অনলাইন ডেস্ক
গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে বেশ গুরুত্ব পাচ্ছে ইস্যুটি। যার সাম্প্রতিক উদাহরণ নিউ ইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনের প্রাইমারিতে জোহরান মামদানির নির্বাচিত হওয়া। যদিও এখনো চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয়নি, তবে প্রায় সব ভোট গণনা শেষে প্রতিদ্বন্দ্বী কুমোর তুলনায় ৭ শতাংশ এগিয়ে আছেন ফিলিস্তিনপন্থি মামদানি। এরই মধ্যে পরাজয় স্বীকার করে নিয়েছেন কুমো। ফলে, মামদানি এখন যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম শহরের পরবর্তী মেয়র হওয়ার পথে। নিউ ইয়র্ক ডেমোক্র্যাটদের শক্ত ঘাঁটি হওয়ায় আগামী নভেম্বরে জাতীয় নির্বাচনেও যে তাঁরই জয় হবে তা অনেকটা নিশ্চিত। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য।
তবে, গত ফেব্রুয়ারিতেও মামদানির পক্ষে জনসমর্থন ছিল মাত্র এক শতাংশ। তাই, তাঁর এই জয়কে অবিশ্বাস্যই বলছেন অনেকে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, মামদানির ফিলিস্তিনপন্থী মতাদর্শই তাঁকে জয় এনে দিয়েছে। শুরু থেকেই গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানিয়ে আসছেন মামদানি। মামদানির সমর্থকেরা বলছেন, তাঁর এই বিজয় মার্কিন রাজনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়, যেখানে স্পষ্ট হল যে বামপন্থী নীতিমালা এবং ফিলিস্তিনপন্থি আদর্শ রাজনৈতিক সফলতার প্রভাবক হতে পারে।
নিউ ইয়র্ক সিটি ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক হেবা গোয়ায়েদ বলেন, মূলত মামদানির ইসরায়েলবিরোধী অবস্থানের কারণেই অনেক তরুণ তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হয়েছে এবং তাঁর প্রচারণায় সক্রিয়ভাবে যুক্ত হয়েছে। আল জাজিরাকে হেবা বলেন, ‘তিনি ফিলিস্তিন নিয়ে নিজের অবস্থান থেকে পিছিয়ে আসেননি—এটিই বড় বিষয়। যেখানে এ ধরনের একটি কথা প্রচলিত আছে যে—ফিলিস্তিনের পক্ষে অবস্থান নেওয়া মানেই রাজনৈতিকভাবে অযোগ্য হয়ে ওঠা, সেখানে ওই অবস্থানকে ভিত্তি করেই একটি আন্দোলন করে তোলা প্রকৃতপক্ষেই একটি বড় ব্যাপার।’
তিনি আরও বলেন, মামদানি যদি তাঁর সমালোচকদের তুষ্ট করতে নিজের অবস্থান বদলে ফেলতেন, তাহলে যে উদ্দীপনা ও সমর্থন তাঁকে জয়ের কাছাকাছি নিয়ে গেছে, তা হারিয়ে যেত। মামদানির ফিলিস্তিন-সমর্থন তাঁর রাজনৈতিক ক্যারিয়ারকে পিছিয়ে দেয়নি বরং তাঁর প্রচারণাকে আরও শক্তিশালী করেছে বলেই মনে করছেন হেবা।
২০২৩ সালে হোয়াইট হাউসের সামনে গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবি অনুষ্ঠিত অনশন ধর্মঘটে নেতৃত্ব দিয়েছেন মামদানি। যদিও নির্বাচনী প্রচারে ফিলিস্তিন-ইসরায়েলের চেয়ে স্থানীয় ইস্যুগুলোকেই প্রাধান্য দিয়েছেন তিনি। কিন্তু তার প্রতিদ্বন্দ্বী কুমো নিজের নির্বাচনী প্রচারণায় বারবার মামদানির ইসরায়েলবিরোধী অবস্থানকে টেনে এনেছেন। চলতি মাসের শুরুতে কুমো বলেন, ইসরায়েলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের সমালোচনা করা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে ইহুদি-বিদ্বেষী হামলাকে উসকে দেওয়া। সম্প্রতি কলোরাডোতে একটি ইসরায়েলপন্থি র্যালিতে অগ্নি সন্ত্রাসে ১৫ জন আহত হওয়ার ঘটনার পর সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘ঘৃণা ঘৃণাই ছড়ায়। গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধী ও হত্যাকারী—এই ধরনের ইসরায়েলবিরোধী বক্তব্য বন্ধ করতে হবে। এটি রাজনৈতিক পরিসরে ক্যানসারের মতো ছড়িয়ে পড়ছে।’
মামদানির নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিয়েছেন নিউ ইয়র্ক সিটির কম্পট্রোলার ব্র্যাড ল্যান্ডার। ব্র্যাড ল্যান্ডার একজন ইহুদি। ব্র্যাডের মামদানির পক্ষে প্রচারে অংশ নেওয়া নিয়েও মন্তব্য করেন কুমো। তিনি বলেন, ‘ব্র্যাড ল্যান্ডার কীভাবে মামদানিকে সমর্থন করেন? কীভাবে তাঁর ইসরায়েল-সংক্রান্ত অবস্থানকে সমর্থন করেন? তাঁর বক্তব্যকে সমর্থন করেন?’
অ্যাডভোকেসি গোষ্ঠী জিউইশ ভয়েস ফর পিস অ্যাকশনের রাজনৈতিক পরিচালক বেথ মিলার বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্য সংঘাত নিয়ে মামদানির অবস্থানকে কেন্দ্র করে প্রচারণা চালিয়ে অ্যান্ড্রু কুমো বড় ধরনের রাজনৈতিক ভুল করেছেন। কারণ ডেমোক্রেটিক পার্টির ভেতরে ইসরায়েলকে বিনা শর্তে সমর্থনের প্রবণতা ক্রমেই কমছে—বিশেষ করে গাজায় চলমান নৃশংসতার প্রেক্ষাপটে।
পিউ রিসার্চ সেন্টারের এপ্রিল মাসে প্রকাশিত এক জরিপে দেখা গেছে, ডেমোক্রেট দলের ৬৯ শতাংশ উত্তরদাতা ইসরায়েলের প্রতি অনুকূল মনোভাব পোষণ করেন না। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরাকে মিলার বলেন, ‘কুমো সেই পুরোনো, অস্তমিত রাজনীতির ধ্যানধারণার অংশ। যদিও মামদানির প্রচারাভিযান ছিল নিউ ইয়র্ক শহরকে সাধারণ মানুষের জন্য আরও বসবাসযোগ্য করে তোলার প্রতিশ্রুতি-নির্ভর, তারপরও তার ইসরায়েলবিরোধী অবস্থানকে আক্রমণ করেছেন কুমো।’
মিলার আরও বলেন, ‘কুমো ভেবেছিলেন, ফিলিস্তিনি অধিকারের পক্ষে মামদানির অবস্থান তাঁর রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের জন্য ক্ষতিকর হবে। কিন্তু স্পষ্টতই তিনি ভুল ভেবেছিলেন। বরং আমি যা দেখেছি—তা হলো এই যে, তাঁর ফিলিস্তিনপন্থী অবস্থানই ছিল তাঁর প্রচারণার একটি সম্পদ। এটি তরুণ ভোটারদের সক্রিয় করেছে, বহু প্রগতিশীল ইহুদি ভোটার, মুসলিম ভোটার এবং আরও অনেকের সমর্থন জুটিয়েছে।’
গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে বেশ গুরুত্ব পাচ্ছে ইস্যুটি। যার সাম্প্রতিক উদাহরণ নিউ ইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনের প্রাইমারিতে জোহরান মামদানির নির্বাচিত হওয়া। যদিও এখনো চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয়নি, তবে প্রায় সব ভোট গণনা শেষে প্রতিদ্বন্দ্বী কুমোর তুলনায় ৭ শতাংশ এগিয়ে আছেন ফিলিস্তিনপন্থি মামদানি। এরই মধ্যে পরাজয় স্বীকার করে নিয়েছেন কুমো। ফলে, মামদানি এখন যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম শহরের পরবর্তী মেয়র হওয়ার পথে। নিউ ইয়র্ক ডেমোক্র্যাটদের শক্ত ঘাঁটি হওয়ায় আগামী নভেম্বরে জাতীয় নির্বাচনেও যে তাঁরই জয় হবে তা অনেকটা নিশ্চিত। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য।
তবে, গত ফেব্রুয়ারিতেও মামদানির পক্ষে জনসমর্থন ছিল মাত্র এক শতাংশ। তাই, তাঁর এই জয়কে অবিশ্বাস্যই বলছেন অনেকে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, মামদানির ফিলিস্তিনপন্থী মতাদর্শই তাঁকে জয় এনে দিয়েছে। শুরু থেকেই গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানিয়ে আসছেন মামদানি। মামদানির সমর্থকেরা বলছেন, তাঁর এই বিজয় মার্কিন রাজনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়, যেখানে স্পষ্ট হল যে বামপন্থী নীতিমালা এবং ফিলিস্তিনপন্থি আদর্শ রাজনৈতিক সফলতার প্রভাবক হতে পারে।
নিউ ইয়র্ক সিটি ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক হেবা গোয়ায়েদ বলেন, মূলত মামদানির ইসরায়েলবিরোধী অবস্থানের কারণেই অনেক তরুণ তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হয়েছে এবং তাঁর প্রচারণায় সক্রিয়ভাবে যুক্ত হয়েছে। আল জাজিরাকে হেবা বলেন, ‘তিনি ফিলিস্তিন নিয়ে নিজের অবস্থান থেকে পিছিয়ে আসেননি—এটিই বড় বিষয়। যেখানে এ ধরনের একটি কথা প্রচলিত আছে যে—ফিলিস্তিনের পক্ষে অবস্থান নেওয়া মানেই রাজনৈতিকভাবে অযোগ্য হয়ে ওঠা, সেখানে ওই অবস্থানকে ভিত্তি করেই একটি আন্দোলন করে তোলা প্রকৃতপক্ষেই একটি বড় ব্যাপার।’
তিনি আরও বলেন, মামদানি যদি তাঁর সমালোচকদের তুষ্ট করতে নিজের অবস্থান বদলে ফেলতেন, তাহলে যে উদ্দীপনা ও সমর্থন তাঁকে জয়ের কাছাকাছি নিয়ে গেছে, তা হারিয়ে যেত। মামদানির ফিলিস্তিন-সমর্থন তাঁর রাজনৈতিক ক্যারিয়ারকে পিছিয়ে দেয়নি বরং তাঁর প্রচারণাকে আরও শক্তিশালী করেছে বলেই মনে করছেন হেবা।
২০২৩ সালে হোয়াইট হাউসের সামনে গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবি অনুষ্ঠিত অনশন ধর্মঘটে নেতৃত্ব দিয়েছেন মামদানি। যদিও নির্বাচনী প্রচারে ফিলিস্তিন-ইসরায়েলের চেয়ে স্থানীয় ইস্যুগুলোকেই প্রাধান্য দিয়েছেন তিনি। কিন্তু তার প্রতিদ্বন্দ্বী কুমো নিজের নির্বাচনী প্রচারণায় বারবার মামদানির ইসরায়েলবিরোধী অবস্থানকে টেনে এনেছেন। চলতি মাসের শুরুতে কুমো বলেন, ইসরায়েলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের সমালোচনা করা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে ইহুদি-বিদ্বেষী হামলাকে উসকে দেওয়া। সম্প্রতি কলোরাডোতে একটি ইসরায়েলপন্থি র্যালিতে অগ্নি সন্ত্রাসে ১৫ জন আহত হওয়ার ঘটনার পর সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘ঘৃণা ঘৃণাই ছড়ায়। গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধী ও হত্যাকারী—এই ধরনের ইসরায়েলবিরোধী বক্তব্য বন্ধ করতে হবে। এটি রাজনৈতিক পরিসরে ক্যানসারের মতো ছড়িয়ে পড়ছে।’
মামদানির নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিয়েছেন নিউ ইয়র্ক সিটির কম্পট্রোলার ব্র্যাড ল্যান্ডার। ব্র্যাড ল্যান্ডার একজন ইহুদি। ব্র্যাডের মামদানির পক্ষে প্রচারে অংশ নেওয়া নিয়েও মন্তব্য করেন কুমো। তিনি বলেন, ‘ব্র্যাড ল্যান্ডার কীভাবে মামদানিকে সমর্থন করেন? কীভাবে তাঁর ইসরায়েল-সংক্রান্ত অবস্থানকে সমর্থন করেন? তাঁর বক্তব্যকে সমর্থন করেন?’
অ্যাডভোকেসি গোষ্ঠী জিউইশ ভয়েস ফর পিস অ্যাকশনের রাজনৈতিক পরিচালক বেথ মিলার বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্য সংঘাত নিয়ে মামদানির অবস্থানকে কেন্দ্র করে প্রচারণা চালিয়ে অ্যান্ড্রু কুমো বড় ধরনের রাজনৈতিক ভুল করেছেন। কারণ ডেমোক্রেটিক পার্টির ভেতরে ইসরায়েলকে বিনা শর্তে সমর্থনের প্রবণতা ক্রমেই কমছে—বিশেষ করে গাজায় চলমান নৃশংসতার প্রেক্ষাপটে।
পিউ রিসার্চ সেন্টারের এপ্রিল মাসে প্রকাশিত এক জরিপে দেখা গেছে, ডেমোক্রেট দলের ৬৯ শতাংশ উত্তরদাতা ইসরায়েলের প্রতি অনুকূল মনোভাব পোষণ করেন না। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরাকে মিলার বলেন, ‘কুমো সেই পুরোনো, অস্তমিত রাজনীতির ধ্যানধারণার অংশ। যদিও মামদানির প্রচারাভিযান ছিল নিউ ইয়র্ক শহরকে সাধারণ মানুষের জন্য আরও বসবাসযোগ্য করে তোলার প্রতিশ্রুতি-নির্ভর, তারপরও তার ইসরায়েলবিরোধী অবস্থানকে আক্রমণ করেছেন কুমো।’
মিলার আরও বলেন, ‘কুমো ভেবেছিলেন, ফিলিস্তিনি অধিকারের পক্ষে মামদানির অবস্থান তাঁর রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের জন্য ক্ষতিকর হবে। কিন্তু স্পষ্টতই তিনি ভুল ভেবেছিলেন। বরং আমি যা দেখেছি—তা হলো এই যে, তাঁর ফিলিস্তিনপন্থী অবস্থানই ছিল তাঁর প্রচারণার একটি সম্পদ। এটি তরুণ ভোটারদের সক্রিয় করেছে, বহু প্রগতিশীল ইহুদি ভোটার, মুসলিম ভোটার এবং আরও অনেকের সমর্থন জুটিয়েছে।’
ডব্লিউএফপি জানিয়েছে, গাজায় প্রবেশের পর তাদের ২৫টি ত্রাণের গাড়ি ঘিরে ফেলে ‘ক্ষুধার্ত গাজাবাসী’। এরপরেই সেখানে গুলি ছোড়া হয়। ডব্লিউএফপির বিবৃতিতে বলা হয়, সহায়তা চাওয়া বেসামরিকদের ওপর হামলা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য।
৪৩ মিনিট আগেনেতানিয়াহুর কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ৭৫ বছর বয়সী প্রধানমন্ত্রী গত রাতে অসুস্থ বোধ করেন। পরীক্ষায় দেখা গেছে, তিনি অন্ত্রের প্রদাহ এবং পানিশূন্যতায় ভুগছেন। এর জন্য তাঁকে শিরায় ফ্লুইড দেওয়া হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেপানির গাড়ি আসার শব্দ শুনলেই প্রতিদিন ৪২ বছর বয়সী রাহিলা বালতি আর কনটেইনার নিয়ে ছুটে যান রাস্তায়। কারণ দেরি করলে কিছুই জুটবে না। তিনি বলেন, ‘পানি পাওয়ার কোনো জায়গা নেই। এটা এখন আমাদের জীবন-মরণের প্রশ্ন।’
১ ঘণ্টা আগেভারতের শীর্ষস্থানীয় ক্রিপটোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ কয়েন-ডিসিএক্স একটি বড়সড় সাইবার হামলার শিকার হয়েছে। এর ফলে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ৪৪ মিলিয়ন ডলার ক্ষতির মুখে পড়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৫৩৩ কোটি টাকার বেশি।
২ ঘণ্টা আগে