মুসাররাত আবির
চীনা ইলেকট্রনিকস ও সফটওয়্যার কোম্পানি শাওমি ইনকরপোরেশন। শাওমির প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও লেই জুন, ২০১১ সালের আগস্ট মাসে চীনে তাঁর প্রথম স্মার্টফোন বাজারজাত করেন। তারপর থেকে শাওমিকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বিভিন্ন সময়ে তরুণ উদ্যোক্তাদের উদ্দেশে লেই জুন কথা বলেছেন। তারই কিছু অংশ তুলা ধরা হলো–
প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
সম্পূর্ণ নতুন কোম্পানি হিসেবে স্মার্টফোনের বাজারে শাওমিকে বেশ বিপাকেই পড়তে হয়েছিল। ২০১১ সালে শাওমি প্রথমবারের মতো তাদের ফোন বাজারজাত করে। কিন্তু সেই সময় ছিল অ্যাপলের জয়জয়কার। তারপরও সম্পূর্ণ নতুন প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রথম ৩৪ ঘণ্টায় ৩ লাখ ফোনের অর্ডার পাওয়া বেশ বড় ব্যাপার। লেইয়ের মতে, ‘প্রতিটি মুহূর্ত কাজে লাগানোই বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ বলা যায় না কখন কোন সময়ে কী আপনার হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে।’
সব সময় কাজে লেগে থাকা
আপনি যখন সাফল্যের পথে থাকেন, তখন নিজের ও প্রতিযোগীদের মধ্যে তুলনা করা সহজ হয়। শাওমি খুব দ্রুতই অ্যাপল ও স্যামসাংয়ের মতো বড় নামগুলোর কাতারে চলে এসেছে। লেই বলেন, ‘অন্যদের ধারণার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য সংগ্রাম করার পরিবর্তে, আমরা গ্রাহকদের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক প্রত্যাশাগুলো মেটানোর গুরুত্বের ওপর জোর দিই। ৫ বছর আগে আমরা শূন্য থেকে শুরু করেছিলাম। এখন সবাই আমাদের চ্যালেঞ্জ করে এবং আমরা অনুভব করি যে আমাদের ধরে রাখার মতো কিছু আছে এবং আমাদের প্রতিটি যুদ্ধে জিততে হবে। আমি মনে করি এই প্রতিযোগিতায় আমরা সহজেই হারিয়ে যেতে পারি। আমি চাই আমরা যেন স্মার্টফোন শিল্পে একজন শক্তিশালী খেলোয়াড় হতে পারি, বড় খেলোয়াড় নয়।’
অন্যকে অনুসরণ না করা
‘সময়ের সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে নিজের অস্তিত্বকে ভুলে যাবেন না। আমরা চাইলেই অন্যান্য স্মার্টফোনের মতো নিজেদের দামও বাড়াতে পারতাম। কিন্তু শাওমি শুরু থেকেই সহজলভ্য হওয়ার প্রতিপাদ্য নিয়ে গড়ে উঠেছে। আমরা তাল মেলাতে গিয়ে নিজেদের উদ্দেশ্য ভুলতে চাই না।’
ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করুন
‘আমরা হাতে টাকা পেলেই খরচ করে ফেলি। কিন্তু সেটা না করে আমাদের উচিত ভবিষ্যতের জন্য অর্থ সঞ্চয় করে রাখা। যাতে আমরা কোম্পানির প্রসারের জন্য সেই অর্থ বিপণন খাত এবং আরও ভালো স্মার্টফোন তৈরিতে ব্যবহার
করতে পারি।’
সব সময় গ্রাহকদের কথা শুনুন
‘স্টিভ জবস যদি চীনা বাজারে নিজের পণ্য নিয়ে আসতেন, তাহলে তিনি বেশি দিন টিকে থাকতে পারতেন না। কারণ আমরা গ্রাহকদের কথা মাথায় রেখেই পণ্য বের করি। আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা শাওমি চ্যাট সাইটে বসে গ্রাহকদের মন্তব্য পড়ি। কারণ আমার মনে হয়, একটা ব্যবসা টিকে থাকার পেছনে গ্রাহকেরা সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেন।’
তরুণদের উদ্দেশে লেইয়ের সবচেয়ে বড় উপদেশটি হলো, ‘আপনি সব সময় কেবল একজন মানুষের মতোই হতে পারবেন। আর সেটা আপনি নিজেই। আমাকে সব সময় চীনের স্টিভ জবস বলা হতো। কিন্তু আমি কেন দ্বিতীয় স্টিভ জবস হব? আমি লেই জুন, প্রথম এবং একমাত্র লেই জুন।’
সূত্র: ফোর্বস
চীনা ইলেকট্রনিকস ও সফটওয়্যার কোম্পানি শাওমি ইনকরপোরেশন। শাওমির প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও লেই জুন, ২০১১ সালের আগস্ট মাসে চীনে তাঁর প্রথম স্মার্টফোন বাজারজাত করেন। তারপর থেকে শাওমিকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বিভিন্ন সময়ে তরুণ উদ্যোক্তাদের উদ্দেশে লেই জুন কথা বলেছেন। তারই কিছু অংশ তুলা ধরা হলো–
প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
সম্পূর্ণ নতুন কোম্পানি হিসেবে স্মার্টফোনের বাজারে শাওমিকে বেশ বিপাকেই পড়তে হয়েছিল। ২০১১ সালে শাওমি প্রথমবারের মতো তাদের ফোন বাজারজাত করে। কিন্তু সেই সময় ছিল অ্যাপলের জয়জয়কার। তারপরও সম্পূর্ণ নতুন প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রথম ৩৪ ঘণ্টায় ৩ লাখ ফোনের অর্ডার পাওয়া বেশ বড় ব্যাপার। লেইয়ের মতে, ‘প্রতিটি মুহূর্ত কাজে লাগানোই বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ বলা যায় না কখন কোন সময়ে কী আপনার হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে।’
সব সময় কাজে লেগে থাকা
আপনি যখন সাফল্যের পথে থাকেন, তখন নিজের ও প্রতিযোগীদের মধ্যে তুলনা করা সহজ হয়। শাওমি খুব দ্রুতই অ্যাপল ও স্যামসাংয়ের মতো বড় নামগুলোর কাতারে চলে এসেছে। লেই বলেন, ‘অন্যদের ধারণার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য সংগ্রাম করার পরিবর্তে, আমরা গ্রাহকদের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক প্রত্যাশাগুলো মেটানোর গুরুত্বের ওপর জোর দিই। ৫ বছর আগে আমরা শূন্য থেকে শুরু করেছিলাম। এখন সবাই আমাদের চ্যালেঞ্জ করে এবং আমরা অনুভব করি যে আমাদের ধরে রাখার মতো কিছু আছে এবং আমাদের প্রতিটি যুদ্ধে জিততে হবে। আমি মনে করি এই প্রতিযোগিতায় আমরা সহজেই হারিয়ে যেতে পারি। আমি চাই আমরা যেন স্মার্টফোন শিল্পে একজন শক্তিশালী খেলোয়াড় হতে পারি, বড় খেলোয়াড় নয়।’
অন্যকে অনুসরণ না করা
‘সময়ের সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে নিজের অস্তিত্বকে ভুলে যাবেন না। আমরা চাইলেই অন্যান্য স্মার্টফোনের মতো নিজেদের দামও বাড়াতে পারতাম। কিন্তু শাওমি শুরু থেকেই সহজলভ্য হওয়ার প্রতিপাদ্য নিয়ে গড়ে উঠেছে। আমরা তাল মেলাতে গিয়ে নিজেদের উদ্দেশ্য ভুলতে চাই না।’
ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করুন
‘আমরা হাতে টাকা পেলেই খরচ করে ফেলি। কিন্তু সেটা না করে আমাদের উচিত ভবিষ্যতের জন্য অর্থ সঞ্চয় করে রাখা। যাতে আমরা কোম্পানির প্রসারের জন্য সেই অর্থ বিপণন খাত এবং আরও ভালো স্মার্টফোন তৈরিতে ব্যবহার
করতে পারি।’
সব সময় গ্রাহকদের কথা শুনুন
‘স্টিভ জবস যদি চীনা বাজারে নিজের পণ্য নিয়ে আসতেন, তাহলে তিনি বেশি দিন টিকে থাকতে পারতেন না। কারণ আমরা গ্রাহকদের কথা মাথায় রেখেই পণ্য বের করি। আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা শাওমি চ্যাট সাইটে বসে গ্রাহকদের মন্তব্য পড়ি। কারণ আমার মনে হয়, একটা ব্যবসা টিকে থাকার পেছনে গ্রাহকেরা সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেন।’
তরুণদের উদ্দেশে লেইয়ের সবচেয়ে বড় উপদেশটি হলো, ‘আপনি সব সময় কেবল একজন মানুষের মতোই হতে পারবেন। আর সেটা আপনি নিজেই। আমাকে সব সময় চীনের স্টিভ জবস বলা হতো। কিন্তু আমি কেন দ্বিতীয় স্টিভ জবস হব? আমি লেই জুন, প্রথম এবং একমাত্র লেই জুন।’
সূত্র: ফোর্বস
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫