিন দীর্ঘদিন ধরে আদাবর এলাকায় ডিশ ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন। ক্রিকেট বিশ্বকাপ শুরু হওয়ায় অনেকেই ইন্টারনেটে খেলা দেখছেন। ইন্টারনেটে খেলা দেখা বন্ধ করতেই তিনি এলাকায় ফাইবার কেটে দিয়েছেন। এর আগে ইন্টারনেট ব্যবসায়ীদের এফটিপি সার্ভার বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন তিনি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘কোনো ধরনের ঘোষণা ছাড়াই আমাদের অন্তত তিনটি এলাকার লাইনের ফাইবার কেটে দেওয়া হয়েছে। দুই দিন ধরে ইন্টারনেট সেবা বিচ্ছিন্ন।’
এর প্রতিবাদ জানিয়েছে ইন্টারনেট সংযোগ প্রদানকারী ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন (আইএসপিএবি)।
গত মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানায়, দখলদার অবৈধ ব্যবসায়ী আরিফুল ইসলাম তুহিন ইন্টারনেট ও কেব্ল কেটে দিয়েছেন। এর প্রতিবাদে তারা পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত সব ধরনের ইন্টারনেট পুনঃসংযোগ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রতিবাদের বিষয়ে সংগঠনটির সভাপতি ইমদাদুল হক বলেন, ‘ডিশ কেব্ল ব্যবসায়ী আরিফুর রহমান তুহিন আদাবর এলাকার বায়তুল আমান হাউজিং, মনসুরাবাদ হাউজিং, সুনিবিড় হাউজিং এলাকার সব ইন্টারনেট সংযোগ কেটে দিয়েছেন। এই এলাকায় ১৫ থেকে ২০ জন ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এই এলাকার অন্তত ২০ হাজার গ্রাহকের ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।’
প্রতিকার চেয়ে বিটিআরসিসহ সংশ্লিষ্টদের চিঠি দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে ইমদাদুল হক বলেন, ‘বিষয়টি আমরা গণমাধ্যমে জানিয়েছি। পাশাপাশি আমরা বিটিআরসিসহ সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরে চিঠি দিয়েছি। এমনকি ডিশ কেব্ল অপারেটরদের সংগঠন কোয়াবকেও চিঠি দেওয়া হয়েছে।’
জানতে চাইলে কোয়াবের সভাপতি সৈয়দ মোশাররফ আলী চঞ্চল বলেন, ‘আমরা একটি চিঠি পেয়েছি। কিন্তু যাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ সেই ব্যবসায়ী আমাদের সংগঠনের সদস্য না। এরপরও আমরা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তিনি আমাদের বলেছেন, আলোচনা করে সমাধান করবেন।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে আরিফুর রহমান তুহিনের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নম্বরে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
রাজধানীর আদাবর থানার বেশ কয়েকটি এলাকায় কয়েক হাজার গ্রাহকের ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার অভিযোগ উঠেছে থানা যুবলীগের এক নেতার বিরুদ্ধে। স্থানীয়রা বলছেন, গত সোমবার থেকে তাঁদের এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ নেই।
স্থানীয় কয়েকজন ইন্টারনেট ব্যবসায়ী জানিয়েছেন, আদাবর থানা যুবলীগের আহ্বায়ক আরিফুর রহমান তুহিন ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছেন। তুহিন দীর্ঘদিন ধরে আদাবর এলাকায় ডিশ ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন। ক্রিকেট বিশ্বকাপ শুরু হওয়ায় অনেকেই ইন্টারনেটে খেলা দেখছেন। ইন্টারনেটে খেলা দেখা বন্ধ করতেই তিনি এলাকায় ফাইবার কেটে দিয়েছেন। এর আগে ইন্টারনেট ব্যবসায়ীদের এফটিপি সার্ভার বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন তিনি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘কোনো ধরনের ঘোষণা ছাড়াই আমাদের অন্তত তিনটি এলাকার লাইনের ফাইবার কেটে দেওয়া হয়েছে। দুই দিন ধরে ইন্টারনেট সেবা বিচ্ছিন্ন।’
এর প্রতিবাদ জানিয়েছে ইন্টারনেট সংযোগ প্রদানকারী ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন (আইএসপিএবি)।
গত মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানায়, দখলদার অবৈধ ব্যবসায়ী আরিফুল ইসলাম তুহিন ইন্টারনেট ও কেব্ল কেটে দিয়েছেন। এর প্রতিবাদে তারা পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত সব ধরনের ইন্টারনেট পুনঃসংযোগ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রতিবাদের বিষয়ে সংগঠনটির সভাপতি ইমদাদুল হক বলেন, ‘ডিশ কেব্ল ব্যবসায়ী আরিফুর রহমান তুহিন আদাবর এলাকার বায়তুল আমান হাউজিং, মনসুরাবাদ হাউজিং, সুনিবিড় হাউজিং এলাকার সব ইন্টারনেট সংযোগ কেটে দিয়েছেন। এই এলাকায় ১৫ থেকে ২০ জন ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এই এলাকার অন্তত ২০ হাজার গ্রাহকের ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।’
প্রতিকার চেয়ে বিটিআরসিসহ সংশ্লিষ্টদের চিঠি দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে ইমদাদুল হক বলেন, ‘বিষয়টি আমরা গণমাধ্যমে জানিয়েছি। পাশাপাশি আমরা বিটিআরসিসহ সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরে চিঠি দিয়েছি। এমনকি ডিশ কেব্ল অপারেটরদের সংগঠন কোয়াবকেও চিঠি দেওয়া হয়েছে।’
জানতে চাইলে কোয়াবের সভাপতি সৈয়দ মোশাররফ আলী চঞ্চল বলেন, ‘আমরা একটি চিঠি পেয়েছি। কিন্তু যাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ সেই ব্যবসায়ী আমাদের সংগঠনের সদস্য না। এরপরও আমরা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তিনি আমাদের বলেছেন, আলোচনা করে সমাধান করবেন।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে আরিফুর রহমান তুহিনের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নম্বরে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪