চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আমের ব্যবসা ঘিরে সরগরম হয়ে উঠেছে পত্রিকা বেচাকেনা। আম সারা দেশে সুরক্ষিতভাবে পৌঁছে দিতে প্যাকেজিংয়ে ব্যবহার হয় পত্রিকা। একেকটি ক্যারেটে অন্তত ৫০০ গ্রাম পত্রিকার প্রয়োজন হয়। আর এ কারণে জমে উঠেছে পত্রিকা বেচাকেনা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে প্রতিদিন ৪০০-৫০০ ট্রাক আম পৌঁছে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। ফলে আম সুরক্ষিতভাবে পৌঁছাতে পত্রিকার কোনো বিকল্প নেই। অন্তত শতাধিক খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতা ঢাকার বিভিন্ন মার্কেট থেকে পত্রিকা সংগ্রহ করে বাজারে বিক্রি করছেন। এখানে ১ কেজি পত্রিকা বিক্রি হচ্ছে-৮০-৯০ টাকা দরে। ব্যবসায়ীদের হিসাব মতে যার বাজারমূল্য প্রায় শতকোটি টাকা। সোমবার কানসাট আম বাজার ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
কানসাট এলাকার পাইকারি পত্রিকার আড়তদার মিন্টু আলী জানান, আমের মৌসুম চলে প্রায় চার মাস। এই চার মাসে ৩০ ট্রাকের ওপরে পত্রিকা সংগ্রহ করেন ঢাকার চক বাজার থেকে। সংগ্রহ করা পত্রিকা কানসাট ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে খুচরা এবং পাইকারি সরবরাহ করে থাকেন। সব মিলিয়ে আম মৌসুমে তিনি ২ কোটি টাকার ওপরে পত্রিকা বিক্রি করে থাকেন।
একই বাজারের রাসেল হোসেন জানান, ঢাকার পত্রিকা মালিকদের কাছে টেন্ডারের মাধ্যমে পত্রিকাগুলো সংগ্রহ করা হয়। পরে কানসাটসহ জেলার অন্য আম বাজারে বিক্রি করা হয়। নিরাপদ আম পরিবহনে পত্রিকার বিকল্প নেই। ফলে আমের আড়তদারেরা পত্রিকা কেনেন। আবার ছোট খুচরা ব্যবসায়ীরাও তাঁদের কাছে পাইকারি পত্রিকা কিনে বিভিন্ন দোকানে বিক্রি করে থাকেন। সব মিলিয়ে তিনি দুই থেকে আড়াই কোটি টাকার পত্রিকার ব্যবসা করে থাকেন। এতে মুনাফাও ভালো থাকে।
কানসাট ঈদগাহ এলাকার খুচরা পত্রিকা ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম বলেন, ‘বড় বড় আড়ত থেকে ৮০-৮৫ টাকা কেজি দরে পত্রিকা কিনে ৯০ টাকায় বিক্রি করছি। এতে আমারও ভালো ব্যবসা হচ্ছে।’
‘নিরাপদ আম গন্তব্যে পৌঁছাতে ক্যারেটে পত্রিকা দেওয়া বাধ্যতামূলক। নয়তো আম পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে প্রতি কেজি পত্রিকা ৯০ টাকার ওপরে কিনতে হচ্ছে। পুরো মৌসুমে শুধু আমার আড়তে পত্রিকার বিল হয় ২৫ লাখ টাকার ওপরে।’ বলেন, মো. শান্ত নামে কানসাট বাজারের আমের আড়তদার।
ইউসুফ আলী নামে কানসাট বহালা বাড়ির একজন আম ব্যবসায়ী বলেন, আম ব্যবসাকে কেন্দ্র করে শতাধিক পত্রিকার আড়তদার ইচ্ছেমতো দাম নিচ্ছেন। তাঁদের মনিটরিং করার কেউ নাই। তাঁরা সারা বছর পত্রিকা মজুত করে আম মৌসুমে বিক্রি করেন।
কানসাট আম আড়তদার ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক উমর ফারুক টিপু বলেন, চার মাস আমের মৌসুমে অন্তত ৬০ হাজার ট্রাক আম সারা দেশে পাঠানো হয়। সবগুলোতেই পত্রিকা ব্যবহার করতে হয়। এতে আনুমানিক শতকোটি টাকার পত্রিকা বাণিজ্য হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আমের ব্যবসা ঘিরে সরগরম হয়ে উঠেছে পত্রিকা বেচাকেনা। আম সারা দেশে সুরক্ষিতভাবে পৌঁছে দিতে প্যাকেজিংয়ে ব্যবহার হয় পত্রিকা। একেকটি ক্যারেটে অন্তত ৫০০ গ্রাম পত্রিকার প্রয়োজন হয়। আর এ কারণে জমে উঠেছে পত্রিকা বেচাকেনা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে প্রতিদিন ৪০০-৫০০ ট্রাক আম পৌঁছে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। ফলে আম সুরক্ষিতভাবে পৌঁছাতে পত্রিকার কোনো বিকল্প নেই। অন্তত শতাধিক খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতা ঢাকার বিভিন্ন মার্কেট থেকে পত্রিকা সংগ্রহ করে বাজারে বিক্রি করছেন। এখানে ১ কেজি পত্রিকা বিক্রি হচ্ছে-৮০-৯০ টাকা দরে। ব্যবসায়ীদের হিসাব মতে যার বাজারমূল্য প্রায় শতকোটি টাকা। সোমবার কানসাট আম বাজার ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
কানসাট এলাকার পাইকারি পত্রিকার আড়তদার মিন্টু আলী জানান, আমের মৌসুম চলে প্রায় চার মাস। এই চার মাসে ৩০ ট্রাকের ওপরে পত্রিকা সংগ্রহ করেন ঢাকার চক বাজার থেকে। সংগ্রহ করা পত্রিকা কানসাট ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে খুচরা এবং পাইকারি সরবরাহ করে থাকেন। সব মিলিয়ে আম মৌসুমে তিনি ২ কোটি টাকার ওপরে পত্রিকা বিক্রি করে থাকেন।
একই বাজারের রাসেল হোসেন জানান, ঢাকার পত্রিকা মালিকদের কাছে টেন্ডারের মাধ্যমে পত্রিকাগুলো সংগ্রহ করা হয়। পরে কানসাটসহ জেলার অন্য আম বাজারে বিক্রি করা হয়। নিরাপদ আম পরিবহনে পত্রিকার বিকল্প নেই। ফলে আমের আড়তদারেরা পত্রিকা কেনেন। আবার ছোট খুচরা ব্যবসায়ীরাও তাঁদের কাছে পাইকারি পত্রিকা কিনে বিভিন্ন দোকানে বিক্রি করে থাকেন। সব মিলিয়ে তিনি দুই থেকে আড়াই কোটি টাকার পত্রিকার ব্যবসা করে থাকেন। এতে মুনাফাও ভালো থাকে।
কানসাট ঈদগাহ এলাকার খুচরা পত্রিকা ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম বলেন, ‘বড় বড় আড়ত থেকে ৮০-৮৫ টাকা কেজি দরে পত্রিকা কিনে ৯০ টাকায় বিক্রি করছি। এতে আমারও ভালো ব্যবসা হচ্ছে।’
‘নিরাপদ আম গন্তব্যে পৌঁছাতে ক্যারেটে পত্রিকা দেওয়া বাধ্যতামূলক। নয়তো আম পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে প্রতি কেজি পত্রিকা ৯০ টাকার ওপরে কিনতে হচ্ছে। পুরো মৌসুমে শুধু আমার আড়তে পত্রিকার বিল হয় ২৫ লাখ টাকার ওপরে।’ বলেন, মো. শান্ত নামে কানসাট বাজারের আমের আড়তদার।
ইউসুফ আলী নামে কানসাট বহালা বাড়ির একজন আম ব্যবসায়ী বলেন, আম ব্যবসাকে কেন্দ্র করে শতাধিক পত্রিকার আড়তদার ইচ্ছেমতো দাম নিচ্ছেন। তাঁদের মনিটরিং করার কেউ নাই। তাঁরা সারা বছর পত্রিকা মজুত করে আম মৌসুমে বিক্রি করেন।
কানসাট আম আড়তদার ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক উমর ফারুক টিপু বলেন, চার মাস আমের মৌসুমে অন্তত ৬০ হাজার ট্রাক আম সারা দেশে পাঠানো হয়। সবগুলোতেই পত্রিকা ব্যবহার করতে হয়। এতে আনুমানিক শতকোটি টাকার পত্রিকা বাণিজ্য হয়।
তিস্তা সেচ প্রকল্পের দিনাজপুর সেচ খালের বাঁধ ভেঙে পানি ঢুকে নীলফামারীতে ৩০ একর জমির আমন ধান চারা নষ্ট হয়ে গেছে। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে জেলা সদরের কালীতলা ভাট্টাতলি নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটে। এতে করে ওই সেচ খালে জেলা সদরের চাঁদেরহাট স্লুইসগেট থেকে দিনাজপুরের খানসামা ও চিরিরবন্দর এলাকায় খরিপ-২ মৌসুমের
৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের ফটিকছড়ি লেলাং ইউনিয়নে নিখোঁজের ১১ দিন পর হাত-মুখ বাঁধা অটোরিকশাচালক সন্তোষ চন্দ্র নাথ (৩৮) নামের এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২০ জুলাই) লেলাং ইউনিয়নের লালপুলসংলগ্ন এলাকার লেলাং খাল থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত সন্তোষ নাথ লেলাং ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড সীমান্ত মহাজন বাড়ির
১০ মিনিট আগেরাঙামাটির কাপ্তাই কর্ণফুলী পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ২২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সঞ্চালন করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে আজ রোববার বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মাহমুদ হাসান জানান, আজ রাত ৮টা পর্যন্ত এই কেন্দ্রের পাঁচটি ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে ২২০ মেগাওয়াট।
১৪ মিনিট আগেপ্রতিবন্ধী ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলামের কাছে ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার রতনকান্দি ইউনিয়ন যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ রানাসহ বেশ কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে ১০ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী তিন দিনের মধ্যে জেলা বিএনপির..
৩৪ মিনিট আগে