নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংখ্যালঘুদের বিষয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ চলতি অক্টোবরের মধ্যে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন না করলে আগামী ৪ নভেম্বর মহাসমাবেশে লাখো মানুষের উপস্থিতি সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আজ শুক্রবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত সমাবেশে এমন হুঁশিয়ারি দেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত।
সমাবেশ শেষে ঐক্য পরিষদের নেতা–কর্মীরা কদম ফোয়ারা, পুরানা পল্টন হয়ে প্রেসক্লাবের সামনে এসে বিক্ষোভ মিছিল শেষ করেন।
রানা দাশগুপ্ত বলেন, ‘আজকে ৬ অক্টোবর আমাদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশ করার কথা ছিল। কিন্তু গত ২৩ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো–চেয়ারম্যান কবির বিন আনোয়ার সাহেব অনশনস্থলে বলেছিলেন, এই অক্টোবর মাসে জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এ মাসে জাতীয় সংসদে সংখ্যালঘু কমিশন গঠনের আহ্বান জানাই।’
আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আগামী ৪ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আমরা লক্ষ মানুষের সমাবেশ করব। প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন হলে ৪ নভেম্বরের বক্তব্য হবে এক। আর যদি না হয়, তাহলে যে সিদ্ধান্ত আসবে, তার জন্য ধর্মীয় জাতিগত সংখ্যালঘুরা দায়ী থাকবে না।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন— হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদে অন্যতম সভাপতি উষাতন তালুকদার, নিমচন্দ্র ভৌমিক প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে সংখ্যালঘুদের বিষয়ে প্রতিশ্রুতিগুলো হলো: ১. অর্পিত সম্পত্তি সংশোধনী আইন দ্বারা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকৃত স্বত্বাধিকারীদের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। ২. জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন করা। সংখ্যালঘু বিশেষ সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করা হবে। ৩. সমতলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের জমি, জলাধার ও বন এলাকায় অধিকার সংরক্ষণের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণসহ ভূমি কমিশনের কার্যক্রম অব্যাহত রাখা। অনগ্রসর ও অনুন্নত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, দলিত ও চা বাগান শ্রমিকদের সন্তানদের শিক্ষা ও চাকরির ক্ষেত্রে বিশেষ কোটা এবং সুযোগ–সুবিধা অব্যাহত রাখা। ৪. সংখ্যালঘু ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রতি বৈষম্যমূলক সব আইন ও অন্যান্য অন্যায় ব্যবস্থার অবসান করা। ৫. ক্ষুদ্র জাতিসত্তা ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের অধিকারের স্বীকৃতি এবং তাদের ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও জীবনধারার স্বাতন্ত্র্য সংরক্ষণ ও তাদের সুষম উন্নয়নের জন্য অগ্রাধিকারভিত্তিক কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।
সংখ্যালঘুদের বিষয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ চলতি অক্টোবরের মধ্যে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন না করলে আগামী ৪ নভেম্বর মহাসমাবেশে লাখো মানুষের উপস্থিতি সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আজ শুক্রবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত সমাবেশে এমন হুঁশিয়ারি দেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত।
সমাবেশ শেষে ঐক্য পরিষদের নেতা–কর্মীরা কদম ফোয়ারা, পুরানা পল্টন হয়ে প্রেসক্লাবের সামনে এসে বিক্ষোভ মিছিল শেষ করেন।
রানা দাশগুপ্ত বলেন, ‘আজকে ৬ অক্টোবর আমাদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশ করার কথা ছিল। কিন্তু গত ২৩ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো–চেয়ারম্যান কবির বিন আনোয়ার সাহেব অনশনস্থলে বলেছিলেন, এই অক্টোবর মাসে জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এ মাসে জাতীয় সংসদে সংখ্যালঘু কমিশন গঠনের আহ্বান জানাই।’
আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আগামী ৪ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আমরা লক্ষ মানুষের সমাবেশ করব। প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন হলে ৪ নভেম্বরের বক্তব্য হবে এক। আর যদি না হয়, তাহলে যে সিদ্ধান্ত আসবে, তার জন্য ধর্মীয় জাতিগত সংখ্যালঘুরা দায়ী থাকবে না।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন— হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদে অন্যতম সভাপতি উষাতন তালুকদার, নিমচন্দ্র ভৌমিক প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে সংখ্যালঘুদের বিষয়ে প্রতিশ্রুতিগুলো হলো: ১. অর্পিত সম্পত্তি সংশোধনী আইন দ্বারা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকৃত স্বত্বাধিকারীদের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। ২. জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন করা। সংখ্যালঘু বিশেষ সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করা হবে। ৩. সমতলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের জমি, জলাধার ও বন এলাকায় অধিকার সংরক্ষণের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণসহ ভূমি কমিশনের কার্যক্রম অব্যাহত রাখা। অনগ্রসর ও অনুন্নত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, দলিত ও চা বাগান শ্রমিকদের সন্তানদের শিক্ষা ও চাকরির ক্ষেত্রে বিশেষ কোটা এবং সুযোগ–সুবিধা অব্যাহত রাখা। ৪. সংখ্যালঘু ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রতি বৈষম্যমূলক সব আইন ও অন্যান্য অন্যায় ব্যবস্থার অবসান করা। ৫. ক্ষুদ্র জাতিসত্তা ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের অধিকারের স্বীকৃতি এবং তাদের ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও জীবনধারার স্বাতন্ত্র্য সংরক্ষণ ও তাদের সুষম উন্নয়নের জন্য অগ্রাধিকারভিত্তিক কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) উন্নয়নকাজে চরম ধীরগতি ও সেবায় অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুলেছেন ঠিকাদারেরা। তাঁদের অভিযোগ, বিল পরিশোধে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প কার্যত থমকে আছে। কোথাও কোথাও কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এতে শহরে ট্রাফিক জ্যাম বেড়েছে। নাগরিক সেবায়ও ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ৩০০ ফুট সড়কে বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ও দামি গাড়ি রোলস রয়েস স্পেকটার দুর্ঘটনার নেপথ্যে কুকুর। হঠাৎ দৌড়ে সড়কে চলে আসা একটি কুকুরকে পাশ কাটাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়িটি উঠে পড়ে সড়ক বিভাজকে। এতে গাড়ির চার আরোহীই আহত হয়েছেন। গাড়িটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআড়াই শ মিটার সড়ক সংস্কারের কাজ ফেলে রেখে ঠিকাদার উধাও হয়েছেন আট মাস আগে। যাতায়াতের কষ্টে গ্রামের চার হাজার মানুষকে পড়তে হচ্ছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে। রাস্তায় বৃষ্টির পানি আর কাদায় একাকার হয়ে পড়ায় গ্রামের মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার পথে। দুর্ভোগ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ওই গ্রামে কোনো অনুষ্ঠানে
২ ঘণ্টা আগেঅবৈধ দখলে অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে গাজীপুরের ‘ফুসফুস’ খ্যাত বেলাই বিল। উচ্চ আদালতের আদেশ অমান্য করে বিল ভরাটের অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালী ‘নর্থ সাউথ’ ও ‘তেপান্তর’ নামের দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। রাতের আঁধারে শুরু হওয়া এই দখলের কাজ এখন দিনের আলোতেও চলছে। স্থানীয় প্রশাসন এই দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে
২ ঘণ্টা আগে