চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় সাদাপোশাকে চারটি বন মামলার পরোয়ানাভুক্ত আসামি সরোয়ারকে (৩০) ধরতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছে পুলিশ। এ সময় স্থানীয়রা পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনিয়ে নেয়।
এতে দুজন সহকারী উপপরিদর্শকসহ পুলিশের চার সদস্য আহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের ঘোনারপাড়া বনজায়গিদারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
হামলার শিকার চার পুলিশ সদস্য হলেন চকরিয়া থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মামুনুর রশিদ, জাহাংগীর আলম, কনস্টেবল তামিম ও রফিক। তাঁদের চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
চকরিয়া থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, চারটি বন মামলার পরোয়ানাভুক্ত আসামি সরোয়ারকে ধরতে থানার এএসআই মামুনুর রশিদ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে উপজেলার হাঁসের দিঘি ঘোনারপাড়ায় যান। এ সময় পুলিশ সরোয়ারকে আটক করলে স্থানীয়রা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। পরে এএসআই জাহাংগীর আলমের নেতৃত্বে পুলিশের আরও একটি টিম তাঁদের গিয়ে উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চন্দন কুমার চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, চারটি বন মামলার পরোয়ানাভুক্ত আসামি সরোয়ারকে গ্রেপ্তার করতে গেলে হামলার শিকার হয়েছে চার সদস্য। হামলায় থানার এএসআই মামুনুর রশিদ, জাহাংগীর আলম ও দুজন কনস্টেবল হাত, পাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি, তবে মামলা প্রক্রিয়াধীন। ঘটনার সঙ্গে জড়িত কাউকে আটক করা যায়নি।
ওসি আরও বলেন, ‘চারটি বন মামলার আসামি সরোয়ার ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জের দুর্ধর্ষ গাছ চোর। তাঁকে ধরতে একাধিকবার অভিযান চালানো হয়। মূলত সাদাপোশাকে এএসআই মামুনুর রশিদ ও কনস্টেবল তামিম আসামি সরোয়ারের অবস্থান জানতে গিয়েছিল। এ সময় তাঁকে দেখতে পেয়ে ধরতে গেলে স্থানীয়রা হামলা চালিয়ে আসামি ছিনিয়ে নেন।’
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় সাদাপোশাকে চারটি বন মামলার পরোয়ানাভুক্ত আসামি সরোয়ারকে (৩০) ধরতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছে পুলিশ। এ সময় স্থানীয়রা পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনিয়ে নেয়।
এতে দুজন সহকারী উপপরিদর্শকসহ পুলিশের চার সদস্য আহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের ঘোনারপাড়া বনজায়গিদারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
হামলার শিকার চার পুলিশ সদস্য হলেন চকরিয়া থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মামুনুর রশিদ, জাহাংগীর আলম, কনস্টেবল তামিম ও রফিক। তাঁদের চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
চকরিয়া থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, চারটি বন মামলার পরোয়ানাভুক্ত আসামি সরোয়ারকে ধরতে থানার এএসআই মামুনুর রশিদ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে উপজেলার হাঁসের দিঘি ঘোনারপাড়ায় যান। এ সময় পুলিশ সরোয়ারকে আটক করলে স্থানীয়রা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। পরে এএসআই জাহাংগীর আলমের নেতৃত্বে পুলিশের আরও একটি টিম তাঁদের গিয়ে উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চন্দন কুমার চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, চারটি বন মামলার পরোয়ানাভুক্ত আসামি সরোয়ারকে গ্রেপ্তার করতে গেলে হামলার শিকার হয়েছে চার সদস্য। হামলায় থানার এএসআই মামুনুর রশিদ, জাহাংগীর আলম ও দুজন কনস্টেবল হাত, পাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি, তবে মামলা প্রক্রিয়াধীন। ঘটনার সঙ্গে জড়িত কাউকে আটক করা যায়নি।
ওসি আরও বলেন, ‘চারটি বন মামলার আসামি সরোয়ার ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জের দুর্ধর্ষ গাছ চোর। তাঁকে ধরতে একাধিকবার অভিযান চালানো হয়। মূলত সাদাপোশাকে এএসআই মামুনুর রশিদ ও কনস্টেবল তামিম আসামি সরোয়ারের অবস্থান জানতে গিয়েছিল। এ সময় তাঁকে দেখতে পেয়ে ধরতে গেলে স্থানীয়রা হামলা চালিয়ে আসামি ছিনিয়ে নেন।’
চট্টগ্রাম নগরে আবর্জনার স্তূপ থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম আবুল হাশেম হাছু (৬০)। আজ সোমবার দুপুরে নগরের চন্দনপুরা এলাকার বাকলিয়ায় আবর্জনার স্তূপ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তিনি একই এলাকার পশ্চিম গলির বাসিন্দা।
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী হালিমা মোহাম্মদ (১৮)। এবার তার এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা ছিল। ঈদুল আজহায় বাড়িতে বেড়াতে এসে বাবা বাবুল আহমেদ বাবুর (৬০) সঙ্গে পুকুরে নেমেছিল সাঁতার শিখতে। কিন্তু হালিমার সাঁতার শেখা আর হয়নি। বাবার হাত ফসকে ডুবে মারা যায়।
৯ ঘণ্টা আগেনীলফামারী জেলা শহরে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ একটি প্রাইভেট কার (ঢাকা মেট্রো-ঘ ১১-৮২২৩) আটক করেছে যৌথ বাহিনী। গতকাল রোববার (৮ জুন) রাত সাড়ে ১০টার দিকে শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে যৌথ বাহিনীর চেকপোস্ট পরিচালনার সময় কারটি জব্দ করা হয়। তবে, গাড়ির চালক দ্রুত পালিয়ে যাওয়ায় তাঁকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
৯ ঘণ্টা আগেঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে আসে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আরিয়ান। সোমবার চাচা নাছির উদ্দীন ভাতিজা আরিয়ানকে সাঁতার শিখাতে নিয়ে যান বাড়ির পুকুরে। সাঁতার শেখানোর একপর্যায়ে হাত থেকে ভাতিজা ছুটে ডুবে যায়। ভাতিজাকে খুঁজতে গিয়ে পানির
৯ ঘণ্টা আগে