নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা যে ভাষণ দিয়েছেন, একই দিনে গণভোট এবং জাতীয় নির্বাচন, সেটার পরিবর্তন করে অবিলম্বে আলাদাভাবে গণভোট করার তারিখ উনি ঘোষণা করবেন, এটা আমরা আশা করি।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক আট দল আয়োজিত এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘কমপক্ষে তিনজন উপদেষ্টা আছে, যারা প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করছে, আমরা তাদের অপসারণ দাবি করছি। আমরা আজকে নাম বলতে চাই না, তবে প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের নাম আমরা প্রেরণ করব।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক, তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে। সেটা শুরু হয়েছিল লন্ডনে গিয়ে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে।’
আবদুল্লাহ তাহের আরও বলেন, প্রশাসনের যেসব পরিবর্তন হচ্ছে, সেখানে নিরপেক্ষ এবং বিশেষ করে সৎ এবং জবাবদিহির আওতায় থাকতে পারে মনোভাবের লোকদেরকেই নিয়োগ করতে হবে এবং নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার জন্য সেখানে চেষ্টা করতে হবে।
নির্বাচন অবাধ হওয়ার ব্যাপারে যথেষ্ট শঙ্কা এবং আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে—এমন মন্তব্য করে তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কি না, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব নয়।’
বিএনপি কখনোই আদেশ বা আদেশের মাধ্যমে এটাকে সাংবিধানিক ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে একমত ছিল না উল্লেখ করে তাহের বলেন, ‘তাঁরা বিরোধিতা করেছিলেন; তাঁরা একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে এই সংস্কারগুলোকে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তাব করেছিলেন। এখানে ড. ইউনূস সংস্কার কমিশন প্রস্তাবিত আদেশ দেওয়ার ওপর দৃঢ় ছিলেন। এ জন্য উনাকে আমরা ধন্যবাদ জানাই।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব শেখ ফজলে বারী মাসউদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির ইউসুফ আশরাফ, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মুসা বিন ইযহার, জাগপার মুখপাত্র রাশেদ প্রধান, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির মহাসচিব কাজী নিজামুল হক প্রমুখ।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা যে ভাষণ দিয়েছেন, একই দিনে গণভোট এবং জাতীয় নির্বাচন, সেটার পরিবর্তন করে অবিলম্বে আলাদাভাবে গণভোট করার তারিখ উনি ঘোষণা করবেন, এটা আমরা আশা করি।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক আট দল আয়োজিত এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘কমপক্ষে তিনজন উপদেষ্টা আছে, যারা প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করছে, আমরা তাদের অপসারণ দাবি করছি। আমরা আজকে নাম বলতে চাই না, তবে প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের নাম আমরা প্রেরণ করব।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক, তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে। সেটা শুরু হয়েছিল লন্ডনে গিয়ে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে।’
আবদুল্লাহ তাহের আরও বলেন, প্রশাসনের যেসব পরিবর্তন হচ্ছে, সেখানে নিরপেক্ষ এবং বিশেষ করে সৎ এবং জবাবদিহির আওতায় থাকতে পারে মনোভাবের লোকদেরকেই নিয়োগ করতে হবে এবং নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার জন্য সেখানে চেষ্টা করতে হবে।
নির্বাচন অবাধ হওয়ার ব্যাপারে যথেষ্ট শঙ্কা এবং আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে—এমন মন্তব্য করে তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কি না, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব নয়।’
বিএনপি কখনোই আদেশ বা আদেশের মাধ্যমে এটাকে সাংবিধানিক ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে একমত ছিল না উল্লেখ করে তাহের বলেন, ‘তাঁরা বিরোধিতা করেছিলেন; তাঁরা একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে এই সংস্কারগুলোকে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তাব করেছিলেন। এখানে ড. ইউনূস সংস্কার কমিশন প্রস্তাবিত আদেশ দেওয়ার ওপর দৃঢ় ছিলেন। এ জন্য উনাকে আমরা ধন্যবাদ জানাই।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব শেখ ফজলে বারী মাসউদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির ইউসুফ আশরাফ, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মুসা বিন ইযহার, জাগপার মুখপাত্র রাশেদ প্রধান, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির মহাসচিব কাজী নিজামুল হক প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা যে ভাষণ দিয়েছেন, একই দিনে গণভোট এবং জাতীয় নির্বাচন, সেটার পরিবর্তন করে অবিলম্বে আলাদাভাবে গণভোট করার তারিখ উনি ঘোষণা করবেন, এটা আমরা আশা করি।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক আট দল আয়োজিত এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘কমপক্ষে তিনজন উপদেষ্টা আছে, যারা প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করছে, আমরা তাদের অপসারণ দাবি করছি। আমরা আজকে নাম বলতে চাই না, তবে প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের নাম আমরা প্রেরণ করব।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক, তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে। সেটা শুরু হয়েছিল লন্ডনে গিয়ে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে।’
আবদুল্লাহ তাহের আরও বলেন, প্রশাসনের যেসব পরিবর্তন হচ্ছে, সেখানে নিরপেক্ষ এবং বিশেষ করে সৎ এবং জবাবদিহির আওতায় থাকতে পারে মনোভাবের লোকদেরকেই নিয়োগ করতে হবে এবং নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার জন্য সেখানে চেষ্টা করতে হবে।
নির্বাচন অবাধ হওয়ার ব্যাপারে যথেষ্ট শঙ্কা এবং আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে—এমন মন্তব্য করে তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কি না, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব নয়।’
বিএনপি কখনোই আদেশ বা আদেশের মাধ্যমে এটাকে সাংবিধানিক ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে একমত ছিল না উল্লেখ করে তাহের বলেন, ‘তাঁরা বিরোধিতা করেছিলেন; তাঁরা একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে এই সংস্কারগুলোকে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তাব করেছিলেন। এখানে ড. ইউনূস সংস্কার কমিশন প্রস্তাবিত আদেশ দেওয়ার ওপর দৃঢ় ছিলেন। এ জন্য উনাকে আমরা ধন্যবাদ জানাই।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব শেখ ফজলে বারী মাসউদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির ইউসুফ আশরাফ, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মুসা বিন ইযহার, জাগপার মুখপাত্র রাশেদ প্রধান, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির মহাসচিব কাজী নিজামুল হক প্রমুখ।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা যে ভাষণ দিয়েছেন, একই দিনে গণভোট এবং জাতীয় নির্বাচন, সেটার পরিবর্তন করে অবিলম্বে আলাদাভাবে গণভোট করার তারিখ উনি ঘোষণা করবেন, এটা আমরা আশা করি।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক আট দল আয়োজিত এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘কমপক্ষে তিনজন উপদেষ্টা আছে, যারা প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করছে, আমরা তাদের অপসারণ দাবি করছি। আমরা আজকে নাম বলতে চাই না, তবে প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের নাম আমরা প্রেরণ করব।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক, তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে। সেটা শুরু হয়েছিল লন্ডনে গিয়ে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে।’
আবদুল্লাহ তাহের আরও বলেন, প্রশাসনের যেসব পরিবর্তন হচ্ছে, সেখানে নিরপেক্ষ এবং বিশেষ করে সৎ এবং জবাবদিহির আওতায় থাকতে পারে মনোভাবের লোকদেরকেই নিয়োগ করতে হবে এবং নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার জন্য সেখানে চেষ্টা করতে হবে।
নির্বাচন অবাধ হওয়ার ব্যাপারে যথেষ্ট শঙ্কা এবং আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে—এমন মন্তব্য করে তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কি না, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব নয়।’
বিএনপি কখনোই আদেশ বা আদেশের মাধ্যমে এটাকে সাংবিধানিক ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে একমত ছিল না উল্লেখ করে তাহের বলেন, ‘তাঁরা বিরোধিতা করেছিলেন; তাঁরা একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে এই সংস্কারগুলোকে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তাব করেছিলেন। এখানে ড. ইউনূস সংস্কার কমিশন প্রস্তাবিত আদেশ দেওয়ার ওপর দৃঢ় ছিলেন। এ জন্য উনাকে আমরা ধন্যবাদ জানাই।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব শেখ ফজলে বারী মাসউদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির ইউসুফ আশরাফ, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মুসা বিন ইযহার, জাগপার মুখপাত্র রাশেদ প্রধান, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির মহাসচিব কাজী নিজামুল হক প্রমুখ।

তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কিনা, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে, এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার সম্ভব নয়।’
৩ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
৫ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
১৫ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের অভিযোগ করে বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তাঁর তিন জন উপদেষ্টা ভুল পথে পরিচালিত করছেন। এই তিন জন উপদেষ্টার নাম প্রকাশ না করলেও তাঁদের নাম প্রধান উপদেষ্টার কাছে পাঠাবেন।
আজ শুক্রবার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক ৮ দল আয়োজিত এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এই মন্তব্য করেন।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘কমপক্ষে তিনজন উপদেষ্টা আছে, যারা প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করছে, আমরা তাদের অপসারণ দাবি করছি। আমরা আজকে নাম বলতে চাই না, তবে আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের নাম আমরা প্রেরণ করব।’
সরকার একটি দলের প্রতি দুর্বল, তাদের ফাঁদে পা দিয়েছে বলে মন্তব্য করেন জানান জামায়াতের নায়েবে আমির। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না-বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে। সেটা শুরু হয়েছিল লন্ডনে গিয়ে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে।’
‘নির্বাচন অবাধ হওয়ার ব্যাপারে আমাদের মধ্যে যথেষ্ট শঙ্কা এবং আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে’—এমন মন্তব্য করে তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কিনা, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে, এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার সম্ভব নয়।’
জামায়াতের নায়েবে আমির তাহের বলেন, ‘গতকাল প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে আমরা বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করেছি, সরকার সরকার-নিয়োজিত কমিশনের সুপারিশকে গ্রহণ না করে সেখানে যথেষ্ট কাটছাঁট দিয়ে একটি দলের সাথে ব্যাপক কম্প্রোমাইজ করে, জনগণের স্বার্থে নয়, একটি বিশেষ দলের স্বার্থেই অনেক পরিবর্তনের তাঁর ভাষণ দিয়েছেন, যার ফলে জনগণ এবং দেশবাসী অত্যন্ত হতাশ হয়েছে।’
বিএনপি কখনোই আদেশ বা আদেশের মাধ্যমে এটাকে সাংবিধানিক ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে একমত ছিল না উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা বিরোধিতা করেছিলেন; তারা একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে এই সংস্কারগুলোকে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তাব করেছিলেন। এখানে ড. ইউনূস সংস্কার কমিশন প্রস্তাবিত আদেশ দেওয়ার ওপর দৃঢ় ছিলেন। এ জন্য উনাকে আমরা ধন্যবাদ জানাই।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের অভিযোগ করে বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তাঁর তিন জন উপদেষ্টা ভুল পথে পরিচালিত করছেন। এই তিন জন উপদেষ্টার নাম প্রকাশ না করলেও তাঁদের নাম প্রধান উপদেষ্টার কাছে পাঠাবেন।
আজ শুক্রবার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক ৮ দল আয়োজিত এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এই মন্তব্য করেন।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘কমপক্ষে তিনজন উপদেষ্টা আছে, যারা প্রধান উপদেষ্টাকে মিসগাইড করছে, আমরা তাদের অপসারণ দাবি করছি। আমরা আজকে নাম বলতে চাই না, তবে আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের নাম আমরা প্রেরণ করব।’
সরকার একটি দলের প্রতি দুর্বল, তাদের ফাঁদে পা দিয়েছে বলে মন্তব্য করেন জানান জামায়াতের নায়েবে আমির। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না-বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে। সেটা শুরু হয়েছিল লন্ডনে গিয়ে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে।’
‘নির্বাচন অবাধ হওয়ার ব্যাপারে আমাদের মধ্যে যথেষ্ট শঙ্কা এবং আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে’—এমন মন্তব্য করে তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কিনা, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে, এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার সম্ভব নয়।’
জামায়াতের নায়েবে আমির তাহের বলেন, ‘গতকাল প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে আমরা বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করেছি, সরকার সরকার-নিয়োজিত কমিশনের সুপারিশকে গ্রহণ না করে সেখানে যথেষ্ট কাটছাঁট দিয়ে একটি দলের সাথে ব্যাপক কম্প্রোমাইজ করে, জনগণের স্বার্থে নয়, একটি বিশেষ দলের স্বার্থেই অনেক পরিবর্তনের তাঁর ভাষণ দিয়েছেন, যার ফলে জনগণ এবং দেশবাসী অত্যন্ত হতাশ হয়েছে।’
বিএনপি কখনোই আদেশ বা আদেশের মাধ্যমে এটাকে সাংবিধানিক ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে একমত ছিল না উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা বিরোধিতা করেছিলেন; তারা একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে এই সংস্কারগুলোকে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তাব করেছিলেন। এখানে ড. ইউনূস সংস্কার কমিশন প্রস্তাবিত আদেশ দেওয়ার ওপর দৃঢ় ছিলেন। এ জন্য উনাকে আমরা ধন্যবাদ জানাই।

আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক, তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে।
৩ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
৫ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
১৫ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মনোনয়ন আবেদন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা এক সপ্তাহ বাড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সময় বৃদ্ধির ঘোষণা দেন দলটি মুখ্য সমন্বয়ক ও কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আগের ঘোষণা অনুযায়ী গতকাল বৃহস্পতিবার ছিল মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহের শেষ দিন। এখন তা বাড়িয়ে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
এর আগে, বৃহস্পতিবার বিকেলে মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন আহ্বান করেও তা বাতিল করে দলটি। পরে রাতে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সময় বৃদ্ধির কথা জানানো হয়।
গত ৬ নভেম্বর মনোনয়ন ফরম ছাড়ার ঘোষণা দেয় এনসিপি। ফরমের দাম ১০ হাজার টাকা। কেউ চাইলে বাড়িয়েও দিতে পারবেন। তবে জুলাই আহত এবং নিম্নআয়ের মানুষের জন্য মনোনয়ন ফরমের দাম ধরা হয়েছে দুই হাজার টাকা।
এনসিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গিয়ে, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের মাধ্যমে অথবা অনলাইনে ওয়েবসাইটে (nomination.ncpbd.org) গিয়ে আবেদন সংগ্রহ করা যাবে।

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মনোনয়ন আবেদন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা এক সপ্তাহ বাড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সময় বৃদ্ধির ঘোষণা দেন দলটি মুখ্য সমন্বয়ক ও কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আগের ঘোষণা অনুযায়ী গতকাল বৃহস্পতিবার ছিল মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহের শেষ দিন। এখন তা বাড়িয়ে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
এর আগে, বৃহস্পতিবার বিকেলে মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন আহ্বান করেও তা বাতিল করে দলটি। পরে রাতে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সময় বৃদ্ধির কথা জানানো হয়।
গত ৬ নভেম্বর মনোনয়ন ফরম ছাড়ার ঘোষণা দেয় এনসিপি। ফরমের দাম ১০ হাজার টাকা। কেউ চাইলে বাড়িয়েও দিতে পারবেন। তবে জুলাই আহত এবং নিম্নআয়ের মানুষের জন্য মনোনয়ন ফরমের দাম ধরা হয়েছে দুই হাজার টাকা।
এনসিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গিয়ে, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের মাধ্যমে অথবা অনলাইনে ওয়েবসাইটে (nomination.ncpbd.org) গিয়ে আবেদন সংগ্রহ করা যাবে।

আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক, তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে।
৩ ঘণ্টা আগে
তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কিনা, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে, এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার সম্ভব নয়।’
৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
১৫ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
সারোয়ার তুষার বলেন, ‘জুলাই সনদ আদেশ প্রধান উপদেষ্টা জারি করা, নোট অব ডিসেন্টের ব্যাপারে দলভেদে তারতম্য না করা এবং গণভোটের ফলাফলকে বাধ্যতামূলক করা—এই তিন বিষয়ের মীমাংসা না হওয়ায় আমরা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা থেকে বিরত থাকি।’
সারোয়ার তুষার আরও বলেন, ‘তবে জুলাই সনদ আদেশের যে গেজেট প্রকাশ হয়েছে, সেখানে আমাদের তোলা আপত্তির দুটি বিষয় একরকম সুরাহা করা হয়েছে। যদিও রাষ্ট্রপতিই আদেশ জারি করেছেন। এটা আদেশের নৈতিক ভিত্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন।’

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
সারোয়ার তুষার বলেন, ‘জুলাই সনদ আদেশ প্রধান উপদেষ্টা জারি করা, নোট অব ডিসেন্টের ব্যাপারে দলভেদে তারতম্য না করা এবং গণভোটের ফলাফলকে বাধ্যতামূলক করা—এই তিন বিষয়ের মীমাংসা না হওয়ায় আমরা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা থেকে বিরত থাকি।’
সারোয়ার তুষার আরও বলেন, ‘তবে জুলাই সনদ আদেশের যে গেজেট প্রকাশ হয়েছে, সেখানে আমাদের তোলা আপত্তির দুটি বিষয় একরকম সুরাহা করা হয়েছে। যদিও রাষ্ট্রপতিই আদেশ জারি করেছেন। এটা আদেশের নৈতিক ভিত্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন।’

আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক, তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে।
৩ ঘণ্টা আগে
তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কিনা, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে, এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার সম্ভব নয়।’
৩ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
৫ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
১৭ ঘণ্টা আগেস্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা শেষে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, আজ জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বচনের ঘোষণা পুনর্ব্যক্ত করায় এবং সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা তাঁকে ধন্যবাদ জানায়।
এতে আরও বলা হয়, একই সঙ্গে সভায় গত ১৭ অক্টোবরে ঐকমত্যের ভিত্তিতে স্বাক্ষরিত জুলাই জাতীয় সনদের ওপর জনগণের সম্মতি গ্রহণের জন্য গণভোট অনুষ্ঠানের এবং যথা শিগগির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করার জন্য সরকার ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা শেষে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, আজ জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বচনের ঘোষণা পুনর্ব্যক্ত করায় এবং সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা তাঁকে ধন্যবাদ জানায়।
এতে আরও বলা হয়, একই সঙ্গে সভায় গত ১৭ অক্টোবরে ঐকমত্যের ভিত্তিতে স্বাক্ষরিত জুলাই জাতীয় সনদের ওপর জনগণের সম্মতি গ্রহণের জন্য গণভোট অনুষ্ঠানের এবং যথা শিগগির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করার জন্য সরকার ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং এই সরকার বুঝে হোক না বুঝে হোক, ইচ্ছাকৃত হোক অথবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হোক, তারা একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে। সংস্কারকে প্রায় গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এর আগেও আমরা দেখেছি যে এই সরকার দলটির প্রতি নানাভাবে আনুগত্য এবং দুর্বলতা প্রকাশ করছে।
৩ ঘণ্টা আগে
তাহের বলেন, ‘আরেকটি পরিকল্পিত এবং পূর্বনির্ধারিত নির্বাচনের আয়োজনের ভিত্তিতে নির্বাচন হচ্ছে কিনা, এ ব্যাপারে আমাদের মনে এবং জনগণের মনে আশঙ্কা তৈরি করছে। সরকারের আচরণ আমাদেরকে এই কথা বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে যে, এই সরকারের অধীনেও কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান করার সম্ভব নয়।’
৩ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘অনেকেই এনসিপির মনোনয়ন আবেদন সংগ্রহ করার ইচ্ছা করলেও নানা কারণে পারেননি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।’
৫ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
১৫ ঘণ্টা আগে