নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বছর তাবলিগ জামাতের মহাসম্মেলন ‘বিশ্ব ইজতেমা’ জাতীয় নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ের ধর্ম মন্ত্রণালয়ে তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের সঙ্গে বৈঠক শেষে এই তথ্য জানান ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষই নির্বাচনের পরে ইজতেমা অনুষ্ঠানের ব্যাপারে একমত হয়েছে।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘ইজতেমা অনুষ্ঠিত হতে গেলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করতে হয়। কিন্তু নির্বাচনের আগে এত সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সেখানে মোতায়েন করা সম্ভব না। এ জন্য উভয় গ্রুপ নির্বাচনের পরে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠানের বিষয়ে একমত পোষণ করেছে।’
ঈদুল ফিতরের পর উভয় পক্ষের সঙ্গে বৈঠক করে বিশ্ব ইজতেমার তারিখ নির্ধারণ করা হবে বলে জানান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে কোন পক্ষ আগে করবে এবং কোন পক্ষ পরে করবে, সেটিও বৈঠকে নির্ধারণ করা হবে। তবে বিশ্ব ইজতেমা একটি হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
উল্লেখ্য, সাধারণত প্রতিবছর শীতকালে রাজধানীর উপকণ্ঠে টঙ্গীর তুরাগতীরে আয়োজন করা হয় বিশ্ব ইজতেমা। এ জন্য জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারি মাসকে বেছে নেওয়া হয়।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জোবায়ের ও সাদপন্থী গ্রুপের ১২ জন প্রতিনিধি। তাঁরা হলেন সৈয়দ ওয়াসিফ ইসলাম, মুনির বিন ইউসুফ, লিয়াকত সিদ্দীকি, হাসানুল হায়দার, আব্দুস সালাম, জুবায়ের, মাহফুজুল হান্নান, শাহরিয়ার মাহমুদ, সাজিদুর রহমান, মাহফুজুল হক, জুনায়েদ আল হাবিব ও মাওলানা মাহফুজ।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান।
আরও খবর পড়ুন:

আগামী বছর তাবলিগ জামাতের মহাসম্মেলন ‘বিশ্ব ইজতেমা’ জাতীয় নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ের ধর্ম মন্ত্রণালয়ে তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের সঙ্গে বৈঠক শেষে এই তথ্য জানান ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষই নির্বাচনের পরে ইজতেমা অনুষ্ঠানের ব্যাপারে একমত হয়েছে।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘ইজতেমা অনুষ্ঠিত হতে গেলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করতে হয়। কিন্তু নির্বাচনের আগে এত সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সেখানে মোতায়েন করা সম্ভব না। এ জন্য উভয় গ্রুপ নির্বাচনের পরে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠানের বিষয়ে একমত পোষণ করেছে।’
ঈদুল ফিতরের পর উভয় পক্ষের সঙ্গে বৈঠক করে বিশ্ব ইজতেমার তারিখ নির্ধারণ করা হবে বলে জানান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে কোন পক্ষ আগে করবে এবং কোন পক্ষ পরে করবে, সেটিও বৈঠকে নির্ধারণ করা হবে। তবে বিশ্ব ইজতেমা একটি হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
উল্লেখ্য, সাধারণত প্রতিবছর শীতকালে রাজধানীর উপকণ্ঠে টঙ্গীর তুরাগতীরে আয়োজন করা হয় বিশ্ব ইজতেমা। এ জন্য জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারি মাসকে বেছে নেওয়া হয়।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জোবায়ের ও সাদপন্থী গ্রুপের ১২ জন প্রতিনিধি। তাঁরা হলেন সৈয়দ ওয়াসিফ ইসলাম, মুনির বিন ইউসুফ, লিয়াকত সিদ্দীকি, হাসানুল হায়দার, আব্দুস সালাম, জুবায়ের, মাহফুজুল হান্নান, শাহরিয়ার মাহমুদ, সাজিদুর রহমান, মাহফুজুল হক, জুনায়েদ আল হাবিব ও মাওলানা মাহফুজ।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান।
আরও খবর পড়ুন:
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বছর তাবলিগ জামাতের মহাসম্মেলন ‘বিশ্ব ইজতেমা’ জাতীয় নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ের ধর্ম মন্ত্রণালয়ে তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের সঙ্গে বৈঠক শেষে এই তথ্য জানান ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষই নির্বাচনের পরে ইজতেমা অনুষ্ঠানের ব্যাপারে একমত হয়েছে।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘ইজতেমা অনুষ্ঠিত হতে গেলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করতে হয়। কিন্তু নির্বাচনের আগে এত সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সেখানে মোতায়েন করা সম্ভব না। এ জন্য উভয় গ্রুপ নির্বাচনের পরে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠানের বিষয়ে একমত পোষণ করেছে।’
ঈদুল ফিতরের পর উভয় পক্ষের সঙ্গে বৈঠক করে বিশ্ব ইজতেমার তারিখ নির্ধারণ করা হবে বলে জানান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে কোন পক্ষ আগে করবে এবং কোন পক্ষ পরে করবে, সেটিও বৈঠকে নির্ধারণ করা হবে। তবে বিশ্ব ইজতেমা একটি হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
উল্লেখ্য, সাধারণত প্রতিবছর শীতকালে রাজধানীর উপকণ্ঠে টঙ্গীর তুরাগতীরে আয়োজন করা হয় বিশ্ব ইজতেমা। এ জন্য জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারি মাসকে বেছে নেওয়া হয়।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জোবায়ের ও সাদপন্থী গ্রুপের ১২ জন প্রতিনিধি। তাঁরা হলেন সৈয়দ ওয়াসিফ ইসলাম, মুনির বিন ইউসুফ, লিয়াকত সিদ্দীকি, হাসানুল হায়দার, আব্দুস সালাম, জুবায়ের, মাহফুজুল হান্নান, শাহরিয়ার মাহমুদ, সাজিদুর রহমান, মাহফুজুল হক, জুনায়েদ আল হাবিব ও মাওলানা মাহফুজ।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান।
আরও খবর পড়ুন:

আগামী বছর তাবলিগ জামাতের মহাসম্মেলন ‘বিশ্ব ইজতেমা’ জাতীয় নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ের ধর্ম মন্ত্রণালয়ে তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের সঙ্গে বৈঠক শেষে এই তথ্য জানান ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষই নির্বাচনের পরে ইজতেমা অনুষ্ঠানের ব্যাপারে একমত হয়েছে।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘ইজতেমা অনুষ্ঠিত হতে গেলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করতে হয়। কিন্তু নির্বাচনের আগে এত সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সেখানে মোতায়েন করা সম্ভব না। এ জন্য উভয় গ্রুপ নির্বাচনের পরে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠানের বিষয়ে একমত পোষণ করেছে।’
ঈদুল ফিতরের পর উভয় পক্ষের সঙ্গে বৈঠক করে বিশ্ব ইজতেমার তারিখ নির্ধারণ করা হবে বলে জানান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে কোন পক্ষ আগে করবে এবং কোন পক্ষ পরে করবে, সেটিও বৈঠকে নির্ধারণ করা হবে। তবে বিশ্ব ইজতেমা একটি হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
উল্লেখ্য, সাধারণত প্রতিবছর শীতকালে রাজধানীর উপকণ্ঠে টঙ্গীর তুরাগতীরে আয়োজন করা হয় বিশ্ব ইজতেমা। এ জন্য জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারি মাসকে বেছে নেওয়া হয়।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জোবায়ের ও সাদপন্থী গ্রুপের ১২ জন প্রতিনিধি। তাঁরা হলেন সৈয়দ ওয়াসিফ ইসলাম, মুনির বিন ইউসুফ, লিয়াকত সিদ্দীকি, হাসানুল হায়দার, আব্দুস সালাম, জুবায়ের, মাহফুজুল হান্নান, শাহরিয়ার মাহমুদ, সাজিদুর রহমান, মাহফুজুল হক, জুনায়েদ আল হাবিব ও মাওলানা মাহফুজ।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান।
আরও খবর পড়ুন:

বক্তারা বলেন, বিদেশি এয়ারলাইনসের জিএসএ এজেন্টগুলোর মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের জীবিকা জড়িত। এই আইন বাতিল করা হলে বিপুলসংখ্যক মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়বে এবং সরকার বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ওপর কার্যকর নিয়ন্ত্রণ ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হবে।
২৬ মিনিট আগে
গণভোটের সময় নিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘গণভোট ইলেকশনের দিন হতে পারে, আগেও হতে পারে। আমরা চেয়েছিলাম, গণভোট যাতে সুষ্ঠু হয় এবং গণভোটে যাতে মানুষের অংশগ্রহণ ভয়ভীতিহীনভাবে নিশ্চিত করানো যায়। কারণ, গণভোট আপনি আগে দিলে যে উপকারিতা, ইলেকশনের দিন দিলে একই উপকারিতা।’
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, দেশে এখন ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন; যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬০ হাজার ৩৮২, নারী ভোটার ৬ কোটি ২৮ লাখ ৫০ হাজার ৭২ জন ও হিজড়া ভোটার ১ হাজার ২৩০ জন।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের যোগাযোগব্যবস্থা খুবই হযবরল অবস্থায় রয়েছে। এটাকে দ্রুত শৃঙ্খলার মধ্যে আনা না গেলে পুরো ব্যবস্থাটা অর্থনীতির জন্য গলার ফাঁসে পরিণত হবে। আমাদের এই কাজটা করতে হবে পরিবেশের কোনো ক্ষতি না করে। নদীর ওপর কোনো আঘাত করা যাবে না। পানিকে শান্ত রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে, পানি আমাদের
৩ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাচার বন্ধ, বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনা, দেশীয় কর্মসংস্থান সুরক্ষা ও যাত্রীসেবা উন্নত করার লক্ষ্যে বিদেশি এয়ারলাইনসের জেনারেল সেলস এজেন্ট (জিএসএ) নিয়োগ আইন অপরিবর্তিত রাখার দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
আজ রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে তাঁরা এ দাবি জানান।
বক্তারা বলেন, বিদেশি এয়ারলাইনসের জিএসএ এজেন্টগুলোর মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের জীবিকা জড়িত। এই আইন বাতিল হলে বিপুলসংখ্যক মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়বে এবং সরকার বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ওপর কার্যকর নিয়ন্ত্রণ ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হবে।
এতে ভোক্তা হয়রানি বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তাঁরা।
মানববন্ধনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ওমান এয়ারের জিএসএ ‘এয়ার গ্যালাক্সি’র কর্মকর্তা নাবিলা। এ ছাড়া বক্তব্য দেন এয়ার ফ্রান্সের জিএসএ ‘বেঙ্গল এয়ারলিফট’-এর মুনির এবং সাউদিয়া এয়ারলাইনসের জিএসএ ‘ইউনাইটেড লিংক’-এর কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম।
বক্তারা বলেন, জিএসএগুলো এয়ারলাইনস ও যাত্রীদের মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে এবং মাঠপর্যায়ের বাস্তবতা বিদেশি সদর দপ্তরে পৌঁছে দেয়, যা শুধু বিদেশি কান্ট্রি ম্যানেজারদের পক্ষে সম্ভব নয়। ১৯৭০-এর দশক থেকে জিএসএ বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনসের উপস্থিতি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। প্যান অ্যাম, ইউনাইটেড, লুফথানসা ও কেএলএমের মতো বিখ্যাত এয়ারলাইনস চালু করতে দেশীয় জিএসএরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে বলে বক্তারা উল্লেখ করেন।
রফিকুল ইসলাম বলেন, জিএসএ নিয়োগের চলমান নিয়ম ভাঙা হলে প্রতিবছর সরকার প্রায় ১০০ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব হারাবে।
অতীত অভিজ্ঞতার উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, একসময় এমিরেটস, কাতার এয়ারওয়েজ, সাউদিয়া, থাই এয়ারওয়েজ ও এয়ার ইন্ডিয়া জিএসএ ছাড়া বাংলাদেশে পরিচালিত হতো। তখন বাজারে দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা ও দীর্ঘ টিকিট লাইনের অভিযোগ উঠেছিল—বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রে। জিএসএ বাধ্যতামূলক হওয়ার পর পরিস্থিতি নাটকীয়ভাবে উন্নত হয়।
মানববন্ধন শেষে প্রধান উপদেষ্টা, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পৃথকভাবে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।

হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাচার বন্ধ, বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনা, দেশীয় কর্মসংস্থান সুরক্ষা ও যাত্রীসেবা উন্নত করার লক্ষ্যে বিদেশি এয়ারলাইনসের জেনারেল সেলস এজেন্ট (জিএসএ) নিয়োগ আইন অপরিবর্তিত রাখার দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
আজ রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে তাঁরা এ দাবি জানান।
বক্তারা বলেন, বিদেশি এয়ারলাইনসের জিএসএ এজেন্টগুলোর মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের জীবিকা জড়িত। এই আইন বাতিল হলে বিপুলসংখ্যক মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়বে এবং সরকার বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ওপর কার্যকর নিয়ন্ত্রণ ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হবে।
এতে ভোক্তা হয়রানি বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তাঁরা।
মানববন্ধনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ওমান এয়ারের জিএসএ ‘এয়ার গ্যালাক্সি’র কর্মকর্তা নাবিলা। এ ছাড়া বক্তব্য দেন এয়ার ফ্রান্সের জিএসএ ‘বেঙ্গল এয়ারলিফট’-এর মুনির এবং সাউদিয়া এয়ারলাইনসের জিএসএ ‘ইউনাইটেড লিংক’-এর কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম।
বক্তারা বলেন, জিএসএগুলো এয়ারলাইনস ও যাত্রীদের মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে এবং মাঠপর্যায়ের বাস্তবতা বিদেশি সদর দপ্তরে পৌঁছে দেয়, যা শুধু বিদেশি কান্ট্রি ম্যানেজারদের পক্ষে সম্ভব নয়। ১৯৭০-এর দশক থেকে জিএসএ বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনসের উপস্থিতি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। প্যান অ্যাম, ইউনাইটেড, লুফথানসা ও কেএলএমের মতো বিখ্যাত এয়ারলাইনস চালু করতে দেশীয় জিএসএরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে বলে বক্তারা উল্লেখ করেন।
রফিকুল ইসলাম বলেন, জিএসএ নিয়োগের চলমান নিয়ম ভাঙা হলে প্রতিবছর সরকার প্রায় ১০০ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব হারাবে।
অতীত অভিজ্ঞতার উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, একসময় এমিরেটস, কাতার এয়ারওয়েজ, সাউদিয়া, থাই এয়ারওয়েজ ও এয়ার ইন্ডিয়া জিএসএ ছাড়া বাংলাদেশে পরিচালিত হতো। তখন বাজারে দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা ও দীর্ঘ টিকিট লাইনের অভিযোগ উঠেছিল—বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রে। জিএসএ বাধ্যতামূলক হওয়ার পর পরিস্থিতি নাটকীয়ভাবে উন্নত হয়।
মানববন্ধন শেষে প্রধান উপদেষ্টা, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পৃথকভাবে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।

আগামী বছর তাবলিগ জামাতের মহাসম্মেলন ‘বিশ্ব ইজতেমা’ জাতীয় নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ের ধর্ম মন্ত্রণালয়ে তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের সঙ্গে বৈঠক শেষে এই তথ্য জানান ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন।
৬ ঘণ্টা আগে
গণভোটের সময় নিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘গণভোট ইলেকশনের দিন হতে পারে, আগেও হতে পারে। আমরা চেয়েছিলাম, গণভোট যাতে সুষ্ঠু হয় এবং গণভোটে যাতে মানুষের অংশগ্রহণ ভয়ভীতিহীনভাবে নিশ্চিত করানো যায়। কারণ, গণভোট আপনি আগে দিলে যে উপকারিতা, ইলেকশনের দিন দিলে একই উপকারিতা।’
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, দেশে এখন ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন; যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬০ হাজার ৩৮২, নারী ভোটার ৬ কোটি ২৮ লাখ ৫০ হাজার ৭২ জন ও হিজড়া ভোটার ১ হাজার ২৩০ জন।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের যোগাযোগব্যবস্থা খুবই হযবরল অবস্থায় রয়েছে। এটাকে দ্রুত শৃঙ্খলার মধ্যে আনা না গেলে পুরো ব্যবস্থাটা অর্থনীতির জন্য গলার ফাঁসে পরিণত হবে। আমাদের এই কাজটা করতে হবে পরিবেশের কোনো ক্ষতি না করে। নদীর ওপর কোনো আঘাত করা যাবে না। পানিকে শান্ত রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে, পানি আমাদের
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণভোট নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী ‘মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে’ মন্তব্য করে দল দুটির উদ্দেশে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘আপনাদের এই ধরনের যুদ্ধ নির্বাচনকে ব্যাহত করবে। নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ জন্য দুই দলকে আহ্বান জানাব—নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন না। গণভোটের সময় নিয়ে আপনারা কুতর্ক এড়িয়ে চলুন।’
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
গণভোটের সময় নিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘গণভোট ইলেকশনের দিন হতে পারে, আগেও হতে পারে। আমরা চেয়েছিলাম, গণভোট যাতে সুষ্ঠু হয় এবং গণভোটে যাতে মানুষের অংশগ্রহণ ভয়ভীতিহীনভাবে নিশ্চিত করানো যায়। কারণ, গণভোট আপনি আগে দিলে যে উপকারিতা, ইলেকশনের দিন দিলে একই উপকারিতা।’

গণভোট নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী ‘মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে’ মন্তব্য করে দল দুটির উদ্দেশে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘আপনাদের এই ধরনের যুদ্ধ নির্বাচনকে ব্যাহত করবে। নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ জন্য দুই দলকে আহ্বান জানাব—নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন না। গণভোটের সময় নিয়ে আপনারা কুতর্ক এড়িয়ে চলুন।’
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
গণভোটের সময় নিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘গণভোট ইলেকশনের দিন হতে পারে, আগেও হতে পারে। আমরা চেয়েছিলাম, গণভোট যাতে সুষ্ঠু হয় এবং গণভোটে যাতে মানুষের অংশগ্রহণ ভয়ভীতিহীনভাবে নিশ্চিত করানো যায়। কারণ, গণভোট আপনি আগে দিলে যে উপকারিতা, ইলেকশনের দিন দিলে একই উপকারিতা।’

আগামী বছর তাবলিগ জামাতের মহাসম্মেলন ‘বিশ্ব ইজতেমা’ জাতীয় নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ের ধর্ম মন্ত্রণালয়ে তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের সঙ্গে বৈঠক শেষে এই তথ্য জানান ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বক্তারা বলেন, বিদেশি এয়ারলাইনসের জিএসএ এজেন্টগুলোর মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের জীবিকা জড়িত। এই আইন বাতিল করা হলে বিপুলসংখ্যক মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়বে এবং সরকার বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ওপর কার্যকর নিয়ন্ত্রণ ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হবে।
২৬ মিনিট আগে
তিনি বলেন, দেশে এখন ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন; যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬০ হাজার ৩৮২, নারী ভোটার ৬ কোটি ২৮ লাখ ৫০ হাজার ৭২ জন ও হিজড়া ভোটার ১ হাজার ২৩০ জন।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের যোগাযোগব্যবস্থা খুবই হযবরল অবস্থায় রয়েছে। এটাকে দ্রুত শৃঙ্খলার মধ্যে আনা না গেলে পুরো ব্যবস্থাটা অর্থনীতির জন্য গলার ফাঁসে পরিণত হবে। আমাদের এই কাজটা করতে হবে পরিবেশের কোনো ক্ষতি না করে। নদীর ওপর কোনো আঘাত করা যাবে না। পানিকে শান্ত রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে, পানি আমাদের
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে তৃতীয় ধাপের খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে ভোটার বেড়েছে ১৩ লাখ ৪ হাজার ৮৮০ জন। আজ রোববার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
আখতার আহমেদ বলেন, দেশে এখন ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন; যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬০ হাজার ৩৮২, নারী ভোটার ৬ কোটি ২৮ লাখ ৫০ হাজার ৭২ ও হিজড়া ভোটার ১ হাজার ২৩০ জন।
জ্যেষ্ঠ সচিব বলেন, দাবি-আপত্তি শেষে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। ১ সেপ্টেম্বর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত নতুন যুক্ত হয়েছেন ১৩ লাখ ৪ হাজার ৮৮০ জন। এ ভোটার তালিকা দিয়ে সংসদ নির্বাচন করা হবে। ১৭ নভেম্বরের মধ্যে দাবি-আপত্তি জানানো যাবে। দাবি-আপত্তি শুধু এ নতুনদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। অন্যদেরটা আগে হয়েছে। চূড়ান্ত তালিকা ১৮ নভেম্বর প্রকাশ করা হবে।
এর আগে গত ৩১ আগস্ট দ্বিতীয় ধাপের ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছিল ইসি। সেদিন ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দেশে মোট ভোটার ছিল ১২ কোটি ৬৩ লাখ ৭ হাজার ৫৯৪ জন। সেখানে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৪১ লাখ ৪৫৫, নারী ভোটার ৬ কোটি ২২ লাখ ৫ হাজার ৮১৯ ও হিজড়া ভোটার ১ হাজার ২৩০ জন ছিলেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে তৃতীয় ধাপের খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে ভোটার বেড়েছে ১৩ লাখ ৪ হাজার ৮৮০ জন। আজ রোববার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
আখতার আহমেদ বলেন, দেশে এখন ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন; যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬০ হাজার ৩৮২, নারী ভোটার ৬ কোটি ২৮ লাখ ৫০ হাজার ৭২ ও হিজড়া ভোটার ১ হাজার ২৩০ জন।
জ্যেষ্ঠ সচিব বলেন, দাবি-আপত্তি শেষে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। ১ সেপ্টেম্বর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত নতুন যুক্ত হয়েছেন ১৩ লাখ ৪ হাজার ৮৮০ জন। এ ভোটার তালিকা দিয়ে সংসদ নির্বাচন করা হবে। ১৭ নভেম্বরের মধ্যে দাবি-আপত্তি জানানো যাবে। দাবি-আপত্তি শুধু এ নতুনদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। অন্যদেরটা আগে হয়েছে। চূড়ান্ত তালিকা ১৮ নভেম্বর প্রকাশ করা হবে।
এর আগে গত ৩১ আগস্ট দ্বিতীয় ধাপের ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছিল ইসি। সেদিন ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দেশে মোট ভোটার ছিল ১২ কোটি ৬৩ লাখ ৭ হাজার ৫৯৪ জন। সেখানে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৪১ লাখ ৪৫৫, নারী ভোটার ৬ কোটি ২২ লাখ ৫ হাজার ৮১৯ ও হিজড়া ভোটার ১ হাজার ২৩০ জন ছিলেন।

আগামী বছর তাবলিগ জামাতের মহাসম্মেলন ‘বিশ্ব ইজতেমা’ জাতীয় নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ের ধর্ম মন্ত্রণালয়ে তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের সঙ্গে বৈঠক শেষে এই তথ্য জানান ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বক্তারা বলেন, বিদেশি এয়ারলাইনসের জিএসএ এজেন্টগুলোর মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের জীবিকা জড়িত। এই আইন বাতিল করা হলে বিপুলসংখ্যক মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়বে এবং সরকার বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ওপর কার্যকর নিয়ন্ত্রণ ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হবে।
২৬ মিনিট আগে
গণভোটের সময় নিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘গণভোট ইলেকশনের দিন হতে পারে, আগেও হতে পারে। আমরা চেয়েছিলাম, গণভোট যাতে সুষ্ঠু হয় এবং গণভোটে যাতে মানুষের অংশগ্রহণ ভয়ভীতিহীনভাবে নিশ্চিত করানো যায়। কারণ, গণভোট আপনি আগে দিলে যে উপকারিতা, ইলেকশনের দিন দিলে একই উপকারিতা।’
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের যোগাযোগব্যবস্থা খুবই হযবরল অবস্থায় রয়েছে। এটাকে দ্রুত শৃঙ্খলার মধ্যে আনা না গেলে পুরো ব্যবস্থাটা অর্থনীতির জন্য গলার ফাঁসে পরিণত হবে। আমাদের এই কাজটা করতে হবে পরিবেশের কোনো ক্ষতি না করে। নদীর ওপর কোনো আঘাত করা যাবে না। পানিকে শান্ত রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে, পানি আমাদের
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রকৃতি, পরিবেশ ও নদীকে নেতিবাচক প্রভাব থেকে মুক্ত রেখে সড়ক, রেল, বিমান ও নৌপথের সম্মিলিত উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ‘সেন্ট্রাল ইন্টিগ্রেটেড মাল্টিমোডাল ট্রান্সপোর্ট সেক্টর মাস্টার প্ল্যান অব বাংলাদেশ’-সংক্রান্ত প্রান্তিক মূল্যায়ন ও কৌশলগত পরিকল্পনাবিষয়ক আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকে তিনি এই আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের যোগাযোগব্যবস্থা খুবই হযবরল অবস্থায় রয়েছে। এটাকে দ্রুত শৃঙ্খলার মধ্যে আনা না গেলে পুরো ব্যবস্থাটা অর্থনীতির জন্য গলার ফাঁসে পরিণত হবে। আমাদের এই কাজটা করতে হবে পরিবেশের কোনো ক্ষতি না করে। নদীর ওপর কোনো আঘাত করা যাবে না। পানিকে শান্ত রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে, পানি আমাদের জন্য বিরাট সম্পদ।’
বৈঠকে সড়ক ও জনপথ বিভাগ একটি প্রাথমিক কৌশলগত পরিকল্পনা উপস্থাপন করে, যা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা পারস্পরিক সমন্বয়ের ভিত্তিতে তৈরি করেন।
পরিকল্পনায় দেখানো হয়, পুরো দেশের সব ধরনের যোগাযোগব্যবস্থা সমন্বয় এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অল্পবিস্তর সংস্কার ও সংযোজনের মাধ্যমে কীভাবে পুরো যোগাযোগব্যবস্থাকে শৃঙ্খলার মধ্যে নিয়ে আসা যায়।
এতে বলা হয়, দেশে বর্তমানে থাকা রেলপথ, নৌপথ এবং সড়কপথের যথাযথ ব্যবহার ও কিছু ক্ষেত্রে কিছুটা বাড়ানো গেলে এ ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি করা সম্ভব।
যোগাযোগ খাতের সবগুলো ব্যবস্থাকে সমন্বয়ের মাধ্যমে পরিকল্পনা প্রণয়ন করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই পরিকল্পনার ফলে প্রাথমিকভাবে একটি শক্তিশালী ধারণা পাওয়া গেল। এখন এটিকে বাস্তবায়নের জন্য কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
তিনি বলেন, ‘পুরো পরিকল্পনাটা করতে হবে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি মাথায় রেখে। অভ্যন্তরীণ পরিকল্পনার পাশাপাশি আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক যোগাযোগব্যবস্থার ওপরও গুরুত্ব দিতে হবে। আমরা যখন যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে নদীর কথা চিন্তা করব, তখন অবশ্যই আমাদের মাথায় রাখতে হবে নদীগুলো আমাদের প্রাণ।’
প্রাথমিক পরিকল্পনার বিষয়ে আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. শেখ মইনউদ্দিন বলেন, যোগাযোগের ক্ষেত্রে একটি সামষ্টিক মডেল দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এমনভাবে কাজ করা হচ্ছে, যার মাধ্যমে যেন অর্থনৈতিক লাইফলাইনটা গড়ে ওঠে।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, যেসব ক্ষেত্রে ছোট ছোট কিছু সড়ক নির্মাণ করে দিলেই পুরো অঞ্চলটাকে জাতীয় কানেকটিভিটির মধ্যে নিয়ে আসা সম্ভব, সেসব ক্ষেত্রে দ্রুত পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে।
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, স্থানীয় সরকার বিভাগের কাজগুলোকে আরও পরিকল্পিতভাবে করার লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগে একটি প্ল্যানার্স উইং গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে মন্ত্রণালয়।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রামে আরও তিনটি নতুন বন্দর চালু হবে। এটাকে বিবেচনায় রেখে অবশ্যই এসব বন্দর থেকে সড়ক যোগাযোগ যেন সহজ ও কার্যকর হয়, সে বিষয়ে দ্রুততার সঙ্গে উদ্যোগ নিতে হবে।

প্রকৃতি, পরিবেশ ও নদীকে নেতিবাচক প্রভাব থেকে মুক্ত রেখে সড়ক, রেল, বিমান ও নৌপথের সম্মিলিত উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ‘সেন্ট্রাল ইন্টিগ্রেটেড মাল্টিমোডাল ট্রান্সপোর্ট সেক্টর মাস্টার প্ল্যান অব বাংলাদেশ’-সংক্রান্ত প্রান্তিক মূল্যায়ন ও কৌশলগত পরিকল্পনাবিষয়ক আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকে তিনি এই আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের যোগাযোগব্যবস্থা খুবই হযবরল অবস্থায় রয়েছে। এটাকে দ্রুত শৃঙ্খলার মধ্যে আনা না গেলে পুরো ব্যবস্থাটা অর্থনীতির জন্য গলার ফাঁসে পরিণত হবে। আমাদের এই কাজটা করতে হবে পরিবেশের কোনো ক্ষতি না করে। নদীর ওপর কোনো আঘাত করা যাবে না। পানিকে শান্ত রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে, পানি আমাদের জন্য বিরাট সম্পদ।’
বৈঠকে সড়ক ও জনপথ বিভাগ একটি প্রাথমিক কৌশলগত পরিকল্পনা উপস্থাপন করে, যা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা পারস্পরিক সমন্বয়ের ভিত্তিতে তৈরি করেন।
পরিকল্পনায় দেখানো হয়, পুরো দেশের সব ধরনের যোগাযোগব্যবস্থা সমন্বয় এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অল্পবিস্তর সংস্কার ও সংযোজনের মাধ্যমে কীভাবে পুরো যোগাযোগব্যবস্থাকে শৃঙ্খলার মধ্যে নিয়ে আসা যায়।
এতে বলা হয়, দেশে বর্তমানে থাকা রেলপথ, নৌপথ এবং সড়কপথের যথাযথ ব্যবহার ও কিছু ক্ষেত্রে কিছুটা বাড়ানো গেলে এ ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি করা সম্ভব।
যোগাযোগ খাতের সবগুলো ব্যবস্থাকে সমন্বয়ের মাধ্যমে পরিকল্পনা প্রণয়ন করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই পরিকল্পনার ফলে প্রাথমিকভাবে একটি শক্তিশালী ধারণা পাওয়া গেল। এখন এটিকে বাস্তবায়নের জন্য কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
তিনি বলেন, ‘পুরো পরিকল্পনাটা করতে হবে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি মাথায় রেখে। অভ্যন্তরীণ পরিকল্পনার পাশাপাশি আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক যোগাযোগব্যবস্থার ওপরও গুরুত্ব দিতে হবে। আমরা যখন যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে নদীর কথা চিন্তা করব, তখন অবশ্যই আমাদের মাথায় রাখতে হবে নদীগুলো আমাদের প্রাণ।’
প্রাথমিক পরিকল্পনার বিষয়ে আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. শেখ মইনউদ্দিন বলেন, যোগাযোগের ক্ষেত্রে একটি সামষ্টিক মডেল দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এমনভাবে কাজ করা হচ্ছে, যার মাধ্যমে যেন অর্থনৈতিক লাইফলাইনটা গড়ে ওঠে।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, যেসব ক্ষেত্রে ছোট ছোট কিছু সড়ক নির্মাণ করে দিলেই পুরো অঞ্চলটাকে জাতীয় কানেকটিভিটির মধ্যে নিয়ে আসা সম্ভব, সেসব ক্ষেত্রে দ্রুত পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে।
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, স্থানীয় সরকার বিভাগের কাজগুলোকে আরও পরিকল্পিতভাবে করার লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগে একটি প্ল্যানার্স উইং গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে মন্ত্রণালয়।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রামে আরও তিনটি নতুন বন্দর চালু হবে। এটাকে বিবেচনায় রেখে অবশ্যই এসব বন্দর থেকে সড়ক যোগাযোগ যেন সহজ ও কার্যকর হয়, সে বিষয়ে দ্রুততার সঙ্গে উদ্যোগ নিতে হবে।

আগামী বছর তাবলিগ জামাতের মহাসম্মেলন ‘বিশ্ব ইজতেমা’ জাতীয় নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ের ধর্ম মন্ত্রণালয়ে তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের সঙ্গে বৈঠক শেষে এই তথ্য জানান ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বক্তারা বলেন, বিদেশি এয়ারলাইনসের জিএসএ এজেন্টগুলোর মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের জীবিকা জড়িত। এই আইন বাতিল করা হলে বিপুলসংখ্যক মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়বে এবং সরকার বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ওপর কার্যকর নিয়ন্ত্রণ ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হবে।
২৬ মিনিট আগে
গণভোটের সময় নিয়ে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘গণভোট ইলেকশনের দিন হতে পারে, আগেও হতে পারে। আমরা চেয়েছিলাম, গণভোট যাতে সুষ্ঠু হয় এবং গণভোটে যাতে মানুষের অংশগ্রহণ ভয়ভীতিহীনভাবে নিশ্চিত করানো যায়। কারণ, গণভোট আপনি আগে দিলে যে উপকারিতা, ইলেকশনের দিন দিলে একই উপকারিতা।’
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, দেশে এখন ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন; যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬০ হাজার ৩৮২, নারী ভোটার ৬ কোটি ২৮ লাখ ৫০ হাজার ৭২ জন ও হিজড়া ভোটার ১ হাজার ২৩০ জন।
১ ঘণ্টা আগে