উলিপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি

কুড়িগ্রামের উলিপুরে একটি মাদ্রাসায় নিয়োগ পরীক্ষা দিতে এসে দিনভর অপেক্ষা করে পরীক্ষার্থীদের ফিরে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরীক্ষার্থীরা উপস্থিত থাকলেও নিয়োগ বোর্ডের কর্তাদের অনুপস্থিত থাকার অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার উপজেলার তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকাবাসী ও পরীক্ষার্থীদের মধ্যো ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ওই মাদ্রাসার শূন্য পদে ইবতেদায়ি প্রধান একজন, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর একজন, গবেষণাগার ল্যাব সহকারী পদে একজন ও আয়া পদে একজন নিয়োগের জন্য গত ১৩ সেপ্টেম্বর পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর ৪টি পদের বিপরীতে ৫৮ জন নিয়োগপ্রত্যাশী বিভিন্ন পদে আবেদন করেন। সে মোতাবেক আবেদনকারীদের কর্তৃপক্ষ শনিবার সকাল ১০টায় ওই মাদ্রাসায় নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে মর্মে অ্যাডমিট কার্ড প্রদান করে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ফকরুল ইসলাম ৪টি পদে নিয়োগের জন্য বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। লেনদেনের বিষয়টি ছড়িয়ে পড়ায় পরীক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। বিষয়টি বুঝতে পেরে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ নিয়োগ পরীক্ষা বন্ধ করে দেন।
সরেজমিনে শনিবার সকালে তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসায় গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানের সব কক্ষ তালাবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে। আশপাশে কিছু লোক ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। এ সময় কথা হয় আয়া পদে পরীক্ষা দিতে আসা ছকিনা নামের এক পরীক্ষার্থীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে অফিসের পিয়ন আমার বাড়িতে অ্যাডমিট কার্ড পৌঁছে দেন। আজ পরীক্ষার জন্য মাদ্রাসায় ডাকা হয়েছিল। এসে দেখি প্রতিষ্ঠানের সব দরজা তালাবদ্ধ, সংশ্লিষ্ট কেউ নেই। অনেক পরীক্ষার্থী আবার কাউকে না পেয়ে অপেক্ষা করে চলে যাচ্ছেন। ‘নিয়োগ পরীক্ষা যদি না নেবে তাহলে আমাদের ডাকার কী দরকার ছিল’—যোগ করেন তিনি।
জানতে চাইলে নিয়োগ কমিটির সদস্যসচিব ও মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ফকরুল ইসলাম নিয়োগ-বাণিজ্যের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার নিরাপত্তার স্বার্থে মূলত নিয়োগ পরীক্ষা বন্ধ করা হয়েছে। বিষয়টি নোটিশের মাধ্যমে জানানো হয়েছে।’ কিন্তু মাদ্রাসার নোটিশ বোর্ডে পরীক্ষা স্থগিতের কোনো নোটিশ না থাকার কথা জানতে চাইলে তিনি সদুত্তর দেননি।
তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার সভাপতি মাওলানা মেনহাজুল ইসলাম বলেন, ‘অধ্যক্ষ সাহেব হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ জন্য নিয়োগ পরীক্ষা বন্ধ করে দেওয়া হয়।’ এ বিষয়ে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিদর্শক ও নিয়োগ বোর্ডের প্রতিনিধি সামিউল ইসলাম প্রামাণিক বলেন, ‘অধ্যক্ষ সাহেব আমাকে ফোন করে জানিয়েছেন তিনি অসুস্থ। এ কারণে পরীক্ষা গ্রহণ করা সম্ভব নয়, তাই আমি যাইনি।’

কুড়িগ্রামের উলিপুরে একটি মাদ্রাসায় নিয়োগ পরীক্ষা দিতে এসে দিনভর অপেক্ষা করে পরীক্ষার্থীদের ফিরে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরীক্ষার্থীরা উপস্থিত থাকলেও নিয়োগ বোর্ডের কর্তাদের অনুপস্থিত থাকার অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার উপজেলার তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকাবাসী ও পরীক্ষার্থীদের মধ্যো ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ওই মাদ্রাসার শূন্য পদে ইবতেদায়ি প্রধান একজন, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর একজন, গবেষণাগার ল্যাব সহকারী পদে একজন ও আয়া পদে একজন নিয়োগের জন্য গত ১৩ সেপ্টেম্বর পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর ৪টি পদের বিপরীতে ৫৮ জন নিয়োগপ্রত্যাশী বিভিন্ন পদে আবেদন করেন। সে মোতাবেক আবেদনকারীদের কর্তৃপক্ষ শনিবার সকাল ১০টায় ওই মাদ্রাসায় নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে মর্মে অ্যাডমিট কার্ড প্রদান করে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ফকরুল ইসলাম ৪টি পদে নিয়োগের জন্য বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। লেনদেনের বিষয়টি ছড়িয়ে পড়ায় পরীক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। বিষয়টি বুঝতে পেরে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ নিয়োগ পরীক্ষা বন্ধ করে দেন।
সরেজমিনে শনিবার সকালে তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসায় গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানের সব কক্ষ তালাবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে। আশপাশে কিছু লোক ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। এ সময় কথা হয় আয়া পদে পরীক্ষা দিতে আসা ছকিনা নামের এক পরীক্ষার্থীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে অফিসের পিয়ন আমার বাড়িতে অ্যাডমিট কার্ড পৌঁছে দেন। আজ পরীক্ষার জন্য মাদ্রাসায় ডাকা হয়েছিল। এসে দেখি প্রতিষ্ঠানের সব দরজা তালাবদ্ধ, সংশ্লিষ্ট কেউ নেই। অনেক পরীক্ষার্থী আবার কাউকে না পেয়ে অপেক্ষা করে চলে যাচ্ছেন। ‘নিয়োগ পরীক্ষা যদি না নেবে তাহলে আমাদের ডাকার কী দরকার ছিল’—যোগ করেন তিনি।
জানতে চাইলে নিয়োগ কমিটির সদস্যসচিব ও মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ফকরুল ইসলাম নিয়োগ-বাণিজ্যের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার নিরাপত্তার স্বার্থে মূলত নিয়োগ পরীক্ষা বন্ধ করা হয়েছে। বিষয়টি নোটিশের মাধ্যমে জানানো হয়েছে।’ কিন্তু মাদ্রাসার নোটিশ বোর্ডে পরীক্ষা স্থগিতের কোনো নোটিশ না থাকার কথা জানতে চাইলে তিনি সদুত্তর দেননি।
তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার সভাপতি মাওলানা মেনহাজুল ইসলাম বলেন, ‘অধ্যক্ষ সাহেব হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ জন্য নিয়োগ পরীক্ষা বন্ধ করে দেওয়া হয়।’ এ বিষয়ে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিদর্শক ও নিয়োগ বোর্ডের প্রতিনিধি সামিউল ইসলাম প্রামাণিক বলেন, ‘অধ্যক্ষ সাহেব আমাকে ফোন করে জানিয়েছেন তিনি অসুস্থ। এ কারণে পরীক্ষা গ্রহণ করা সম্ভব নয়, তাই আমি যাইনি।’
উলিপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি

কুড়িগ্রামের উলিপুরে একটি মাদ্রাসায় নিয়োগ পরীক্ষা দিতে এসে দিনভর অপেক্ষা করে পরীক্ষার্থীদের ফিরে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরীক্ষার্থীরা উপস্থিত থাকলেও নিয়োগ বোর্ডের কর্তাদের অনুপস্থিত থাকার অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার উপজেলার তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকাবাসী ও পরীক্ষার্থীদের মধ্যো ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ওই মাদ্রাসার শূন্য পদে ইবতেদায়ি প্রধান একজন, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর একজন, গবেষণাগার ল্যাব সহকারী পদে একজন ও আয়া পদে একজন নিয়োগের জন্য গত ১৩ সেপ্টেম্বর পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর ৪টি পদের বিপরীতে ৫৮ জন নিয়োগপ্রত্যাশী বিভিন্ন পদে আবেদন করেন। সে মোতাবেক আবেদনকারীদের কর্তৃপক্ষ শনিবার সকাল ১০টায় ওই মাদ্রাসায় নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে মর্মে অ্যাডমিট কার্ড প্রদান করে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ফকরুল ইসলাম ৪টি পদে নিয়োগের জন্য বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। লেনদেনের বিষয়টি ছড়িয়ে পড়ায় পরীক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। বিষয়টি বুঝতে পেরে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ নিয়োগ পরীক্ষা বন্ধ করে দেন।
সরেজমিনে শনিবার সকালে তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসায় গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানের সব কক্ষ তালাবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে। আশপাশে কিছু লোক ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। এ সময় কথা হয় আয়া পদে পরীক্ষা দিতে আসা ছকিনা নামের এক পরীক্ষার্থীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে অফিসের পিয়ন আমার বাড়িতে অ্যাডমিট কার্ড পৌঁছে দেন। আজ পরীক্ষার জন্য মাদ্রাসায় ডাকা হয়েছিল। এসে দেখি প্রতিষ্ঠানের সব দরজা তালাবদ্ধ, সংশ্লিষ্ট কেউ নেই। অনেক পরীক্ষার্থী আবার কাউকে না পেয়ে অপেক্ষা করে চলে যাচ্ছেন। ‘নিয়োগ পরীক্ষা যদি না নেবে তাহলে আমাদের ডাকার কী দরকার ছিল’—যোগ করেন তিনি।
জানতে চাইলে নিয়োগ কমিটির সদস্যসচিব ও মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ফকরুল ইসলাম নিয়োগ-বাণিজ্যের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার নিরাপত্তার স্বার্থে মূলত নিয়োগ পরীক্ষা বন্ধ করা হয়েছে। বিষয়টি নোটিশের মাধ্যমে জানানো হয়েছে।’ কিন্তু মাদ্রাসার নোটিশ বোর্ডে পরীক্ষা স্থগিতের কোনো নোটিশ না থাকার কথা জানতে চাইলে তিনি সদুত্তর দেননি।
তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার সভাপতি মাওলানা মেনহাজুল ইসলাম বলেন, ‘অধ্যক্ষ সাহেব হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ জন্য নিয়োগ পরীক্ষা বন্ধ করে দেওয়া হয়।’ এ বিষয়ে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিদর্শক ও নিয়োগ বোর্ডের প্রতিনিধি সামিউল ইসলাম প্রামাণিক বলেন, ‘অধ্যক্ষ সাহেব আমাকে ফোন করে জানিয়েছেন তিনি অসুস্থ। এ কারণে পরীক্ষা গ্রহণ করা সম্ভব নয়, তাই আমি যাইনি।’

কুড়িগ্রামের উলিপুরে একটি মাদ্রাসায় নিয়োগ পরীক্ষা দিতে এসে দিনভর অপেক্ষা করে পরীক্ষার্থীদের ফিরে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরীক্ষার্থীরা উপস্থিত থাকলেও নিয়োগ বোর্ডের কর্তাদের অনুপস্থিত থাকার অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার উপজেলার তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকাবাসী ও পরীক্ষার্থীদের মধ্যো ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ওই মাদ্রাসার শূন্য পদে ইবতেদায়ি প্রধান একজন, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর একজন, গবেষণাগার ল্যাব সহকারী পদে একজন ও আয়া পদে একজন নিয়োগের জন্য গত ১৩ সেপ্টেম্বর পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর ৪টি পদের বিপরীতে ৫৮ জন নিয়োগপ্রত্যাশী বিভিন্ন পদে আবেদন করেন। সে মোতাবেক আবেদনকারীদের কর্তৃপক্ষ শনিবার সকাল ১০টায় ওই মাদ্রাসায় নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে মর্মে অ্যাডমিট কার্ড প্রদান করে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ফকরুল ইসলাম ৪টি পদে নিয়োগের জন্য বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। লেনদেনের বিষয়টি ছড়িয়ে পড়ায় পরীক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। বিষয়টি বুঝতে পেরে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ নিয়োগ পরীক্ষা বন্ধ করে দেন।
সরেজমিনে শনিবার সকালে তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসায় গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানের সব কক্ষ তালাবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে। আশপাশে কিছু লোক ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। এ সময় কথা হয় আয়া পদে পরীক্ষা দিতে আসা ছকিনা নামের এক পরীক্ষার্থীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে অফিসের পিয়ন আমার বাড়িতে অ্যাডমিট কার্ড পৌঁছে দেন। আজ পরীক্ষার জন্য মাদ্রাসায় ডাকা হয়েছিল। এসে দেখি প্রতিষ্ঠানের সব দরজা তালাবদ্ধ, সংশ্লিষ্ট কেউ নেই। অনেক পরীক্ষার্থী আবার কাউকে না পেয়ে অপেক্ষা করে চলে যাচ্ছেন। ‘নিয়োগ পরীক্ষা যদি না নেবে তাহলে আমাদের ডাকার কী দরকার ছিল’—যোগ করেন তিনি।
জানতে চাইলে নিয়োগ কমিটির সদস্যসচিব ও মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ফকরুল ইসলাম নিয়োগ-বাণিজ্যের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার নিরাপত্তার স্বার্থে মূলত নিয়োগ পরীক্ষা বন্ধ করা হয়েছে। বিষয়টি নোটিশের মাধ্যমে জানানো হয়েছে।’ কিন্তু মাদ্রাসার নোটিশ বোর্ডে পরীক্ষা স্থগিতের কোনো নোটিশ না থাকার কথা জানতে চাইলে তিনি সদুত্তর দেননি।
তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার সভাপতি মাওলানা মেনহাজুল ইসলাম বলেন, ‘অধ্যক্ষ সাহেব হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ জন্য নিয়োগ পরীক্ষা বন্ধ করে দেওয়া হয়।’ এ বিষয়ে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিদর্শক ও নিয়োগ বোর্ডের প্রতিনিধি সামিউল ইসলাম প্রামাণিক বলেন, ‘অধ্যক্ষ সাহেব আমাকে ফোন করে জানিয়েছেন তিনি অসুস্থ। এ কারণে পরীক্ষা গ্রহণ করা সম্ভব নয়, তাই আমি যাইনি।’

জেলা নাগরিক কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব আলী নূর খান বাবুল বলেন, ‘পাশের দুটি জেলা যশোর ও খুলনা। সেখানে কী নেই? অথচ আমরা বিপুল পরিমাণ রাজস্ব সরকারকে দিলেও আমাদের এখানে কোনো উন্নয়ন নেই। একটি বিশ্ববিদ্যালয় ও রেললাইন নির্মাণের কথা শুধু শুনেই থাকি। বাস্তবে আমরা দেখে যেতে পারব বলে মনে হয় না।’
১৮ মিনিট আগে
হবিগঞ্জ সরকারি বৃন্দাবন কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান চরম অব্যবস্থাপনা ও বিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলাকালে মঞ্চে জুতা, বোতল নিক্ষেপসহ হট্টগোলের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
মিয়ানমার থেকে মাদকের বিনিময়ে অবৈধভাবে সারসহ বাংলাদেশি পণ্য পাচারকালে ৯ জনকে আটক করেছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড। এ সময় পাচারের কাজে ব্যবহৃত তিনটি বোট এবং প্রায় ১৪ লাখ ২৮ হাজার টাকা মূল্যের রাসায়নিক সার জব্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীর বাঘায় শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুনে দগ্ধ হয়ে মুন্নি খাতুন (২৮) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত মুন্নি খাতুন বাঘা পৌরসভার চক নারায়ণপুর গ্রামের সুরুজ আলীর স্ত্রী এবং একই পৌরসভার মিলিক...
১ ঘণ্টা আগেআবুল কাসেম, সাতক্ষীরা

দেশের অন্যান্য জেলা থেকে উন্নয়নে দীর্ঘদিন ধরে পিছিয়ে রয়েছে সাতক্ষীরা। প্রতিষ্ঠার ৪১ বছরেও এই জেলায় এককভাবে কোনো বড় উন্নয়ন প্রকল্প গৃহীত হয়নি। ভোমরা স্থলবন্দর, মধু, আম, চিংড়িসহ বিভিন্ন খাত থেকে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব সরকারি কোষাগারে জমা হলেও জেলার অবকাঠামো উন্নয়নে সরকারি উদ্যোগ হতাশাজনক বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বিশেষ করে ব্যাপক কাঁচা সড়ক ও যোগাযোগব্যবস্থার দুর্বলতার কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছে সাতক্ষীরাবাসী।
আয়তনে সাতক্ষীরা দেশের ২৫তম বৃহত্তম জেলা হলেও এর যোগাযোগব্যবস্থা অত্যন্ত দুর্বল।
এলজিইডি সাতক্ষীরা সূত্রে জানা যায়, জেলায় ৫ হাজার ৭৮৮টি সড়ক রয়েছে, যার দৈর্ঘ্য ১১ হাজার ২ কিলোমিটার। এর মধ্যে ৮ হাজার ৭৭২ কিলোমিটার সড়ক কাঁচা। অথচ এই জেলায় রয়েছে ভোমরা স্থলবন্দর, স্থলপথে সুন্দরবন, আম, মধু, চিংড়িসহ রাজস্ব আহরণের বিভিন্ন খাত। তবে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব সরকারি খাতে দিলেও প্রতিষ্ঠার ৪১ বছরেও উন্নয়নের ছোঁয়াবঞ্চিত এই জেলা। নেই বিশ্ববিদ্যালয় ও রেললাইন। অধিকাংশ সড়ক কাঁচা হওয়ায় ব্যাপক দুর্ভোগে রয়েছে জেলাবাসী।
এ প্রসঙ্গে জেলা নাগরিক কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব আলী নূর খান বাবুল বলেন, ‘পাশের দুটি জেলা যশোর ও খুলনা। সেখানে কী নেই? অথচ আমরা বিপুল পরিমাণ রাজস্ব সরকারকে দিলেও আমাদের এখানে কোনো উন্নয়ন নেই। একটি বিশ্ববিদ্যালয় ও রেললাইন নির্মাণের কথা শুধু শুনেই থাকি। বাস্তবে আমরা দেখে যেতে পারব বলে মনে হয় না।’
কৃষি অর্থনীতির ভিত্তি হলো গ্রামীণ জনপদ। রাস্তা কাঁচা হওয়ায় ব্যাপক দুর্ভোগে জনসাধারণ। এ ছাড়া পাকা রাস্তাগুলো সংস্কার না হওয়ায় বিপাকে তারা।
এ বিষয়ে আশাশুনির প্রতাপনগর গ্রামের বাসিন্দা মাসুম বিল্লাহ বলেন, ‘যেকোনো দুর্যোগ উপকূলীয় এলাকায় আঘাত করে আগে। তাতে রাস্তা বিধ্বস্ত হয়। কিন্তু খারাপ রাস্তাঘাট সংস্কার হয় না। আমি মনে করি, দেশের অন্যান্য এলাকা থেকে এখানে বৈষম্য তৈরি হয়েছে। কোনো বড় বাজেট নেই। উপকূলীয় এলাকার লোকজন বাঁচাতে এই অঞ্চলে রাস্তাঘাট নির্মাণ ও সংস্কার জরুরি।’

তালা উপজেলার নগরঘাটা গ্রামের কৃষ্ণ ঘোষ বলেন, ‘নগরঘাটা গ্রামের রাস্তাঘাট খুবই খারাপ। হাঁটুর ওপর জল ওঠে বর্ষাকালে। আমরা চলতে-ফিরতে পারি না। মা-বোনেরা চলতে-ফিরতে পারে না। আমাদের দাবি, এই রাস্তা সংস্কার করা হোক।’
একই এলাকার শিমুল সরদার বলেন, ‘রাস্তা এত খারাপ যে ধান-চাল আনা যায় না। গরু-ছাগল পর্যন্ত আনা যায় না। এই রাস্তার পাশে আমাদের ঘের রয়েছে। ঘেরে খাদ্য-খাবার দিতে গেলে মাথায় বহন করে নিতে হয়। এ ছাড়া ধান-চাল বহন করতেও খুব কষ্ট হয়।’
‘সাতক্ষীরা গ্রামীণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্প’ নামের একটি প্রকল্প পাস হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে একনেক বৈঠকে। উন্নয়ন প্রকল্পটি পাস হলে জেলাবাসীর দুর্ভোগ লাঘব হবে বলে মনে করেন এলজিইডির কর্মকর্তারা।
এ বিষয়ে এলজিইডি সাতক্ষীরার নির্বাহী প্রকৌশলী তারিকুল হাসান খান বলেন, ‘সাতক্ষীরা এলজিইডির অধীনে ১১ হাজার কিলোমিটার রাস্তা রয়েছে। এর মধ্যে ২ হাজার ২৩০ কিলোমিটার রাস্তা পাকা। সুতরাং আমাদের শতকরা ৮০ ভাগ রাস্তা এখনো কাঁচা। মানুষের দুর্ভোগ লাঘবের জন্য গ্রামীণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্প নামের একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রকল্পটি পাস হলে সাতক্ষীরার মানুষ উপকৃত হবে।’

দেশের অন্যান্য জেলা থেকে উন্নয়নে দীর্ঘদিন ধরে পিছিয়ে রয়েছে সাতক্ষীরা। প্রতিষ্ঠার ৪১ বছরেও এই জেলায় এককভাবে কোনো বড় উন্নয়ন প্রকল্প গৃহীত হয়নি। ভোমরা স্থলবন্দর, মধু, আম, চিংড়িসহ বিভিন্ন খাত থেকে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব সরকারি কোষাগারে জমা হলেও জেলার অবকাঠামো উন্নয়নে সরকারি উদ্যোগ হতাশাজনক বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বিশেষ করে ব্যাপক কাঁচা সড়ক ও যোগাযোগব্যবস্থার দুর্বলতার কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছে সাতক্ষীরাবাসী।
আয়তনে সাতক্ষীরা দেশের ২৫তম বৃহত্তম জেলা হলেও এর যোগাযোগব্যবস্থা অত্যন্ত দুর্বল।
এলজিইডি সাতক্ষীরা সূত্রে জানা যায়, জেলায় ৫ হাজার ৭৮৮টি সড়ক রয়েছে, যার দৈর্ঘ্য ১১ হাজার ২ কিলোমিটার। এর মধ্যে ৮ হাজার ৭৭২ কিলোমিটার সড়ক কাঁচা। অথচ এই জেলায় রয়েছে ভোমরা স্থলবন্দর, স্থলপথে সুন্দরবন, আম, মধু, চিংড়িসহ রাজস্ব আহরণের বিভিন্ন খাত। তবে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব সরকারি খাতে দিলেও প্রতিষ্ঠার ৪১ বছরেও উন্নয়নের ছোঁয়াবঞ্চিত এই জেলা। নেই বিশ্ববিদ্যালয় ও রেললাইন। অধিকাংশ সড়ক কাঁচা হওয়ায় ব্যাপক দুর্ভোগে রয়েছে জেলাবাসী।
এ প্রসঙ্গে জেলা নাগরিক কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব আলী নূর খান বাবুল বলেন, ‘পাশের দুটি জেলা যশোর ও খুলনা। সেখানে কী নেই? অথচ আমরা বিপুল পরিমাণ রাজস্ব সরকারকে দিলেও আমাদের এখানে কোনো উন্নয়ন নেই। একটি বিশ্ববিদ্যালয় ও রেললাইন নির্মাণের কথা শুধু শুনেই থাকি। বাস্তবে আমরা দেখে যেতে পারব বলে মনে হয় না।’
কৃষি অর্থনীতির ভিত্তি হলো গ্রামীণ জনপদ। রাস্তা কাঁচা হওয়ায় ব্যাপক দুর্ভোগে জনসাধারণ। এ ছাড়া পাকা রাস্তাগুলো সংস্কার না হওয়ায় বিপাকে তারা।
এ বিষয়ে আশাশুনির প্রতাপনগর গ্রামের বাসিন্দা মাসুম বিল্লাহ বলেন, ‘যেকোনো দুর্যোগ উপকূলীয় এলাকায় আঘাত করে আগে। তাতে রাস্তা বিধ্বস্ত হয়। কিন্তু খারাপ রাস্তাঘাট সংস্কার হয় না। আমি মনে করি, দেশের অন্যান্য এলাকা থেকে এখানে বৈষম্য তৈরি হয়েছে। কোনো বড় বাজেট নেই। উপকূলীয় এলাকার লোকজন বাঁচাতে এই অঞ্চলে রাস্তাঘাট নির্মাণ ও সংস্কার জরুরি।’

তালা উপজেলার নগরঘাটা গ্রামের কৃষ্ণ ঘোষ বলেন, ‘নগরঘাটা গ্রামের রাস্তাঘাট খুবই খারাপ। হাঁটুর ওপর জল ওঠে বর্ষাকালে। আমরা চলতে-ফিরতে পারি না। মা-বোনেরা চলতে-ফিরতে পারে না। আমাদের দাবি, এই রাস্তা সংস্কার করা হোক।’
একই এলাকার শিমুল সরদার বলেন, ‘রাস্তা এত খারাপ যে ধান-চাল আনা যায় না। গরু-ছাগল পর্যন্ত আনা যায় না। এই রাস্তার পাশে আমাদের ঘের রয়েছে। ঘেরে খাদ্য-খাবার দিতে গেলে মাথায় বহন করে নিতে হয়। এ ছাড়া ধান-চাল বহন করতেও খুব কষ্ট হয়।’
‘সাতক্ষীরা গ্রামীণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্প’ নামের একটি প্রকল্প পাস হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে একনেক বৈঠকে। উন্নয়ন প্রকল্পটি পাস হলে জেলাবাসীর দুর্ভোগ লাঘব হবে বলে মনে করেন এলজিইডির কর্মকর্তারা।
এ বিষয়ে এলজিইডি সাতক্ষীরার নির্বাহী প্রকৌশলী তারিকুল হাসান খান বলেন, ‘সাতক্ষীরা এলজিইডির অধীনে ১১ হাজার কিলোমিটার রাস্তা রয়েছে। এর মধ্যে ২ হাজার ২৩০ কিলোমিটার রাস্তা পাকা। সুতরাং আমাদের শতকরা ৮০ ভাগ রাস্তা এখনো কাঁচা। মানুষের দুর্ভোগ লাঘবের জন্য গ্রামীণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্প নামের একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রকল্পটি পাস হলে সাতক্ষীরার মানুষ উপকৃত হবে।’

কুড়িগ্রামের উলিপুরে একটি মাদ্রাসায় নিয়োগ পরীক্ষা দিতে এসে দিনভর অপেক্ষা করে পরীক্ষার্থীদের ফিরে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরীক্ষার্থীরা উপস্থিত থাকলেও নিয়োগ বোর্ডের কর্তাদের অনুপস্থিত থাকার অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার উপজেলার তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকাবাসী ও পরীক্ষার্থীদের
১৬ ঘণ্টা আগে
হবিগঞ্জ সরকারি বৃন্দাবন কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান চরম অব্যবস্থাপনা ও বিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলাকালে মঞ্চে জুতা, বোতল নিক্ষেপসহ হট্টগোলের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
মিয়ানমার থেকে মাদকের বিনিময়ে অবৈধভাবে সারসহ বাংলাদেশি পণ্য পাচারকালে ৯ জনকে আটক করেছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড। এ সময় পাচারের কাজে ব্যবহৃত তিনটি বোট এবং প্রায় ১৪ লাখ ২৮ হাজার টাকা মূল্যের রাসায়নিক সার জব্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীর বাঘায় শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুনে দগ্ধ হয়ে মুন্নি খাতুন (২৮) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত মুন্নি খাতুন বাঘা পৌরসভার চক নারায়ণপুর গ্রামের সুরুজ আলীর স্ত্রী এবং একই পৌরসভার মিলিক...
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জ প্রতিনিধি

হবিগঞ্জ সরকারি বৃন্দাবন কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান চরম অব্যবস্থাপনা ও বিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলাকালে মঞ্চে জুতা, বোতল নিক্ষেপসহ হট্টগোলের ঘটনা ঘটে। অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণ ব্যান্ড দল ‘লালন’ মাত্র দুটি গান পরিবেশন করে মঞ্চ ছাড়তে বাধ্য হয়।
্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, অনুষ্ঠানটি সবার জন্য উন্মুক্ত রাখার কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। সন্ধ্যা ৭টা থেকে হট্টগোল শুরু হয় এবং রাত সাড়ে ১০টায় পুরো অনুষ্ঠান পণ্ড হয়ে যায়। বিশৃঙ্খলার ঘটনাটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
জানা যায়, শনিবার দিনব্যাপী বৃন্দাবন সরকারি কলেজে পুনর্মিলনী উপলক্ষে ক্যাম্পাস মুখর ছিল। সারা দিন সুন্দরভাবে অনুষ্ঠান চললেও সন্ধ্যার পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়।
সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জালাল স্টেডিয়ামে স্থানীয় সংগীতশিল্পী বাঁধন মোদক মঞ্চে ওঠার পর থেকে দর্শকেরা হট্টগোল শুরু করেন। তাঁরা মঞ্চের সামনের বাঁশের ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করেন এবং মঞ্চ থেকে বারবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও তাঁরা কর্ণপাত করেননি। ব্যান্ড দল লালন মঞ্চে উঠলে বিশৃঙ্খলা আরও বাড়তে থাকে। যার ফলে তাদের দুটি গান শেষে পরিবেশনা বন্ধ করতে হয়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে স্বেচ্ছাসেবকেরা দর্শকদের ওপর লাঠিচার্জ শুরু করলে অবস্থা আরও ভয়াবহ হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে দর্শক-শ্রোতারা দ্রুত দৌড়ে বের হওয়ার চেষ্টা করেন, এতে পদদলিত হয়ে কয়েকজন আহত হন। এ সময় রাস্তায় বহু জুতা পড়ে থাকতে দেখা যায়।
অনুষ্ঠান দেখতে যাওয়া কয়েকজন নারী অভিযোগ করেন, এমন অব্যবস্থাপনার কারণে অনুষ্ঠানস্থলে নারীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগেছেন। তাঁরা বলেন, একটি শিক্ষাঙ্গনের অনুষ্ঠানে এমন পরিস্থিতি তৈরি হওয়া অপ্রত্যাশিত।

রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের আয়োজকদের একজন জানান, হবিগঞ্জের এক স্থানীয় শিল্পী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটি উন্মুক্ত রাখার পরামর্শ দেন। তবে তিনি (আয়োজক) মনে করেন, অনুষ্ঠানটি শুধু ব্যবস্থাপনা বিভাগ বা বড়জোর কলেজশিক্ষার্থীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত ছিল। এই অবস্থার জন্য ‘অনুষ্ঠানকে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা’ও দায়ী বলে মন্তব্য করেন ওই আয়োজক।
অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক রাজীব আহমেদ রিংগনের কাছ থেকে এ বিষয়ে জানতে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম শাহাবুদ্দিন শাহীন জানান, পরিবেশ শান্ত করতে পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করে। দৌড়াদৌড়ির সময় যাঁরা আহত হয়েছেন, তাঁদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওসি আরও জানান, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের শনাক্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

হবিগঞ্জ সরকারি বৃন্দাবন কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান চরম অব্যবস্থাপনা ও বিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলাকালে মঞ্চে জুতা, বোতল নিক্ষেপসহ হট্টগোলের ঘটনা ঘটে। অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণ ব্যান্ড দল ‘লালন’ মাত্র দুটি গান পরিবেশন করে মঞ্চ ছাড়তে বাধ্য হয়।
্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, অনুষ্ঠানটি সবার জন্য উন্মুক্ত রাখার কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। সন্ধ্যা ৭টা থেকে হট্টগোল শুরু হয় এবং রাত সাড়ে ১০টায় পুরো অনুষ্ঠান পণ্ড হয়ে যায়। বিশৃঙ্খলার ঘটনাটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
জানা যায়, শনিবার দিনব্যাপী বৃন্দাবন সরকারি কলেজে পুনর্মিলনী উপলক্ষে ক্যাম্পাস মুখর ছিল। সারা দিন সুন্দরভাবে অনুষ্ঠান চললেও সন্ধ্যার পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়।
সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জালাল স্টেডিয়ামে স্থানীয় সংগীতশিল্পী বাঁধন মোদক মঞ্চে ওঠার পর থেকে দর্শকেরা হট্টগোল শুরু করেন। তাঁরা মঞ্চের সামনের বাঁশের ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করেন এবং মঞ্চ থেকে বারবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও তাঁরা কর্ণপাত করেননি। ব্যান্ড দল লালন মঞ্চে উঠলে বিশৃঙ্খলা আরও বাড়তে থাকে। যার ফলে তাদের দুটি গান শেষে পরিবেশনা বন্ধ করতে হয়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে স্বেচ্ছাসেবকেরা দর্শকদের ওপর লাঠিচার্জ শুরু করলে অবস্থা আরও ভয়াবহ হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে দর্শক-শ্রোতারা দ্রুত দৌড়ে বের হওয়ার চেষ্টা করেন, এতে পদদলিত হয়ে কয়েকজন আহত হন। এ সময় রাস্তায় বহু জুতা পড়ে থাকতে দেখা যায়।
অনুষ্ঠান দেখতে যাওয়া কয়েকজন নারী অভিযোগ করেন, এমন অব্যবস্থাপনার কারণে অনুষ্ঠানস্থলে নারীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগেছেন। তাঁরা বলেন, একটি শিক্ষাঙ্গনের অনুষ্ঠানে এমন পরিস্থিতি তৈরি হওয়া অপ্রত্যাশিত।

রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের আয়োজকদের একজন জানান, হবিগঞ্জের এক স্থানীয় শিল্পী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটি উন্মুক্ত রাখার পরামর্শ দেন। তবে তিনি (আয়োজক) মনে করেন, অনুষ্ঠানটি শুধু ব্যবস্থাপনা বিভাগ বা বড়জোর কলেজশিক্ষার্থীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত ছিল। এই অবস্থার জন্য ‘অনুষ্ঠানকে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা’ও দায়ী বলে মন্তব্য করেন ওই আয়োজক।
অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক রাজীব আহমেদ রিংগনের কাছ থেকে এ বিষয়ে জানতে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম শাহাবুদ্দিন শাহীন জানান, পরিবেশ শান্ত করতে পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করে। দৌড়াদৌড়ির সময় যাঁরা আহত হয়েছেন, তাঁদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওসি আরও জানান, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের শনাক্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কুড়িগ্রামের উলিপুরে একটি মাদ্রাসায় নিয়োগ পরীক্ষা দিতে এসে দিনভর অপেক্ষা করে পরীক্ষার্থীদের ফিরে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরীক্ষার্থীরা উপস্থিত থাকলেও নিয়োগ বোর্ডের কর্তাদের অনুপস্থিত থাকার অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার উপজেলার তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকাবাসী ও পরীক্ষার্থীদের
১৬ ঘণ্টা আগে
জেলা নাগরিক কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব আলী নূর খান বাবুল বলেন, ‘পাশের দুটি জেলা যশোর ও খুলনা। সেখানে কী নেই? অথচ আমরা বিপুল পরিমাণ রাজস্ব সরকারকে দিলেও আমাদের এখানে কোনো উন্নয়ন নেই। একটি বিশ্ববিদ্যালয় ও রেললাইন নির্মাণের কথা শুধু শুনেই থাকি। বাস্তবে আমরা দেখে যেতে পারব বলে মনে হয় না।’
১৮ মিনিট আগে
মিয়ানমার থেকে মাদকের বিনিময়ে অবৈধভাবে সারসহ বাংলাদেশি পণ্য পাচারকালে ৯ জনকে আটক করেছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড। এ সময় পাচারের কাজে ব্যবহৃত তিনটি বোট এবং প্রায় ১৪ লাখ ২৮ হাজার টাকা মূল্যের রাসায়নিক সার জব্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীর বাঘায় শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুনে দগ্ধ হয়ে মুন্নি খাতুন (২৮) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত মুন্নি খাতুন বাঘা পৌরসভার চক নারায়ণপুর গ্রামের সুরুজ আলীর স্ত্রী এবং একই পৌরসভার মিলিক...
১ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

মিয়ানমার থেকে মাদকের বিনিময়ে অবৈধভাবে সারসহ বাংলাদেশি পণ্য পাচারকালে ৯ জনকে আটক করেছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড। এ সময় পাচারের কাজে ব্যবহৃত তিনটি বোট এবং প্রায় ১৪ লাখ ২৮ হাজার টাকা মূল্যের রাসায়নিক সার জব্দ করা হয়। শনিবার (১ নভেম্বর) রাতে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন কোস্ট গার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।
কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক জানান, একটি চক্র বাংলাদেশি পণ্যের বিনিময়ে মিয়ানমার থেকে ইয়াবা, বিদেশি মদসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য দেশে আনছে—এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এই অভিযান চালানো হয়।
প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার রাত ১টার দিকে কোস্ট গার্ড স্টেশন হাতিয়া নোয়াখালীর হাতিয়া থানাধীন সূর্যমুখী ঘাট-সংলগ্ন মেঘনা নদীতে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে।
অভিযান চলাকালে সন্দেহজনক তিনটি বোটে তল্লাশি চালিয়ে অবৈধভাবে শুল্ক ও কর ফাঁকি দিয়ে পাচারের উদ্দেশ্যে বহন করা ১ হাজার ১৯৪ বস্তা রাসায়নিক সারসহ ৯ জনকে হাতেনাতে আটক করা হয়। জব্দ সারগুলোর আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৪ লাখ ২৮ হাজার টাকা।
আটক ব্যক্তিরা হলেন কক্সবাজারের পিত্তমখালী গ্রামের আব্দুল বারেকের ছেলে আবুল কাশেম (৪৫), সন্দ্বীপ উপজেলার উরিরচর এলাকার মুন্সি মাঝির ছেলে মো. সালাউদ্দিন (২৮), চট্টগ্রাম খুলশী থানার দামপাড়া টাইগার পাস এলাকার আব্দুর রহিমের ছেলে মো. সোহেল (৩৫), নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার সূর্যমুখী শূন্যের চর গ্রামের মৃত মোজাম্মেল হোসেনের ছেলে মো. বাহার (৫৭), ঢাকা দোহার উপজেলার মেথুলা বাজার দক্ষিণ শিমুলিয়া গ্রামের আলাউদ্দিন মোল্লার ছেলে মো. আক্তার হোসেন (২৮), লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার আঠিয়া তলি গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে আনোয়ার হোসেন (৩৭), ফেনী সদর উপজেলার ফাজিলপুর গ্রামের সালেহ আহাম্মদের ছেলে মো. সাহেল (২৮), পিরোজপুর নেছারাবাদের (স্বরূপকাঠি) রাজাবাড়ী গ্রামের নুরুল হুদার ছেলে মো. নেছার উদ্দিন (৩৭) ও তাঁর ছেলে মো. সম্রাট মিয়া (১৬)।
লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক বলেন, আটক পাচারকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। চোরাচালান, মাদক ও অবৈধ বাণিজ্য রোধে কোস্ট গার্ডের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

মিয়ানমার থেকে মাদকের বিনিময়ে অবৈধভাবে সারসহ বাংলাদেশি পণ্য পাচারকালে ৯ জনকে আটক করেছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড। এ সময় পাচারের কাজে ব্যবহৃত তিনটি বোট এবং প্রায় ১৪ লাখ ২৮ হাজার টাকা মূল্যের রাসায়নিক সার জব্দ করা হয়। শনিবার (১ নভেম্বর) রাতে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন কোস্ট গার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।
কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক জানান, একটি চক্র বাংলাদেশি পণ্যের বিনিময়ে মিয়ানমার থেকে ইয়াবা, বিদেশি মদসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য দেশে আনছে—এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এই অভিযান চালানো হয়।
প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার রাত ১টার দিকে কোস্ট গার্ড স্টেশন হাতিয়া নোয়াখালীর হাতিয়া থানাধীন সূর্যমুখী ঘাট-সংলগ্ন মেঘনা নদীতে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে।
অভিযান চলাকালে সন্দেহজনক তিনটি বোটে তল্লাশি চালিয়ে অবৈধভাবে শুল্ক ও কর ফাঁকি দিয়ে পাচারের উদ্দেশ্যে বহন করা ১ হাজার ১৯৪ বস্তা রাসায়নিক সারসহ ৯ জনকে হাতেনাতে আটক করা হয়। জব্দ সারগুলোর আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৪ লাখ ২৮ হাজার টাকা।
আটক ব্যক্তিরা হলেন কক্সবাজারের পিত্তমখালী গ্রামের আব্দুল বারেকের ছেলে আবুল কাশেম (৪৫), সন্দ্বীপ উপজেলার উরিরচর এলাকার মুন্সি মাঝির ছেলে মো. সালাউদ্দিন (২৮), চট্টগ্রাম খুলশী থানার দামপাড়া টাইগার পাস এলাকার আব্দুর রহিমের ছেলে মো. সোহেল (৩৫), নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার সূর্যমুখী শূন্যের চর গ্রামের মৃত মোজাম্মেল হোসেনের ছেলে মো. বাহার (৫৭), ঢাকা দোহার উপজেলার মেথুলা বাজার দক্ষিণ শিমুলিয়া গ্রামের আলাউদ্দিন মোল্লার ছেলে মো. আক্তার হোসেন (২৮), লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার আঠিয়া তলি গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে আনোয়ার হোসেন (৩৭), ফেনী সদর উপজেলার ফাজিলপুর গ্রামের সালেহ আহাম্মদের ছেলে মো. সাহেল (২৮), পিরোজপুর নেছারাবাদের (স্বরূপকাঠি) রাজাবাড়ী গ্রামের নুরুল হুদার ছেলে মো. নেছার উদ্দিন (৩৭) ও তাঁর ছেলে মো. সম্রাট মিয়া (১৬)।
লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক বলেন, আটক পাচারকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। চোরাচালান, মাদক ও অবৈধ বাণিজ্য রোধে কোস্ট গার্ডের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

কুড়িগ্রামের উলিপুরে একটি মাদ্রাসায় নিয়োগ পরীক্ষা দিতে এসে দিনভর অপেক্ষা করে পরীক্ষার্থীদের ফিরে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরীক্ষার্থীরা উপস্থিত থাকলেও নিয়োগ বোর্ডের কর্তাদের অনুপস্থিত থাকার অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার উপজেলার তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকাবাসী ও পরীক্ষার্থীদের
১৬ ঘণ্টা আগে
জেলা নাগরিক কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব আলী নূর খান বাবুল বলেন, ‘পাশের দুটি জেলা যশোর ও খুলনা। সেখানে কী নেই? অথচ আমরা বিপুল পরিমাণ রাজস্ব সরকারকে দিলেও আমাদের এখানে কোনো উন্নয়ন নেই। একটি বিশ্ববিদ্যালয় ও রেললাইন নির্মাণের কথা শুধু শুনেই থাকি। বাস্তবে আমরা দেখে যেতে পারব বলে মনে হয় না।’
১৮ মিনিট আগে
হবিগঞ্জ সরকারি বৃন্দাবন কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান চরম অব্যবস্থাপনা ও বিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলাকালে মঞ্চে জুতা, বোতল নিক্ষেপসহ হট্টগোলের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীর বাঘায় শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুনে দগ্ধ হয়ে মুন্নি খাতুন (২৮) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত মুন্নি খাতুন বাঘা পৌরসভার চক নারায়ণপুর গ্রামের সুরুজ আলীর স্ত্রী এবং একই পৌরসভার মিলিক...
১ ঘণ্টা আগেবাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি

রাজশাহীর বাঘায় শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুনে দগ্ধ হয়ে মুন্নি খাতুন (২৮) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত মুন্নি খাতুন বাঘা পৌরসভার চক নারায়ণপুর গ্রামের সুরুজ আলীর স্ত্রী এবং একই পৌরসভার মিলিক বাঘা গ্রামের নাজিমুদ্দীনের মেয়ে। তাঁদের সাত বছরের এক ছেলে ও চার বছরের এক মেয়ে রয়েছে।
পারিবারিক কলহের জেরে মুন্নি খাতুন নিজের শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে তাঁর স্বামীর পরিবার দাবি করেছে।
অন্যদিকে মুন্নির ভাই আসলাম আলী এই দাবি পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন। তিনি অভিযোগ করেন, ‘আমার বোনের স্বামীই তার শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে।’ তিনি জানান, ১০ বছর আগে প্রেমের সম্পর্কের মাধ্যমে তাঁদের বিয়ে হলেও সুরুজের পরিবার শুরু থেকেই এই সম্পর্ক মেনে নেয়নি।
মুন্নির স্বামী সুরুজ আলীর বক্তব্য না পাওয়া গেলেও তাঁর ভাতিজা সাব্বির আলী জানান, শুক্রবার রাতে পারিবারিক বিষয় নিয়ে মুন্নি ও সুরুজের মধ্যে ঝগড়া হয়। তাঁর দাবি, সুরুজ যখন ঘুমন্ত ছিল, তখন ভোররাতে মুন্নি নিজেই নিজের শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। চিৎকার শুনে সুরুজ ঘুম থেকে উঠে পানি ঢেলে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। এরপর মুন্নিকে প্রথমে বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে রামেকে ভর্তি করা হয়। মেশিনে ব্যবহারের জন্য বাড়িতে ডিজেল রাখা ছিল বলেও সাব্বির আলী দাবি করেন।
বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক অখিল পাল জানান, স্বজনেরা মুন্নিকে হাসপাতালে নিয়ে এলে তাঁকে রামেক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
রামেক হাসপাতালের মুখপাত্র শঙ্কর বিশ্বাস মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘রোগীকে সকালে হাসপাতালের ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে (বার্ন ইউনিট) ভর্তি করা হয়। দুপুরের দিকে রোগীর স্বজনেরা উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকায় নেওয়ার কথা বলে ছাড়পত্র নিয়ে হাসপাতাল থেকে চলে যান। তবে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে বিকেলে তাঁকে আবার হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। জরুরি বিভাগের চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত অবস্থায় পান।’
শঙ্কর বিশ্বাস আরও জানান, আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মুন্নির মরদেহ রামেক হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে।

রাজশাহীর বাঘায় শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুনে দগ্ধ হয়ে মুন্নি খাতুন (২৮) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত মুন্নি খাতুন বাঘা পৌরসভার চক নারায়ণপুর গ্রামের সুরুজ আলীর স্ত্রী এবং একই পৌরসভার মিলিক বাঘা গ্রামের নাজিমুদ্দীনের মেয়ে। তাঁদের সাত বছরের এক ছেলে ও চার বছরের এক মেয়ে রয়েছে।
পারিবারিক কলহের জেরে মুন্নি খাতুন নিজের শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে তাঁর স্বামীর পরিবার দাবি করেছে।
অন্যদিকে মুন্নির ভাই আসলাম আলী এই দাবি পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন। তিনি অভিযোগ করেন, ‘আমার বোনের স্বামীই তার শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে।’ তিনি জানান, ১০ বছর আগে প্রেমের সম্পর্কের মাধ্যমে তাঁদের বিয়ে হলেও সুরুজের পরিবার শুরু থেকেই এই সম্পর্ক মেনে নেয়নি।
মুন্নির স্বামী সুরুজ আলীর বক্তব্য না পাওয়া গেলেও তাঁর ভাতিজা সাব্বির আলী জানান, শুক্রবার রাতে পারিবারিক বিষয় নিয়ে মুন্নি ও সুরুজের মধ্যে ঝগড়া হয়। তাঁর দাবি, সুরুজ যখন ঘুমন্ত ছিল, তখন ভোররাতে মুন্নি নিজেই নিজের শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। চিৎকার শুনে সুরুজ ঘুম থেকে উঠে পানি ঢেলে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। এরপর মুন্নিকে প্রথমে বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে রামেকে ভর্তি করা হয়। মেশিনে ব্যবহারের জন্য বাড়িতে ডিজেল রাখা ছিল বলেও সাব্বির আলী দাবি করেন।
বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক অখিল পাল জানান, স্বজনেরা মুন্নিকে হাসপাতালে নিয়ে এলে তাঁকে রামেক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
রামেক হাসপাতালের মুখপাত্র শঙ্কর বিশ্বাস মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘রোগীকে সকালে হাসপাতালের ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে (বার্ন ইউনিট) ভর্তি করা হয়। দুপুরের দিকে রোগীর স্বজনেরা উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকায় নেওয়ার কথা বলে ছাড়পত্র নিয়ে হাসপাতাল থেকে চলে যান। তবে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে বিকেলে তাঁকে আবার হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। জরুরি বিভাগের চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত অবস্থায় পান।’
শঙ্কর বিশ্বাস আরও জানান, আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মুন্নির মরদেহ রামেক হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে।

কুড়িগ্রামের উলিপুরে একটি মাদ্রাসায় নিয়োগ পরীক্ষা দিতে এসে দিনভর অপেক্ষা করে পরীক্ষার্থীদের ফিরে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরীক্ষার্থীরা উপস্থিত থাকলেও নিয়োগ বোর্ডের কর্তাদের অনুপস্থিত থাকার অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার উপজেলার তবকপুর আবু বকর ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকাবাসী ও পরীক্ষার্থীদের
১৬ ঘণ্টা আগে
জেলা নাগরিক কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব আলী নূর খান বাবুল বলেন, ‘পাশের দুটি জেলা যশোর ও খুলনা। সেখানে কী নেই? অথচ আমরা বিপুল পরিমাণ রাজস্ব সরকারকে দিলেও আমাদের এখানে কোনো উন্নয়ন নেই। একটি বিশ্ববিদ্যালয় ও রেললাইন নির্মাণের কথা শুধু শুনেই থাকি। বাস্তবে আমরা দেখে যেতে পারব বলে মনে হয় না।’
১৮ মিনিট আগে
হবিগঞ্জ সরকারি বৃন্দাবন কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান চরম অব্যবস্থাপনা ও বিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলাকালে মঞ্চে জুতা, বোতল নিক্ষেপসহ হট্টগোলের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
মিয়ানমার থেকে মাদকের বিনিময়ে অবৈধভাবে সারসহ বাংলাদেশি পণ্য পাচারকালে ৯ জনকে আটক করেছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড। এ সময় পাচারের কাজে ব্যবহৃত তিনটি বোট এবং প্রায় ১৪ লাখ ২৮ হাজার টাকা মূল্যের রাসায়নিক সার জব্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে