আসাদ সরকার

বেশ মজা করে কথা বলেন দরছ আলী—‘ছোটবেলায় একটা অসুখ হইল, হাজার চিকিৎসাতেও ভালো হয় না। এক ডাক্তার কইল, ওষুধ খাইবা আর সব সময় আনন্দে থাকবা। পেটে নাই ভাত, থাকতে কয় আনন্দে!’ কথাটা বলে একটা প্রাণখোলা হাসি দিলেন। তারপর শোনালেন আনন্দে থাকার ব্যর্থ চেষ্টার গল্প।
হঠাৎ একদিন দারিয়াপুর হাটে দেখা হয় বাউল আব্দুল জব্বার ফকিরের সঙ্গে। তিনি সেখানে পাবনা থেকে গান করতে এসেছিলেন। সারা দিন তাঁর পেছনে ঘুরে গান শুনে একসময় লক্ষ করেন, দিনটা বেশ আনন্দেই কেটেছে তাঁর। পেটের ক্ষুধা শুধু নয়, বুকের অসুখটাও আর কষ্ট দেয়নি। বাউল আব্দুল জব্বার ফকিরের কাছে সব খুলে বলে সেই দিনই শিষ্য হয়ে যান তাঁর।
কথাগুলো দেওয়ান দরছ আলীর। গাইবান্ধা জেলার খিদির মধ্যপাড়া মালিবাড়ির মানুষ তিনি। এলাকায় পরিচিত পাঁচ ফকিরের গানের শিল্পী হিসেবে। গাইবান্ধাসহ পাশের কয়েকটা জেলায় ‘পাঁচ ফকিরের গান’ নামে একধরনের পালা বা গানের লড়াই বেশ জনপ্রিয় ছিল। যেখানে পাঁচজন বাউল ফকির একসঙ্গে মেতে ওঠেন গানের লড়াইয়ে। কে কাকে প্রশ্নবাণে আটকাতে পারেন কিংবা কে কত অজানা তথ্য দিতে পারেন, এই নিয়ে হতো লড়াই। দেওয়ান দরছ আলী এ গানের লড়াইয়ের মূল শিল্পী। লড়াইয়ের বিষয়বস্তু গানের শুরুতে তিনিই উপস্থাপন করেন। তারপর তাঁর সঙ্গে মত-দ্বিমতে জমে ওঠে লড়াই। সাধারণত লড়াইয়ের বিষয়বস্তু হয় হকিকত-তরিকত, শরিয়ত-মারফত, ইহকাল-পরকাল, হিন্দু-মুসলিম, নারী-পুরুষ ইত্যাদি। এ লড়াইয়ের মূল উদ্দেশ্য কাউকে হারানো নয়, পাল্টাপাল্টি যুক্তির মধ্যে কিছু তথ্য মানুষের কাছে পরিষ্কার করা। আর তাই পালা শেষে পাঁচ ফকিরই বিজয়ী হন।
জনপ্রিয় ধারাটি এই এলাকা থেকে এখন প্রায় বিলুপ্ত। অনেকের মতে, প্রচলিত ‘কবিগানের লড়াই’ মূলত ‘পাঁচ ফকিরের গান’-এর পরিমার্জিত বা পরিবর্তিত রূপ। পাঁচ ফকিরের গানে পাঁচজন শিল্পীর বাধ্যতামূলক অংশগ্রহণ থাকে। এঁদের একজন যখন গান পরিবেশন করেন, তখন বাকিরা প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও গানে অংশ নেন এবং এক বিশেষ ধরনের অঙ্গভঙ্গিতে অংশ নেন। কবিগানের লড়াইয়ে যা দেখা যায় না। এর সদস্যসংখ্যাও মাত্র দুজন।
দরছ আলী বাউল আব্দুল জব্বার ফকিরের সঙ্গে চলে যান ১৪ বছর বয়সে। ছয় বছর তাঁর সঙ্গে থেকে গান শিখে বাড়ি ফেরেন। খুব অল্প সময়ের মধ্যে পরিচিতি ও সুনাম অর্জন করেন শিল্পী হিসেবে। গঠন করেন ‘পাঁচ ফকিরের গান’-এর দল। এখন তাঁর বয়স ৬৮ বছর। আগের মতো অনুষ্ঠান নেই তাঁর। তাই অভাব বেড়েছে। তবে সেই সঙ্গে সম্মানও বেড়েছে বলে জানান তিনি। শিল্পী হিসেবে মাসিক ভাতা পান সরকার থেকে। তাঁর ভাষায়, ‘গান আমাক ভালো থাকতে শিখাইছে। হাজার কষ্টেও মুখ থাকি গান সরে না। বরং গান ধইরলে দুঃখ চলে যায়।’ পুরোনো রোগের কথা মনে করিয়ে দিলে তিনি বলেন, ‘মুখে গান থাকলে টেনশন নাই। আর টেনশন না থাইকলে রোগও নাই।’

বেশ মজা করে কথা বলেন দরছ আলী—‘ছোটবেলায় একটা অসুখ হইল, হাজার চিকিৎসাতেও ভালো হয় না। এক ডাক্তার কইল, ওষুধ খাইবা আর সব সময় আনন্দে থাকবা। পেটে নাই ভাত, থাকতে কয় আনন্দে!’ কথাটা বলে একটা প্রাণখোলা হাসি দিলেন। তারপর শোনালেন আনন্দে থাকার ব্যর্থ চেষ্টার গল্প।
হঠাৎ একদিন দারিয়াপুর হাটে দেখা হয় বাউল আব্দুল জব্বার ফকিরের সঙ্গে। তিনি সেখানে পাবনা থেকে গান করতে এসেছিলেন। সারা দিন তাঁর পেছনে ঘুরে গান শুনে একসময় লক্ষ করেন, দিনটা বেশ আনন্দেই কেটেছে তাঁর। পেটের ক্ষুধা শুধু নয়, বুকের অসুখটাও আর কষ্ট দেয়নি। বাউল আব্দুল জব্বার ফকিরের কাছে সব খুলে বলে সেই দিনই শিষ্য হয়ে যান তাঁর।
কথাগুলো দেওয়ান দরছ আলীর। গাইবান্ধা জেলার খিদির মধ্যপাড়া মালিবাড়ির মানুষ তিনি। এলাকায় পরিচিত পাঁচ ফকিরের গানের শিল্পী হিসেবে। গাইবান্ধাসহ পাশের কয়েকটা জেলায় ‘পাঁচ ফকিরের গান’ নামে একধরনের পালা বা গানের লড়াই বেশ জনপ্রিয় ছিল। যেখানে পাঁচজন বাউল ফকির একসঙ্গে মেতে ওঠেন গানের লড়াইয়ে। কে কাকে প্রশ্নবাণে আটকাতে পারেন কিংবা কে কত অজানা তথ্য দিতে পারেন, এই নিয়ে হতো লড়াই। দেওয়ান দরছ আলী এ গানের লড়াইয়ের মূল শিল্পী। লড়াইয়ের বিষয়বস্তু গানের শুরুতে তিনিই উপস্থাপন করেন। তারপর তাঁর সঙ্গে মত-দ্বিমতে জমে ওঠে লড়াই। সাধারণত লড়াইয়ের বিষয়বস্তু হয় হকিকত-তরিকত, শরিয়ত-মারফত, ইহকাল-পরকাল, হিন্দু-মুসলিম, নারী-পুরুষ ইত্যাদি। এ লড়াইয়ের মূল উদ্দেশ্য কাউকে হারানো নয়, পাল্টাপাল্টি যুক্তির মধ্যে কিছু তথ্য মানুষের কাছে পরিষ্কার করা। আর তাই পালা শেষে পাঁচ ফকিরই বিজয়ী হন।
জনপ্রিয় ধারাটি এই এলাকা থেকে এখন প্রায় বিলুপ্ত। অনেকের মতে, প্রচলিত ‘কবিগানের লড়াই’ মূলত ‘পাঁচ ফকিরের গান’-এর পরিমার্জিত বা পরিবর্তিত রূপ। পাঁচ ফকিরের গানে পাঁচজন শিল্পীর বাধ্যতামূলক অংশগ্রহণ থাকে। এঁদের একজন যখন গান পরিবেশন করেন, তখন বাকিরা প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও গানে অংশ নেন এবং এক বিশেষ ধরনের অঙ্গভঙ্গিতে অংশ নেন। কবিগানের লড়াইয়ে যা দেখা যায় না। এর সদস্যসংখ্যাও মাত্র দুজন।
দরছ আলী বাউল আব্দুল জব্বার ফকিরের সঙ্গে চলে যান ১৪ বছর বয়সে। ছয় বছর তাঁর সঙ্গে থেকে গান শিখে বাড়ি ফেরেন। খুব অল্প সময়ের মধ্যে পরিচিতি ও সুনাম অর্জন করেন শিল্পী হিসেবে। গঠন করেন ‘পাঁচ ফকিরের গান’-এর দল। এখন তাঁর বয়স ৬৮ বছর। আগের মতো অনুষ্ঠান নেই তাঁর। তাই অভাব বেড়েছে। তবে সেই সঙ্গে সম্মানও বেড়েছে বলে জানান তিনি। শিল্পী হিসেবে মাসিক ভাতা পান সরকার থেকে। তাঁর ভাষায়, ‘গান আমাক ভালো থাকতে শিখাইছে। হাজার কষ্টেও মুখ থাকি গান সরে না। বরং গান ধইরলে দুঃখ চলে যায়।’ পুরোনো রোগের কথা মনে করিয়ে দিলে তিনি বলেন, ‘মুখে গান থাকলে টেনশন নাই। আর টেনশন না থাইকলে রোগও নাই।’
আসাদ সরকার

বেশ মজা করে কথা বলেন দরছ আলী—‘ছোটবেলায় একটা অসুখ হইল, হাজার চিকিৎসাতেও ভালো হয় না। এক ডাক্তার কইল, ওষুধ খাইবা আর সব সময় আনন্দে থাকবা। পেটে নাই ভাত, থাকতে কয় আনন্দে!’ কথাটা বলে একটা প্রাণখোলা হাসি দিলেন। তারপর শোনালেন আনন্দে থাকার ব্যর্থ চেষ্টার গল্প।
হঠাৎ একদিন দারিয়াপুর হাটে দেখা হয় বাউল আব্দুল জব্বার ফকিরের সঙ্গে। তিনি সেখানে পাবনা থেকে গান করতে এসেছিলেন। সারা দিন তাঁর পেছনে ঘুরে গান শুনে একসময় লক্ষ করেন, দিনটা বেশ আনন্দেই কেটেছে তাঁর। পেটের ক্ষুধা শুধু নয়, বুকের অসুখটাও আর কষ্ট দেয়নি। বাউল আব্দুল জব্বার ফকিরের কাছে সব খুলে বলে সেই দিনই শিষ্য হয়ে যান তাঁর।
কথাগুলো দেওয়ান দরছ আলীর। গাইবান্ধা জেলার খিদির মধ্যপাড়া মালিবাড়ির মানুষ তিনি। এলাকায় পরিচিত পাঁচ ফকিরের গানের শিল্পী হিসেবে। গাইবান্ধাসহ পাশের কয়েকটা জেলায় ‘পাঁচ ফকিরের গান’ নামে একধরনের পালা বা গানের লড়াই বেশ জনপ্রিয় ছিল। যেখানে পাঁচজন বাউল ফকির একসঙ্গে মেতে ওঠেন গানের লড়াইয়ে। কে কাকে প্রশ্নবাণে আটকাতে পারেন কিংবা কে কত অজানা তথ্য দিতে পারেন, এই নিয়ে হতো লড়াই। দেওয়ান দরছ আলী এ গানের লড়াইয়ের মূল শিল্পী। লড়াইয়ের বিষয়বস্তু গানের শুরুতে তিনিই উপস্থাপন করেন। তারপর তাঁর সঙ্গে মত-দ্বিমতে জমে ওঠে লড়াই। সাধারণত লড়াইয়ের বিষয়বস্তু হয় হকিকত-তরিকত, শরিয়ত-মারফত, ইহকাল-পরকাল, হিন্দু-মুসলিম, নারী-পুরুষ ইত্যাদি। এ লড়াইয়ের মূল উদ্দেশ্য কাউকে হারানো নয়, পাল্টাপাল্টি যুক্তির মধ্যে কিছু তথ্য মানুষের কাছে পরিষ্কার করা। আর তাই পালা শেষে পাঁচ ফকিরই বিজয়ী হন।
জনপ্রিয় ধারাটি এই এলাকা থেকে এখন প্রায় বিলুপ্ত। অনেকের মতে, প্রচলিত ‘কবিগানের লড়াই’ মূলত ‘পাঁচ ফকিরের গান’-এর পরিমার্জিত বা পরিবর্তিত রূপ। পাঁচ ফকিরের গানে পাঁচজন শিল্পীর বাধ্যতামূলক অংশগ্রহণ থাকে। এঁদের একজন যখন গান পরিবেশন করেন, তখন বাকিরা প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও গানে অংশ নেন এবং এক বিশেষ ধরনের অঙ্গভঙ্গিতে অংশ নেন। কবিগানের লড়াইয়ে যা দেখা যায় না। এর সদস্যসংখ্যাও মাত্র দুজন।
দরছ আলী বাউল আব্দুল জব্বার ফকিরের সঙ্গে চলে যান ১৪ বছর বয়সে। ছয় বছর তাঁর সঙ্গে থেকে গান শিখে বাড়ি ফেরেন। খুব অল্প সময়ের মধ্যে পরিচিতি ও সুনাম অর্জন করেন শিল্পী হিসেবে। গঠন করেন ‘পাঁচ ফকিরের গান’-এর দল। এখন তাঁর বয়স ৬৮ বছর। আগের মতো অনুষ্ঠান নেই তাঁর। তাই অভাব বেড়েছে। তবে সেই সঙ্গে সম্মানও বেড়েছে বলে জানান তিনি। শিল্পী হিসেবে মাসিক ভাতা পান সরকার থেকে। তাঁর ভাষায়, ‘গান আমাক ভালো থাকতে শিখাইছে। হাজার কষ্টেও মুখ থাকি গান সরে না। বরং গান ধইরলে দুঃখ চলে যায়।’ পুরোনো রোগের কথা মনে করিয়ে দিলে তিনি বলেন, ‘মুখে গান থাকলে টেনশন নাই। আর টেনশন না থাইকলে রোগও নাই।’

বেশ মজা করে কথা বলেন দরছ আলী—‘ছোটবেলায় একটা অসুখ হইল, হাজার চিকিৎসাতেও ভালো হয় না। এক ডাক্তার কইল, ওষুধ খাইবা আর সব সময় আনন্দে থাকবা। পেটে নাই ভাত, থাকতে কয় আনন্দে!’ কথাটা বলে একটা প্রাণখোলা হাসি দিলেন। তারপর শোনালেন আনন্দে থাকার ব্যর্থ চেষ্টার গল্প।
হঠাৎ একদিন দারিয়াপুর হাটে দেখা হয় বাউল আব্দুল জব্বার ফকিরের সঙ্গে। তিনি সেখানে পাবনা থেকে গান করতে এসেছিলেন। সারা দিন তাঁর পেছনে ঘুরে গান শুনে একসময় লক্ষ করেন, দিনটা বেশ আনন্দেই কেটেছে তাঁর। পেটের ক্ষুধা শুধু নয়, বুকের অসুখটাও আর কষ্ট দেয়নি। বাউল আব্দুল জব্বার ফকিরের কাছে সব খুলে বলে সেই দিনই শিষ্য হয়ে যান তাঁর।
কথাগুলো দেওয়ান দরছ আলীর। গাইবান্ধা জেলার খিদির মধ্যপাড়া মালিবাড়ির মানুষ তিনি। এলাকায় পরিচিত পাঁচ ফকিরের গানের শিল্পী হিসেবে। গাইবান্ধাসহ পাশের কয়েকটা জেলায় ‘পাঁচ ফকিরের গান’ নামে একধরনের পালা বা গানের লড়াই বেশ জনপ্রিয় ছিল। যেখানে পাঁচজন বাউল ফকির একসঙ্গে মেতে ওঠেন গানের লড়াইয়ে। কে কাকে প্রশ্নবাণে আটকাতে পারেন কিংবা কে কত অজানা তথ্য দিতে পারেন, এই নিয়ে হতো লড়াই। দেওয়ান দরছ আলী এ গানের লড়াইয়ের মূল শিল্পী। লড়াইয়ের বিষয়বস্তু গানের শুরুতে তিনিই উপস্থাপন করেন। তারপর তাঁর সঙ্গে মত-দ্বিমতে জমে ওঠে লড়াই। সাধারণত লড়াইয়ের বিষয়বস্তু হয় হকিকত-তরিকত, শরিয়ত-মারফত, ইহকাল-পরকাল, হিন্দু-মুসলিম, নারী-পুরুষ ইত্যাদি। এ লড়াইয়ের মূল উদ্দেশ্য কাউকে হারানো নয়, পাল্টাপাল্টি যুক্তির মধ্যে কিছু তথ্য মানুষের কাছে পরিষ্কার করা। আর তাই পালা শেষে পাঁচ ফকিরই বিজয়ী হন।
জনপ্রিয় ধারাটি এই এলাকা থেকে এখন প্রায় বিলুপ্ত। অনেকের মতে, প্রচলিত ‘কবিগানের লড়াই’ মূলত ‘পাঁচ ফকিরের গান’-এর পরিমার্জিত বা পরিবর্তিত রূপ। পাঁচ ফকিরের গানে পাঁচজন শিল্পীর বাধ্যতামূলক অংশগ্রহণ থাকে। এঁদের একজন যখন গান পরিবেশন করেন, তখন বাকিরা প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও গানে অংশ নেন এবং এক বিশেষ ধরনের অঙ্গভঙ্গিতে অংশ নেন। কবিগানের লড়াইয়ে যা দেখা যায় না। এর সদস্যসংখ্যাও মাত্র দুজন।
দরছ আলী বাউল আব্দুল জব্বার ফকিরের সঙ্গে চলে যান ১৪ বছর বয়সে। ছয় বছর তাঁর সঙ্গে থেকে গান শিখে বাড়ি ফেরেন। খুব অল্প সময়ের মধ্যে পরিচিতি ও সুনাম অর্জন করেন শিল্পী হিসেবে। গঠন করেন ‘পাঁচ ফকিরের গান’-এর দল। এখন তাঁর বয়স ৬৮ বছর। আগের মতো অনুষ্ঠান নেই তাঁর। তাই অভাব বেড়েছে। তবে সেই সঙ্গে সম্মানও বেড়েছে বলে জানান তিনি। শিল্পী হিসেবে মাসিক ভাতা পান সরকার থেকে। তাঁর ভাষায়, ‘গান আমাক ভালো থাকতে শিখাইছে। হাজার কষ্টেও মুখ থাকি গান সরে না। বরং গান ধইরলে দুঃখ চলে যায়।’ পুরোনো রোগের কথা মনে করিয়ে দিলে তিনি বলেন, ‘মুখে গান থাকলে টেনশন নাই। আর টেনশন না থাইকলে রোগও নাই।’

মাজেদ বাবু বলেন, ‘আয়নাঘর থেকে নির্বাচনী মাঠে ফেরা আমার নতুন জীবন। মামলা, হামলা ও আয়নাঘরে নির্যাতিত হয়েও শহীদ জিয়ার আদর্শ থেকে কখনো বিচ্যুত হইনি। রাজনীতি করে আমার নেওয়ার কিছু নেই। আমার লক্ষ্য একটি শিক্ষিত সমাজ গড়ে ঈশ্বরগঞ্জকে আধুনিক ও সমৃদ্ধশালী উপজেলা হিসেবে গড়ে তোলা।’
২ মিনিট আগে
ঢাকার কেরানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচির প্রতিবাদে বিএনপির বিক্ষোভ-মিছিল থেকে এক যুবদল নেতার বাড়িতে ফাঁকা গুলিবর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়া ইউনিয়নের পশ্চিমদী এলাকায় ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ একটি গুলির খোসা উদ্ধার করেছে।
১৬ মিনিট আগে
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নে রাইস কুকারে রান্না করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) সকালে উপজেলার সদর ইউনিয়নের সূর্যনগর গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে পেট্রলবোমা ও ককটেল বানানোর সময় তিন যুবককে আটক করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, সাবেক সংসদ সদস্য ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরীর গানম্যান মুরাদ খানের নেতৃত্বে এসব বিস্ফোরক বানানো হচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগেনান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

আসন্ন সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৮ (ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী প্রকৌশলী লুৎফুল্লাহেল মাজেদ বাবু বলেছেন, ‘যতবার এই দেশ স্বৈরাচারের কবলে পড়েছে, যতবার এই দেশের মানুষ বিপদগ্রস্ত হয়েছে; একজন মানুষ মমতা দিয়ে এই দেশকে আগলে রেখেছেন—তিনি হলেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। আমরা তাঁর দল করি। ১৭ বছর প্রবাসে থেকে যিনি তৃণমূলকে সংগঠিত করে এই দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, আপনারা তাঁর দল করেন, দেশনায়ক তারেক রহমানের দল করেন।’
বুধবার (১২ নভেম্বর) বিকেলে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার সোহাগী ইউনিয়নের ৪, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির কর্মী সম্মেলনে এসব কথা বলেন মাজেদ বাবু।
ধানের শীষ প্রতীকে ভোট চেয়ে মাজেদ বলেন, ‘আমি রাজনীতিতে এসেছি আপনাদের সঙ্গে নিয়ে মানুষকে আলো জ্বালাতে। দল আমার ওপর আস্থা রেখেছে। সেই আস্থার প্রতিদানস্বরূপ আমরা একটি ঝোড়ো বাতাসের মোমবাতি হতে চাই, যে মোমবাতি আস্তে আস্তে জ্বালিয়ে একটি শিক্ষিত মূল্যবোধের প্রজন্ম তৈরি করতে চাই।’
মাজেদ বাবু আরও বলেন, ‘আয়নাঘর থেকে নির্বাচনী মাঠে ফেরা আমার নতুন জীবন। মামলা, হামলা ও আয়নাঘরে নির্যাতিত হয়েও শহীদ জিয়ার আদর্শ থেকে কখনো বিচ্যুত হইনি। রাজনীতি করে আমার নেওয়ার কিছু নেই। আমার লক্ষ্য একটি শিক্ষিত সমাজ গড়ে ঈশ্বরগঞ্জকে আধুনিক ও সমৃদ্ধশালী উপজেলা হিসেবে গড়ে তোলা।’
উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব আমিরুল ইসলাম ভূঁইয়া মনির সঞ্চালনায় কর্মী সম্মেলনে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

আসন্ন সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৮ (ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী প্রকৌশলী লুৎফুল্লাহেল মাজেদ বাবু বলেছেন, ‘যতবার এই দেশ স্বৈরাচারের কবলে পড়েছে, যতবার এই দেশের মানুষ বিপদগ্রস্ত হয়েছে; একজন মানুষ মমতা দিয়ে এই দেশকে আগলে রেখেছেন—তিনি হলেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। আমরা তাঁর দল করি। ১৭ বছর প্রবাসে থেকে যিনি তৃণমূলকে সংগঠিত করে এই দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, আপনারা তাঁর দল করেন, দেশনায়ক তারেক রহমানের দল করেন।’
বুধবার (১২ নভেম্বর) বিকেলে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার সোহাগী ইউনিয়নের ৪, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির কর্মী সম্মেলনে এসব কথা বলেন মাজেদ বাবু।
ধানের শীষ প্রতীকে ভোট চেয়ে মাজেদ বলেন, ‘আমি রাজনীতিতে এসেছি আপনাদের সঙ্গে নিয়ে মানুষকে আলো জ্বালাতে। দল আমার ওপর আস্থা রেখেছে। সেই আস্থার প্রতিদানস্বরূপ আমরা একটি ঝোড়ো বাতাসের মোমবাতি হতে চাই, যে মোমবাতি আস্তে আস্তে জ্বালিয়ে একটি শিক্ষিত মূল্যবোধের প্রজন্ম তৈরি করতে চাই।’
মাজেদ বাবু আরও বলেন, ‘আয়নাঘর থেকে নির্বাচনী মাঠে ফেরা আমার নতুন জীবন। মামলা, হামলা ও আয়নাঘরে নির্যাতিত হয়েও শহীদ জিয়ার আদর্শ থেকে কখনো বিচ্যুত হইনি। রাজনীতি করে আমার নেওয়ার কিছু নেই। আমার লক্ষ্য একটি শিক্ষিত সমাজ গড়ে ঈশ্বরগঞ্জকে আধুনিক ও সমৃদ্ধশালী উপজেলা হিসেবে গড়ে তোলা।’
উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব আমিরুল ইসলাম ভূঁইয়া মনির সঞ্চালনায় কর্মী সম্মেলনে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

বেশ মজা করে কথা বলেন দরছ আলী—‘ছোটবেলায় একটা অসুখ হইল, হাজার চিকিৎসাতেও ভালো হয় না। এক ডাক্তার কইল, ওষুধ খাইবা আর সব সময় আনন্দে থাকবা। পেটে নাই ভাত, থাকতে কয় আনন্দে!’ কথাটা বলে একটা প্রাণখোলা হাসি দিলেন। তারপর শোনালেন আনন্দে থাকার ব্যর্থ চেষ্টার গল্প।
১২ সেপ্টেম্বর ২০২১
ঢাকার কেরানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচির প্রতিবাদে বিএনপির বিক্ষোভ-মিছিল থেকে এক যুবদল নেতার বাড়িতে ফাঁকা গুলিবর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়া ইউনিয়নের পশ্চিমদী এলাকায় ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ একটি গুলির খোসা উদ্ধার করেছে।
১৬ মিনিট আগে
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নে রাইস কুকারে রান্না করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) সকালে উপজেলার সদর ইউনিয়নের সূর্যনগর গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে পেট্রলবোমা ও ককটেল বানানোর সময় তিন যুবককে আটক করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, সাবেক সংসদ সদস্য ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরীর গানম্যান মুরাদ খানের নেতৃত্বে এসব বিস্ফোরক বানানো হচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগেকেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি

ঢাকার কেরানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচির প্রতিবাদে বিএনপির বিক্ষোভ-মিছিল থেকে এক যুবদল নেতার বাড়িতে ফাঁকা গুলিবর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়া ইউনিয়নের পশ্চিমদী এলাকায় ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ একটি গুলির খোসা উদ্ধার করেছে।
অভিযোগকারী সাবেক যুবদল নেতা রিফাত মোল্লা বলেন, ‘ধানের শীষের একটি মিছিল থেকে আমার বাড়ি লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়েছে। এর আগেও ৯ নভেম্বর তারা আমার বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়।’
রিফাত মোল্লার অভিযোগ, নিপুণ রায়ের সমর্থক ঢাকা জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক জুয়েল মোল্লা ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সেলিম মোল্লা এই মিছিলের নেতৃত্ব দেন।
কেরানীগঞ্জ থানা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সেলিম মোল্লা বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচির প্রতিবাদে আমরা বিক্ষোভ-মিছিল নিয়ে প্রয়াত চেয়ারম্যান লুৎফর মোল্লার বাড়ির সামনে দিয়ে যাচ্ছিলাম, এ সময় বাড়ির ভেতর থেকে একটি গুলি করা হয়, এতে নেতা-কর্মীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে।’ তিনি দাবি করেন, প্রয়াত চেয়ারম্যানের ছেলে রিফাত মোল্লা বাড়ির ভেতর থেকে গুলি করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, দুই পক্ষই বিএনপির সমর্থক, একে অপরকে দোষারোপ করায় দায়দায়িত্ব বিএনপির ওপরেই বর্তায়, ঘটনার তদন্তে আসল সত্য বেরিয়ে আসবে বলে তাঁরা মনে করেন।
এ ব্যাপারে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ মোহাম্মদ আক্তার হোসেন বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে গুলির একটি খোসা উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ঢাকার কেরানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচির প্রতিবাদে বিএনপির বিক্ষোভ-মিছিল থেকে এক যুবদল নেতার বাড়িতে ফাঁকা গুলিবর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়া ইউনিয়নের পশ্চিমদী এলাকায় ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ একটি গুলির খোসা উদ্ধার করেছে।
অভিযোগকারী সাবেক যুবদল নেতা রিফাত মোল্লা বলেন, ‘ধানের শীষের একটি মিছিল থেকে আমার বাড়ি লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়েছে। এর আগেও ৯ নভেম্বর তারা আমার বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়।’
রিফাত মোল্লার অভিযোগ, নিপুণ রায়ের সমর্থক ঢাকা জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক জুয়েল মোল্লা ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সেলিম মোল্লা এই মিছিলের নেতৃত্ব দেন।
কেরানীগঞ্জ থানা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সেলিম মোল্লা বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচির প্রতিবাদে আমরা বিক্ষোভ-মিছিল নিয়ে প্রয়াত চেয়ারম্যান লুৎফর মোল্লার বাড়ির সামনে দিয়ে যাচ্ছিলাম, এ সময় বাড়ির ভেতর থেকে একটি গুলি করা হয়, এতে নেতা-কর্মীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে।’ তিনি দাবি করেন, প্রয়াত চেয়ারম্যানের ছেলে রিফাত মোল্লা বাড়ির ভেতর থেকে গুলি করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, দুই পক্ষই বিএনপির সমর্থক, একে অপরকে দোষারোপ করায় দায়দায়িত্ব বিএনপির ওপরেই বর্তায়, ঘটনার তদন্তে আসল সত্য বেরিয়ে আসবে বলে তাঁরা মনে করেন।
এ ব্যাপারে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ মোহাম্মদ আক্তার হোসেন বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে গুলির একটি খোসা উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বেশ মজা করে কথা বলেন দরছ আলী—‘ছোটবেলায় একটা অসুখ হইল, হাজার চিকিৎসাতেও ভালো হয় না। এক ডাক্তার কইল, ওষুধ খাইবা আর সব সময় আনন্দে থাকবা। পেটে নাই ভাত, থাকতে কয় আনন্দে!’ কথাটা বলে একটা প্রাণখোলা হাসি দিলেন। তারপর শোনালেন আনন্দে থাকার ব্যর্থ চেষ্টার গল্প।
১২ সেপ্টেম্বর ২০২১
মাজেদ বাবু বলেন, ‘আয়নাঘর থেকে নির্বাচনী মাঠে ফেরা আমার নতুন জীবন। মামলা, হামলা ও আয়নাঘরে নির্যাতিত হয়েও শহীদ জিয়ার আদর্শ থেকে কখনো বিচ্যুত হইনি। রাজনীতি করে আমার নেওয়ার কিছু নেই। আমার লক্ষ্য একটি শিক্ষিত সমাজ গড়ে ঈশ্বরগঞ্জকে আধুনিক ও সমৃদ্ধশালী উপজেলা হিসেবে গড়ে তোলা।’
২ মিনিট আগে
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নে রাইস কুকারে রান্না করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) সকালে উপজেলার সদর ইউনিয়নের সূর্যনগর গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে পেট্রলবোমা ও ককটেল বানানোর সময় তিন যুবককে আটক করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, সাবেক সংসদ সদস্য ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরীর গানম্যান মুরাদ খানের নেতৃত্বে এসব বিস্ফোরক বানানো হচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগেবকশীগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি

জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নে রাইস কুকারে রান্না করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) সকালে উপজেলার সদর ইউনিয়নের সূর্যনগর গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মৃত গৃহবধূর নাম সুরুজা বেগম (৪৫)। তিনি সূর্যনগর গ্রামের আব্দুর রশিদের স্ত্রী।
মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, সকালে সুরুজা বেগম রাইস কুকারে ভাত রান্না করছিলেন। একপর্যায়ে তিনি বিদ্যুতের সুইচ বন্ধ না করেই কুকারটি নামাতে গেলে বিদ্যুতায়িত হয়ে গুরুতর আহত হন। পরিবারের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সদর ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান মির্জা সোহেল জানান, রান্নার সময় অসাবধানতাবশত বিদ্যুতায়িত হয়ে সুরুজা বেগমের মৃত্যু হয়েছে।
বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার শাকের আহমেদ বলেন, পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।

জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নে রাইস কুকারে রান্না করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) সকালে উপজেলার সদর ইউনিয়নের সূর্যনগর গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মৃত গৃহবধূর নাম সুরুজা বেগম (৪৫)। তিনি সূর্যনগর গ্রামের আব্দুর রশিদের স্ত্রী।
মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, সকালে সুরুজা বেগম রাইস কুকারে ভাত রান্না করছিলেন। একপর্যায়ে তিনি বিদ্যুতের সুইচ বন্ধ না করেই কুকারটি নামাতে গেলে বিদ্যুতায়িত হয়ে গুরুতর আহত হন। পরিবারের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সদর ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান মির্জা সোহেল জানান, রান্নার সময় অসাবধানতাবশত বিদ্যুতায়িত হয়ে সুরুজা বেগমের মৃত্যু হয়েছে।
বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার শাকের আহমেদ বলেন, পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।

বেশ মজা করে কথা বলেন দরছ আলী—‘ছোটবেলায় একটা অসুখ হইল, হাজার চিকিৎসাতেও ভালো হয় না। এক ডাক্তার কইল, ওষুধ খাইবা আর সব সময় আনন্দে থাকবা। পেটে নাই ভাত, থাকতে কয় আনন্দে!’ কথাটা বলে একটা প্রাণখোলা হাসি দিলেন। তারপর শোনালেন আনন্দে থাকার ব্যর্থ চেষ্টার গল্প।
১২ সেপ্টেম্বর ২০২১
মাজেদ বাবু বলেন, ‘আয়নাঘর থেকে নির্বাচনী মাঠে ফেরা আমার নতুন জীবন। মামলা, হামলা ও আয়নাঘরে নির্যাতিত হয়েও শহীদ জিয়ার আদর্শ থেকে কখনো বিচ্যুত হইনি। রাজনীতি করে আমার নেওয়ার কিছু নেই। আমার লক্ষ্য একটি শিক্ষিত সমাজ গড়ে ঈশ্বরগঞ্জকে আধুনিক ও সমৃদ্ধশালী উপজেলা হিসেবে গড়ে তোলা।’
২ মিনিট আগে
ঢাকার কেরানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচির প্রতিবাদে বিএনপির বিক্ষোভ-মিছিল থেকে এক যুবদল নেতার বাড়িতে ফাঁকা গুলিবর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়া ইউনিয়নের পশ্চিমদী এলাকায় ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ একটি গুলির খোসা উদ্ধার করেছে।
১৬ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে পেট্রলবোমা ও ককটেল বানানোর সময় তিন যুবককে আটক করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, সাবেক সংসদ সদস্য ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরীর গানম্যান মুরাদ খানের নেতৃত্বে এসব বিস্ফোরক বানানো হচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে পেট্রলবোমা ও ককটেল বানানোর সময় তিন যুবককে আটক করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, সাবেক সংসদ সদস্য ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরীর গানম্যান মুরাদ খানের নেতৃত্বে এসব বিস্ফোরক বানানো হচ্ছিল। আজ বুধবার রাতে ভাঙ্গা থানায় এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল এ কথা বলেন।
অভিযুক্ত মুরাদ খান মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার উতরাইল নয়াবাজার এলাকার বাসিন্দা।
আজ বেলা ২টায় উপজেলার আজিমনগর ইউনিয়নের ব্রাহ্মণপাড়া গ্রামের সৌদিপ্রবাসী টিটু সরদারের পরিত্যক্ত টিনের ঘরে অভিযান চালায় পুলিশ। সেখানে বিস্ফোরক বানানোর সময় তিন যুবককে আটক করা হয়। এ সময় ২৩টি পেট্রলবোমা, বেশ কয়েকটি ককটেল, বারুদ, গান পাউডার, পেট্রল, অকটেনসহ বিস্ফোরক বানানোর উপকরণ জব্দ করে পুলিশ।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানান, আটক হওয়া তিন যুবক ভবঘুরে এবং তাঁরা ঢাকার মিরপুরে থাকেন। আটক ব্যক্তিরা হলেন হুসাইন রাজ (২৫), আহমেদুল রশিদ রাকিব (২৪) ও জিয়াউর রহমান (২৮)।
পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল বলেন, ‘আগামীকাল মানবতাবিরোধী ট্রাইব্যুনালের একটি রায়কে কেন্দ্র করে কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের কর্মসূচি বাস্তবায়নে অরাজকতা সৃষ্টির লক্ষ্যে এই বাড়িতে বিস্ফোরক দ্রব্য তৈরি করা হচ্ছিল। মুরাদ খান নামের যুবলীগের এক কর্মীর নেতৃত্বে এগুলো তৈরি করা হয়। এই মুরাদ এই আসনের (ফরিদপুর-৪) এমপি মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরীর গানম্যান ছিল বলে আমরা জানতে পেরেছি এবং রাজিব নামের আরেক যুবলীগ নেতার নিকট থেকে এগুলো আনা হয়। তাদেরও আমরা গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছি।’
পুলিশ সুপার বলেন, ভাঙ্গা গোলচত্বর ঘিরে আজ থেকেই ফোর্স ও গোয়েন্দা সদস্য মোতায়েন রয়েছে এবং চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। এ ছাড়া আগামীকাল ভোর ৫টা থেকে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সতর্ক অবস্থানে থাকবে।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এই অভিযান চালানো হয়। আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে দৌড়ে পালাতে গেলে তিনজনকেই আটক করতে সক্ষম হই। তাদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে পেট্রলবোমা ও ককটেল বানানোর সময় তিন যুবককে আটক করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, সাবেক সংসদ সদস্য ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরীর গানম্যান মুরাদ খানের নেতৃত্বে এসব বিস্ফোরক বানানো হচ্ছিল। আজ বুধবার রাতে ভাঙ্গা থানায় এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল এ কথা বলেন।
অভিযুক্ত মুরাদ খান মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার উতরাইল নয়াবাজার এলাকার বাসিন্দা।
আজ বেলা ২টায় উপজেলার আজিমনগর ইউনিয়নের ব্রাহ্মণপাড়া গ্রামের সৌদিপ্রবাসী টিটু সরদারের পরিত্যক্ত টিনের ঘরে অভিযান চালায় পুলিশ। সেখানে বিস্ফোরক বানানোর সময় তিন যুবককে আটক করা হয়। এ সময় ২৩টি পেট্রলবোমা, বেশ কয়েকটি ককটেল, বারুদ, গান পাউডার, পেট্রল, অকটেনসহ বিস্ফোরক বানানোর উপকরণ জব্দ করে পুলিশ।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানান, আটক হওয়া তিন যুবক ভবঘুরে এবং তাঁরা ঢাকার মিরপুরে থাকেন। আটক ব্যক্তিরা হলেন হুসাইন রাজ (২৫), আহমেদুল রশিদ রাকিব (২৪) ও জিয়াউর রহমান (২৮)।
পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল বলেন, ‘আগামীকাল মানবতাবিরোধী ট্রাইব্যুনালের একটি রায়কে কেন্দ্র করে কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের কর্মসূচি বাস্তবায়নে অরাজকতা সৃষ্টির লক্ষ্যে এই বাড়িতে বিস্ফোরক দ্রব্য তৈরি করা হচ্ছিল। মুরাদ খান নামের যুবলীগের এক কর্মীর নেতৃত্বে এগুলো তৈরি করা হয়। এই মুরাদ এই আসনের (ফরিদপুর-৪) এমপি মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরীর গানম্যান ছিল বলে আমরা জানতে পেরেছি এবং রাজিব নামের আরেক যুবলীগ নেতার নিকট থেকে এগুলো আনা হয়। তাদেরও আমরা গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছি।’
পুলিশ সুপার বলেন, ভাঙ্গা গোলচত্বর ঘিরে আজ থেকেই ফোর্স ও গোয়েন্দা সদস্য মোতায়েন রয়েছে এবং চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। এ ছাড়া আগামীকাল ভোর ৫টা থেকে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সতর্ক অবস্থানে থাকবে।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এই অভিযান চালানো হয়। আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে দৌড়ে পালাতে গেলে তিনজনকেই আটক করতে সক্ষম হই। তাদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’

বেশ মজা করে কথা বলেন দরছ আলী—‘ছোটবেলায় একটা অসুখ হইল, হাজার চিকিৎসাতেও ভালো হয় না। এক ডাক্তার কইল, ওষুধ খাইবা আর সব সময় আনন্দে থাকবা। পেটে নাই ভাত, থাকতে কয় আনন্দে!’ কথাটা বলে একটা প্রাণখোলা হাসি দিলেন। তারপর শোনালেন আনন্দে থাকার ব্যর্থ চেষ্টার গল্প।
১২ সেপ্টেম্বর ২০২১
মাজেদ বাবু বলেন, ‘আয়নাঘর থেকে নির্বাচনী মাঠে ফেরা আমার নতুন জীবন। মামলা, হামলা ও আয়নাঘরে নির্যাতিত হয়েও শহীদ জিয়ার আদর্শ থেকে কখনো বিচ্যুত হইনি। রাজনীতি করে আমার নেওয়ার কিছু নেই। আমার লক্ষ্য একটি শিক্ষিত সমাজ গড়ে ঈশ্বরগঞ্জকে আধুনিক ও সমৃদ্ধশালী উপজেলা হিসেবে গড়ে তোলা।’
২ মিনিট আগে
ঢাকার কেরানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচির প্রতিবাদে বিএনপির বিক্ষোভ-মিছিল থেকে এক যুবদল নেতার বাড়িতে ফাঁকা গুলিবর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়া ইউনিয়নের পশ্চিমদী এলাকায় ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ একটি গুলির খোসা উদ্ধার করেছে।
১৬ মিনিট আগে
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নে রাইস কুকারে রান্না করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) সকালে উপজেলার সদর ইউনিয়নের সূর্যনগর গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে