নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের মিডিয়া সম্পাদক এহসান আহমেদের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য খুব ক্ষতিকর কিছু নেই। দলীয় স্বার্থে কিছু ছাড় দিয়ে হলেও এবং রাজনৈতিক ইগো পরিত্যাগ করে, জাতীর মুখের দিকে চেয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আহ্বান জানায় রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।
অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে জাতীয় ঐক্য সমুন্নত রেখে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন সম্পন্ন করা প্রধান লক্ষ্য ছিল উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জনগণের জানমাল-জবান ও সম্মানের অধিকার নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে উদ্যোগ নেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, সরকার জাতীয় ঐক্য বিনষ্টে শুরু থেকেই মুখ্য ভূমিকা রাখছে। তারই ধারাবাহিকতা আমরা দেখছি জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ ও প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন শুরু থেকেই দলগুলোর মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে জাতীয় ঐকমত্যের মাধ্যমে সংস্কারপ্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘৯০ ও ৭০-এর অভিজ্ঞতা আমাদের শেখায়—জনগণ রক্ত দিয়ে যে পরিবর্তনের সম্ভাবনা তৈরি করে, রাজনৈতিক দলগুলোর দলীয় স্বার্থের ফাঁদে তার প্রায় সবই বিনষ্ট হয়ে যায়।’
আরও বলা হয়, ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন গণভোটের সময়, উচ্চকক্ষে ভোটের আনুপাতিক হারে আসন বরাদ্দ, সংবিধান সংস্কার পরিষদ ইত্যাদির পক্ষে শুরু থেকেই মতামত জানিয়ে আসছিল। বস্তুত ‘‘সংবিধান সংস্কার পরিষদ’’ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের একটি মৌলিক প্রস্তাব। কিন্তু সঙ্গে আমরা অধিকতর গুরুত্ব দিয়েছিলাম, জাতীয় ঐক্য নিশ্চিত না হলে ভালো উদ্যোগও ব্যর্থ হতে পারে, হিতে বিপরীত হতে পারে। এ ধরনের ব্যর্থতার ভার বহন করার সক্ষমতা এই জাতির আর নেই।’
কিন্তু সরকার দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা সম্পন্ন না করেই, দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য নিশ্চিত না করেই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির ফলে সামনের দিনে এই সনদ বাস্তবায়ন না হওয়ার একটা আশঙ্কা শুরু থেকেই জন্ম নিয়েছে বলে বিবৃতিতে জানায় দলটি।

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের মিডিয়া সম্পাদক এহসান আহমেদের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য খুব ক্ষতিকর কিছু নেই। দলীয় স্বার্থে কিছু ছাড় দিয়ে হলেও এবং রাজনৈতিক ইগো পরিত্যাগ করে, জাতীর মুখের দিকে চেয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আহ্বান জানায় রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।
অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে জাতীয় ঐক্য সমুন্নত রেখে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন সম্পন্ন করা প্রধান লক্ষ্য ছিল উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জনগণের জানমাল-জবান ও সম্মানের অধিকার নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে উদ্যোগ নেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, সরকার জাতীয় ঐক্য বিনষ্টে শুরু থেকেই মুখ্য ভূমিকা রাখছে। তারই ধারাবাহিকতা আমরা দেখছি জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ ও প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন শুরু থেকেই দলগুলোর মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে জাতীয় ঐকমত্যের মাধ্যমে সংস্কারপ্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘৯০ ও ৭০-এর অভিজ্ঞতা আমাদের শেখায়—জনগণ রক্ত দিয়ে যে পরিবর্তনের সম্ভাবনা তৈরি করে, রাজনৈতিক দলগুলোর দলীয় স্বার্থের ফাঁদে তার প্রায় সবই বিনষ্ট হয়ে যায়।’
আরও বলা হয়, ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন গণভোটের সময়, উচ্চকক্ষে ভোটের আনুপাতিক হারে আসন বরাদ্দ, সংবিধান সংস্কার পরিষদ ইত্যাদির পক্ষে শুরু থেকেই মতামত জানিয়ে আসছিল। বস্তুত ‘‘সংবিধান সংস্কার পরিষদ’’ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের একটি মৌলিক প্রস্তাব। কিন্তু সঙ্গে আমরা অধিকতর গুরুত্ব দিয়েছিলাম, জাতীয় ঐক্য নিশ্চিত না হলে ভালো উদ্যোগও ব্যর্থ হতে পারে, হিতে বিপরীত হতে পারে। এ ধরনের ব্যর্থতার ভার বহন করার সক্ষমতা এই জাতির আর নেই।’
কিন্তু সরকার দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা সম্পন্ন না করেই, দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য নিশ্চিত না করেই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির ফলে সামনের দিনে এই সনদ বাস্তবায়ন না হওয়ার একটা আশঙ্কা শুরু থেকেই জন্ম নিয়েছে বলে বিবৃতিতে জানায় দলটি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের মিডিয়া সম্পাদক এহসান আহমেদের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য খুব ক্ষতিকর কিছু নেই। দলীয় স্বার্থে কিছু ছাড় দিয়ে হলেও এবং রাজনৈতিক ইগো পরিত্যাগ করে, জাতীর মুখের দিকে চেয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আহ্বান জানায় রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।
অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে জাতীয় ঐক্য সমুন্নত রেখে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন সম্পন্ন করা প্রধান লক্ষ্য ছিল উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জনগণের জানমাল-জবান ও সম্মানের অধিকার নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে উদ্যোগ নেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, সরকার জাতীয় ঐক্য বিনষ্টে শুরু থেকেই মুখ্য ভূমিকা রাখছে। তারই ধারাবাহিকতা আমরা দেখছি জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ ও প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন শুরু থেকেই দলগুলোর মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে জাতীয় ঐকমত্যের মাধ্যমে সংস্কারপ্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘৯০ ও ৭০-এর অভিজ্ঞতা আমাদের শেখায়—জনগণ রক্ত দিয়ে যে পরিবর্তনের সম্ভাবনা তৈরি করে, রাজনৈতিক দলগুলোর দলীয় স্বার্থের ফাঁদে তার প্রায় সবই বিনষ্ট হয়ে যায়।’
আরও বলা হয়, ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন গণভোটের সময়, উচ্চকক্ষে ভোটের আনুপাতিক হারে আসন বরাদ্দ, সংবিধান সংস্কার পরিষদ ইত্যাদির পক্ষে শুরু থেকেই মতামত জানিয়ে আসছিল। বস্তুত ‘‘সংবিধান সংস্কার পরিষদ’’ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের একটি মৌলিক প্রস্তাব। কিন্তু সঙ্গে আমরা অধিকতর গুরুত্ব দিয়েছিলাম, জাতীয় ঐক্য নিশ্চিত না হলে ভালো উদ্যোগও ব্যর্থ হতে পারে, হিতে বিপরীত হতে পারে। এ ধরনের ব্যর্থতার ভার বহন করার সক্ষমতা এই জাতির আর নেই।’
কিন্তু সরকার দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা সম্পন্ন না করেই, দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য নিশ্চিত না করেই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির ফলে সামনের দিনে এই সনদ বাস্তবায়ন না হওয়ার একটা আশঙ্কা শুরু থেকেই জন্ম নিয়েছে বলে বিবৃতিতে জানায় দলটি।

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের মিডিয়া সম্পাদক এহসান আহমেদের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য খুব ক্ষতিকর কিছু নেই। দলীয় স্বার্থে কিছু ছাড় দিয়ে হলেও এবং রাজনৈতিক ইগো পরিত্যাগ করে, জাতীর মুখের দিকে চেয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আহ্বান জানায় রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।
অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে জাতীয় ঐক্য সমুন্নত রেখে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন সম্পন্ন করা প্রধান লক্ষ্য ছিল উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জনগণের জানমাল-জবান ও সম্মানের অধিকার নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে উদ্যোগ নেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, সরকার জাতীয় ঐক্য বিনষ্টে শুরু থেকেই মুখ্য ভূমিকা রাখছে। তারই ধারাবাহিকতা আমরা দেখছি জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ ও প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন শুরু থেকেই দলগুলোর মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে জাতীয় ঐকমত্যের মাধ্যমে সংস্কারপ্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘৯০ ও ৭০-এর অভিজ্ঞতা আমাদের শেখায়—জনগণ রক্ত দিয়ে যে পরিবর্তনের সম্ভাবনা তৈরি করে, রাজনৈতিক দলগুলোর দলীয় স্বার্থের ফাঁদে তার প্রায় সবই বিনষ্ট হয়ে যায়।’
আরও বলা হয়, ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন গণভোটের সময়, উচ্চকক্ষে ভোটের আনুপাতিক হারে আসন বরাদ্দ, সংবিধান সংস্কার পরিষদ ইত্যাদির পক্ষে শুরু থেকেই মতামত জানিয়ে আসছিল। বস্তুত ‘‘সংবিধান সংস্কার পরিষদ’’ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের একটি মৌলিক প্রস্তাব। কিন্তু সঙ্গে আমরা অধিকতর গুরুত্ব দিয়েছিলাম, জাতীয় ঐক্য নিশ্চিত না হলে ভালো উদ্যোগও ব্যর্থ হতে পারে, হিতে বিপরীত হতে পারে। এ ধরনের ব্যর্থতার ভার বহন করার সক্ষমতা এই জাতির আর নেই।’
কিন্তু সরকার দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা সম্পন্ন না করেই, দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য নিশ্চিত না করেই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির ফলে সামনের দিনে এই সনদ বাস্তবায়ন না হওয়ার একটা আশঙ্কা শুরু থেকেই জন্ম নিয়েছে বলে বিবৃতিতে জানায় দলটি।

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
১১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
১৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মনোনয়ন আবেদন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা এক সপ্তাহ বাড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সময় বৃদ্ধির ঘোষণা দেন দলটি মুখ্য সমন্বয়ক ও কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আগের ঘোষণা অনুযায়ী গতকাল বৃহস্পতিবার ছিল মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহের শেষ দিন। এখন তা বাড়িয়ে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
এর আগে, বৃহস্পতিবার বিকেলে মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন আহ্বান করেও তা বাতিল করে দলটি। পরে রাতে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সময় বৃদ্ধির কথা জানানো হয়।
গত ৬ নভেম্বর মনোনয়ন ফরম ছাড়ার ঘোষণা দেয় এনসিপি। ফরমের দাম ১০ হাজার টাকা। কেউ চাইলে বাড়িয়েও দিতে পারবেন। তবে জুলাই আহত এবং নিম্নআয়ের মানুষের জন্য মনোনয়ন ফরমের দাম ধরা হয়েছে দুই হাজার টাকা।
এনসিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গিয়ে, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের মাধ্যমে অথবা অনলাইনে ওয়েবসাইটে (nomination.ncpbd.org) গিয়ে আবেদন সংগ্রহ করা যাবে।

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মনোনয়ন আবেদন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা এক সপ্তাহ বাড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সময় বৃদ্ধির ঘোষণা দেন দলটি মুখ্য সমন্বয়ক ও কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আগের ঘোষণা অনুযায়ী গতকাল বৃহস্পতিবার ছিল মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহের শেষ দিন। এখন তা বাড়িয়ে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
এর আগে, বৃহস্পতিবার বিকেলে মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন আহ্বান করেও তা বাতিল করে দলটি। পরে রাতে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সময় বৃদ্ধির কথা জানানো হয়।
গত ৬ নভেম্বর মনোনয়ন ফরম ছাড়ার ঘোষণা দেয় এনসিপি। ফরমের দাম ১০ হাজার টাকা। কেউ চাইলে বাড়িয়েও দিতে পারবেন। তবে জুলাই আহত এবং নিম্নআয়ের মানুষের জন্য মনোনয়ন ফরমের দাম ধরা হয়েছে দুই হাজার টাকা।
এনসিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গিয়ে, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের মাধ্যমে অথবা অনলাইনে ওয়েবসাইটে (nomination.ncpbd.org) গিয়ে আবেদন সংগ্রহ করা যাবে।

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
১৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
১১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
১৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
সারোয়ার তুষার বলেন, ‘জুলাই সনদ আদেশ প্রধান উপদেষ্টা জারি করা, নোট অব ডিসেন্টের ব্যাপারে দলভেদে তারতম্য না করা এবং গণভোটের ফলাফলকে বাধ্যতামূলক করা—এই তিন বিষয়ের মীমাংসা না হওয়ায় আমরা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা থেকে বিরত থাকি।’
সারোয়ার তুষার আরও বলেন, ‘তবে জুলাই সনদ আদেশের যে গেজেট প্রকাশ হয়েছে, সেখানে আমাদের তোলা আপত্তির দুটি বিষয় একরকম সুরাহা করা হয়েছে। যদিও রাষ্ট্রপতিই আদেশ জারি করেছেন। এটা আদেশের নৈতিক ভিত্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন।’

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
সারোয়ার তুষার বলেন, ‘জুলাই সনদ আদেশ প্রধান উপদেষ্টা জারি করা, নোট অব ডিসেন্টের ব্যাপারে দলভেদে তারতম্য না করা এবং গণভোটের ফলাফলকে বাধ্যতামূলক করা—এই তিন বিষয়ের মীমাংসা না হওয়ায় আমরা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা থেকে বিরত থাকি।’
সারোয়ার তুষার আরও বলেন, ‘তবে জুলাই সনদ আদেশের যে গেজেট প্রকাশ হয়েছে, সেখানে আমাদের তোলা আপত্তির দুটি বিষয় একরকম সুরাহা করা হয়েছে। যদিও রাষ্ট্রপতিই আদেশ জারি করেছেন। এটা আদেশের নৈতিক ভিত্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন।’

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
১৪ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
১৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেস্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা শেষে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, আজ জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বচনের ঘোষণা পুনর্ব্যক্ত করায় এবং সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা তাঁকে ধন্যবাদ জানায়।
এতে আরও বলা হয়, একই সঙ্গে সভায় গত ১৭ অক্টোবরে ঐকমত্যের ভিত্তিতে স্বাক্ষরিত জুলাই জাতীয় সনদের ওপর জনগণের সম্মতি গ্রহণের জন্য গণভোট অনুষ্ঠানের এবং যথা শিগগির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করার জন্য সরকার ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা শেষে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, আজ জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বচনের ঘোষণা পুনর্ব্যক্ত করায় এবং সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা তাঁকে ধন্যবাদ জানায়।
এতে আরও বলা হয়, একই সঙ্গে সভায় গত ১৭ অক্টোবরে ঐকমত্যের ভিত্তিতে স্বাক্ষরিত জুলাই জাতীয় সনদের ওপর জনগণের সম্মতি গ্রহণের জন্য গণভোট অনুষ্ঠানের এবং যথা শিগগির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করার জন্য সরকার ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
১৪ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
১১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
মনোনয়ন ফরম নেওয়ার পর হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘অনেকে বলে আমরা নাকি মেম্বার ইলেকশনেও জিতব না, তাদেরকে বলি, আজকে এই কুমিল্লা-৪ আসনের মনোনয়ন ফরম নেওয়ার মাধ্যমে আসনটি এনসিপির নিশ্চিত হয়ে গেল।’
কুমিল্লা-৪ হচ্ছে জাতীয় সংসদের ২৫২ নম্বর আসন। এটি দেবিদ্বার উপজেলা নিয়ে গঠিত। আসনটিতে বিএনপি থেকে প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী আর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শহীদ।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
মনোনয়ন ফরম নেওয়ার পর হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘অনেকে বলে আমরা নাকি মেম্বার ইলেকশনেও জিতব না, তাদেরকে বলি, আজকে এই কুমিল্লা-৪ আসনের মনোনয়ন ফরম নেওয়ার মাধ্যমে আসনটি এনসিপির নিশ্চিত হয়ে গেল।’
কুমিল্লা-৪ হচ্ছে জাতীয় সংসদের ২৫২ নম্বর আসন। এটি দেবিদ্বার উপজেলা নিয়ে গঠিত। আসনটিতে বিএনপি থেকে প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী আর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শহীদ।

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
১৪ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
১১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
১৩ ঘণ্টা আগে