নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে গণতন্ত্র নেই জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘আমাদের লক্ষ্য, দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত কম্বল প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, ‘হাজার কোটি টাকা খরচ করে এই সরকার মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল তৈরি করেছে। তাদের বলতে চাই, তাহলে গরিব মানুষদের কেন একটা কম্বল দিতে পারে না? আমরা এই নির্বাচন বর্জন করেছি এবং আমাদের লক্ষ্য দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা।’
তিনি বলেন, ‘গায়ের জোরে প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে যারা নিজেদের সরকার বলে দাবি করে, তাদের প্রশ্ন করতে হবে, আজকে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ কী চায়? কয়েক মাস ধরে আমরা শুনছি—যারা বর্তমান সরকারের পক্ষে আছে, তারা বলছে যে বাংলাদেশ নাকি বিশ্বে সবচেয়ে দ্রুত উন্নয়নশীল দেশ। তাহলে আমি প্রশ্ন করতে চাই—এই দ্রুত উন্নয়নশীল দেশে প্রেসক্লাবের সামনে দাঁড়িয়ে কেন গরিব মানুষদের কাছে কম্বল বিতরণ করতে হবে? তাহলে উন্নয়নটা কোথায়?’
মঈন খান আরও বলেন, ‘গত ৭ জানুয়ারি এ দেশে প্রহসনের নির্বাচন হয়েছে। বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ ভোট বর্জন করেছে। নির্বাচনের এই স্বেচ্ছাচারিতার ব্যাপারে কেবল বিএনপিই নয়, আওয়ামী লীগের ভোটাররাও সমালোচনা করেছে।’
নির্বাচনে কারা নির্বাচিত হবে এবং কারা নির্বাচিত হবে না—এগুলো আগে থেকে ঠিক করা ছিল উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এই পরিস্থিতিতে আমরা রাজপথে ছিলাম, আছি, থাকব। আমরা শান্তিপূর্ণ ও নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতি করি। রক্তের বিনিময়ে আমরা যে দেশ অর্জন করেছি, সেই রক্তের দামকে আমরা বৃথা যেতে দেব না। বাংলাদেশ তৈরি হয়েছিল গরিব মানুষদের অর্থনৈতিক মুক্তি দেওয়ার জন্য।’
জাতীয়তাবাদী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (জেটেব) সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. ফখরুল আলমের সভাপতিত্বে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
দেশে গণতন্ত্র নেই জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘আমাদের লক্ষ্য, দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত কম্বল প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, ‘হাজার কোটি টাকা খরচ করে এই সরকার মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল তৈরি করেছে। তাদের বলতে চাই, তাহলে গরিব মানুষদের কেন একটা কম্বল দিতে পারে না? আমরা এই নির্বাচন বর্জন করেছি এবং আমাদের লক্ষ্য দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা।’
তিনি বলেন, ‘গায়ের জোরে প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে যারা নিজেদের সরকার বলে দাবি করে, তাদের প্রশ্ন করতে হবে, আজকে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ কী চায়? কয়েক মাস ধরে আমরা শুনছি—যারা বর্তমান সরকারের পক্ষে আছে, তারা বলছে যে বাংলাদেশ নাকি বিশ্বে সবচেয়ে দ্রুত উন্নয়নশীল দেশ। তাহলে আমি প্রশ্ন করতে চাই—এই দ্রুত উন্নয়নশীল দেশে প্রেসক্লাবের সামনে দাঁড়িয়ে কেন গরিব মানুষদের কাছে কম্বল বিতরণ করতে হবে? তাহলে উন্নয়নটা কোথায়?’
মঈন খান আরও বলেন, ‘গত ৭ জানুয়ারি এ দেশে প্রহসনের নির্বাচন হয়েছে। বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ ভোট বর্জন করেছে। নির্বাচনের এই স্বেচ্ছাচারিতার ব্যাপারে কেবল বিএনপিই নয়, আওয়ামী লীগের ভোটাররাও সমালোচনা করেছে।’
নির্বাচনে কারা নির্বাচিত হবে এবং কারা নির্বাচিত হবে না—এগুলো আগে থেকে ঠিক করা ছিল উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এই পরিস্থিতিতে আমরা রাজপথে ছিলাম, আছি, থাকব। আমরা শান্তিপূর্ণ ও নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতি করি। রক্তের বিনিময়ে আমরা যে দেশ অর্জন করেছি, সেই রক্তের দামকে আমরা বৃথা যেতে দেব না। বাংলাদেশ তৈরি হয়েছিল গরিব মানুষদের অর্থনৈতিক মুক্তি দেওয়ার জন্য।’
জাতীয়তাবাদী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (জেটেব) সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. ফখরুল আলমের সভাপতিত্বে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘অনেকে বলে, হুজুর, আওয়ামী লীগও চাঁদাবাজ, বিএনপিও চাঁদাবাজ—পার্থক্যটা কী? এই দুইটার মধ্যে পার্থক্য হলো, একটা ছ্যাঁচড়া চাঁদাবাজ, আরেকটা শাহি চাঁদাবাজ। আওয়ামী লীগ লুটপাট করেছে হাজার হাজার শত শত কোটি। এরা হলো শাহি চোর...
১৯ মিনিট আগেবিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে জামায়াতে ইসলামীর ‘জন্মদাতা’ আখ্যা দিয়েছেন কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বিএনপির আহ্বায়ক কামরুল হুদা। তাঁর এই বিস্ফোরক মন্তব্যের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় এলাকায় চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা।
২৭ মিনিট আগেনিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রলীগের ৪২১ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ও কয়েকটি দাবিতে প্রশাসনকে স্মারকলিপি দিয়েছেন শাখা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা। আজ রোববার (২০ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ট্রেজারার, প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার বরাবর এই স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে‘স্বাধীনতাযুদ্ধে যেমন আমাদের রক্ত রয়েছে, জীবনদান রয়েছে, শ্রম রয়েছে, তেমনি আন্দোলনেও আমাদের রক্তদান, শ্রম ও কষ্ট রয়েছে। এখন আওয়ামী লীগ নেই। এরপর বিএনপিও থাকবে না, তাহলে কি একাত্তরের রাজাকারেরা দেশ চালাবে। এটা আমরা বেঁচে থাকতে মেনে নেব না।’
৩ ঘণ্টা আগে