মানসিক স্বাস্থ্য

এই করোনাকালে ঘরবন্দী জীবন, চাকরি হারানো বা হারানোর চিন্তা, অর্থনৈতিক সমস্যা, বাইরের প্রাকৃতিক পরিবেশের কাছাকাছি যেতে না পারা, সামাজিক দূরত্ব ও সরাসরি যোগাযোগের অভাব, কারও অতিরিক্ত কাজের চাপ, একাকিত্ব, একঘেয়েমি বা অন্য কোনো মেডিকেল সমস্যা হতে পারে বিষণ্নতার কারণ।

শিশু-কিশোরদের দেখলে মনে হয় তারা ভীষণ উদ্বিগ্ন, বাবা-মায়ের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ অনেক কম। তারা তাদের সমস্যাগুলো বাবা-মায়ের সঙ্গে ভাগাভাগি করতে চায় না। নিজেদের একটি গণ্ডির ভেতর আবদ্ধ করে রাখতেই তারা বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। এসব শিশু-কিশোররা অনেক বেশি হতাশ তাদের জীবন নিয়ে। 

সারা বিশ্বে আবারও যখন করোনা সংক্রমণ বাড়ছে, তখন ইতিবাচক থাকা কষ্টকর। ভারতে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। দৈনিক মারা যাচ্ছে কয়েক হাজার মানুষ। কবরস্থান ও শ্মশানঘাটে নেই জায়গা। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের কী করা উচিত? চারপাশে যখন হাজারটা নেতিবাচক খবর, তখন আমাদের উচিত কিছুটা হলেও ইতিবাচক থাকা। ইতিবাচ