খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে খাগড়াছড়ি জেলার রামগড়ের খাগড়াবিল এলাকায় আলোচিত নুরুল হক ওরফে হকি কোম্পানি হত্যা মামলায় বাবা, ছেলেসহ একই পরিবারের সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আদালত।
আজ সোমবার দুপুরে খাগড়াছড়ির জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ শাহীন উদ্দিন এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন রামগড়ের লালছড়ির মৃত সিরাজুল হকের ছেলে মিজানুর রহমান ও মিজানুর রহমানের ছেলে আব্দুল মোতালেব, রেজাউল করিম, শাহ আলম, মো. হারুন, মো. রাসেল ও নুরুল আবছার। দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে মো. রাসেল পলাতক। বাকি সবাই রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার তথ্যমতে, ২০১৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে রামগড়ের খাগড়াবিল বাজারে আসার সময় দণ্ডপ্রাপ্তরা নুরুল হকের ওপর দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হামলা করেন। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম চিকিৎসার জন্য নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে মো. নুরুন্নবী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
একই সালের ১০ নভেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। মামলায় বাদীপক্ষের ১৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ১২ জন এবং আসামিপক্ষের ২ জনসহ মোট ১৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আজ এ রায় ঘোষণা করেন আদালত। বাদীপক্ষে পিপিকে সহায়তা করেন অ্যাডভোকেট মো. আরিফ উদ্দিন ও অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন মজুমদার।
খাগড়াছড়ি জেলা ও দায়রা জজ আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের পিপি অ্যাডভোকেট বিধান কানুনগো রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
অন্যদিকে আসামিপক্ষের প্রধান আইনজীবী অ্যাডভোকেট মহি উদ্দিন কবির এ রায়ে সংক্ষুব্ধ জানিয়ে জানান, তাঁরা ন্যায়বিচার পাননি। হাইকোর্টে আপিল করবেন।
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে খাগড়াছড়ি জেলার রামগড়ের খাগড়াবিল এলাকায় আলোচিত নুরুল হক ওরফে হকি কোম্পানি হত্যা মামলায় বাবা, ছেলেসহ একই পরিবারের সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আদালত।
আজ সোমবার দুপুরে খাগড়াছড়ির জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ শাহীন উদ্দিন এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন রামগড়ের লালছড়ির মৃত সিরাজুল হকের ছেলে মিজানুর রহমান ও মিজানুর রহমানের ছেলে আব্দুল মোতালেব, রেজাউল করিম, শাহ আলম, মো. হারুন, মো. রাসেল ও নুরুল আবছার। দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে মো. রাসেল পলাতক। বাকি সবাই রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার তথ্যমতে, ২০১৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে রামগড়ের খাগড়াবিল বাজারে আসার সময় দণ্ডপ্রাপ্তরা নুরুল হকের ওপর দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হামলা করেন। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম চিকিৎসার জন্য নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে মো. নুরুন্নবী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
একই সালের ১০ নভেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। মামলায় বাদীপক্ষের ১৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ১২ জন এবং আসামিপক্ষের ২ জনসহ মোট ১৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আজ এ রায় ঘোষণা করেন আদালত। বাদীপক্ষে পিপিকে সহায়তা করেন অ্যাডভোকেট মো. আরিফ উদ্দিন ও অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন মজুমদার।
খাগড়াছড়ি জেলা ও দায়রা জজ আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের পিপি অ্যাডভোকেট বিধান কানুনগো রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
অন্যদিকে আসামিপক্ষের প্রধান আইনজীবী অ্যাডভোকেট মহি উদ্দিন কবির এ রায়ে সংক্ষুব্ধ জানিয়ে জানান, তাঁরা ন্যায়বিচার পাননি। হাইকোর্টে আপিল করবেন।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪